ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে দুর্ভোগ

ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কের ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে ইদানীং অব্যবস্থাপনা দেখা দিয়েছে। গত ৯ মার্চ থেকে ভারত সরকার সে দেশে ভ্রমণে যে কোন বাংলাদেশিকে ১০ আঙুলের ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করার নতুন নিয়ম বাধ্যতামূলক করায় এ বিপত্তি। এত লোকের চাপে ভিসা কেন্দ্রের ভেতরেও ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে। এতে মানুষের দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। ভিসা আবেদনের জন্য ভোর রাত থেকে লোকজন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে। অথচ অব্যবস্থাপনার জন্য ভিসা আবেদনকারীদের দুর্ভোগ-হয়রানি চরমে।

পূর্বে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে পরিবারের একজনের মাধ্যমে সব সদস্যদের ভিসা আবেদন জমা দেয়ার নিয়ম ছিল। এখন ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য অসুস্থ রোগীসহ সব ভিসা আবেদনকারীকে ভিসা সেন্টারে আসা বাধ্যতামূলক।

দুর্ভোগ লাঘবের জন্য ধানমন্ডিসহ ভারতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র, মতিঝিল ইন্ডিয়ান ব্যাংকসহ নগরীর আরও কয়েকটি এলাকায় ভারতীয় ভিসা সাব-সেন্টার খোলা যেতে পারে। বিষয়টি মানবিক কারণে সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করার জন্য ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

গে-ারিয়া, ঢাকা

সোমবার, ১৮ এপ্রিল ২০২২ , ০৫ বৈশাখ ১৪২৮ ১৬ রমাদ্বান ১৪৪৩

ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে দুর্ভোগ

ঢাকার যমুনা ফিউচার পার্কের ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে ইদানীং অব্যবস্থাপনা দেখা দিয়েছে। গত ৯ মার্চ থেকে ভারত সরকার সে দেশে ভ্রমণে যে কোন বাংলাদেশিকে ১০ আঙুলের ফিঙ্গার প্রিন্টের মাধ্যমে ভিসা আবেদন করার নতুন নিয়ম বাধ্যতামূলক করায় এ বিপত্তি। এত লোকের চাপে ভিসা কেন্দ্রের ভেতরেও ব্যবস্থাপনা ভেঙে পড়েছে। এতে মানুষের দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। ভিসা আবেদনের জন্য ভোর রাত থেকে লোকজন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকে। অথচ অব্যবস্থাপনার জন্য ভিসা আবেদনকারীদের দুর্ভোগ-হয়রানি চরমে।

পূর্বে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে পরিবারের একজনের মাধ্যমে সব সদস্যদের ভিসা আবেদন জমা দেয়ার নিয়ম ছিল। এখন ফিঙ্গার প্রিন্টের জন্য অসুস্থ রোগীসহ সব ভিসা আবেদনকারীকে ভিসা সেন্টারে আসা বাধ্যতামূলক।

দুর্ভোগ লাঘবের জন্য ধানমন্ডিসহ ভারতীয় সংস্কৃতি কেন্দ্র, মতিঝিল ইন্ডিয়ান ব্যাংকসহ নগরীর আরও কয়েকটি এলাকায় ভারতীয় ভিসা সাব-সেন্টার খোলা যেতে পারে। বিষয়টি মানবিক কারণে সহানুভূতির সঙ্গে বিবেচনা করার জন্য ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রণালয়, ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী

গে-ারিয়া, ঢাকা