ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার নির্দেশ ইউজিসির

আরও তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি

কুমিল্লার বেসরকারি ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এছাড়া ভর্তির বিষয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সচেতন করতে ‘জনস্বার্থে’ ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি এবং দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার বিরুদ্ধে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইউজিসি।

গতকাল ইউজিসির ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের’ পরিচালক ওমর ফারুখ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ব্রিটানিয়া বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশনা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে যান। তারা দেখতে পান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যূনতম শিক্ষকও নেই। আবার ‘যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকেরও অভাব’ রয়েছে। ব্রিটানিয়ায় কোন গবেষণা হয় না। আচার্য (রাষ্ট্রপতি) নিযুক্ত বৈধ কর্তৃপক্ষেরও উপস্থিতি সেখানে দেখা যায়নি।

এছাড়া শিক্ষা সহায়ক ক্যাম্পাসের অনুপস্থিতি, লাইব্রেরিতে প্রয়োজনীয় পাঠ্য বইয়ের অপ্রতুলতা এবং ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বলে ইউজিসির চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০’ অনুযায়ী, সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি, শিক্ষাদান, সব পরীক্ষা ও এর ফল অনুমোদনের দায়িত্বপ্রাপ্ত। আর ভাইস-চ্যান্সেলর (উপাচার্য) সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভাপতি এবং রাষ্ট্রপতি অর্থাৎ আচার্য সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ দিয়ে থাকেন। উপাচার্যের অবর্তমানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন আইনগত বৈধতা থাকে না বলে ইউজিসির চিঠিতে বলা হয়েছে।

ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ সাল থেকে আচার্য নিযুক্ত ভিসি নেই। আর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে প্রো-ভিসি ও ট্রেজারারও নেই। এর ফলে রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত উপাচার্যের অবর্তমানে অন্য কারও সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভার আইনগত কোন বৈধতা নেই। এই ধরনের অনিয়মের কারণে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রোগ্রামে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ইউজিসির পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

তিন বিশ^বিদ্যালয়ে

ভর্তিতে গণবিজ্ঞপ্তি

ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে এবং অভিভাবক ও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জ্ঞাতার্থে ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি এবং দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা

হলো। ইবাইস ইউনিভার্সিটি সর্ম্পকে ইউজিসি বলছে, বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোন ক্যাম্পাস ও ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব ও আদালতে একাধিক মামলা বিদ্যমান। ইবাইসে চ্যান্সেলর নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে কোন পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রামের বৈধতা হারিয়েছে।

আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি সর্ম্পকে গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিশ^বিদ্যালয়ে উল্লিখিত ঠিকানায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী ফ্লোর স্পেস, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো কোনরূপ সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চ্যান্সেলর নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। এখানে কোন পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বৈধ কোন কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রাম বৈধতা হারিয়েছে।

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সর্ম্পকে ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিশ^বিদ্যালয়ের কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। উল্লিখিত ভবনে অবস্থানরত ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যে ভবনের পঞ্চম তলায় দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার কার্যক্রম পরিচালিত হতো। দুই মাস আগে ভবনের কর্তৃপক্ষ (বাংলাদেশ পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড) দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার লোকজন এবং মালামাল বের করে দিয়ে পঞ্চম তলায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে এবং সব ধরনের ইউটিলিটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সেই মোতাবেক পঞ্চম তলায় গিয়ে দেখা যায়, ফ্লোরের প্রবেশ কক্ষে তালা ঝুলানো রয়েছে এবং সেখানে লেখা রয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, পলওয়েল কারনেশন শপিং সেন্টার।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সনদ বিক্রির পাশাপাশি বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে ইউজিসি। কমিশন থেকে অদ্যাবধি দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রাষ্ট্রপতি নিয়োগকৃত ডিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে বৈধ কোন কর্তৃপক্ষ নেই।

মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল ২০২২ , ০৬ বৈশাখ ১৪২৮ ১৭ রমাদ্বান ১৪৪৩

ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার নির্দেশ ইউজিসির

আরও তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

কুমিল্লার বেসরকারি ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। এছাড়া ভর্তির বিষয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সচেতন করতে ‘জনস্বার্থে’ ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি এবং দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার বিরুদ্ধে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছে ইউজিসি।

গতকাল ইউজিসির ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বিভাগের’ পরিচালক ওমর ফারুখ স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে ব্রিটানিয়া বিশ^বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের নির্দেশনা দেয়া হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সম্প্রতি কমিশনের একটি প্রতিনিধি দল ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শনে যান। তারা দেখতে পান, বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যূনতম শিক্ষকও নেই। আবার ‘যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষকেরও অভাব’ রয়েছে। ব্রিটানিয়ায় কোন গবেষণা হয় না। আচার্য (রাষ্ট্রপতি) নিযুক্ত বৈধ কর্তৃপক্ষেরও উপস্থিতি সেখানে দেখা যায়নি।

এছাড়া শিক্ষা সহায়ক ক্যাম্পাসের অনুপস্থিতি, লাইব্রেরিতে প্রয়োজনীয় পাঠ্য বইয়ের অপ্রতুলতা এবং ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বলে ইউজিসির চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০’ অনুযায়ী, সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি, শিক্ষাদান, সব পরীক্ষা ও এর ফল অনুমোদনের দায়িত্বপ্রাপ্ত। আর ভাইস-চ্যান্সেলর (উপাচার্য) সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভাপতি এবং রাষ্ট্রপতি অর্থাৎ আচার্য সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নিয়োগ দিয়ে থাকেন। উপাচার্যের অবর্তমানে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন আইনগত বৈধতা থাকে না বলে ইউজিসির চিঠিতে বলা হয়েছে।

ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০১৭ সাল থেকে আচার্য নিযুক্ত ভিসি নেই। আর প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে প্রো-ভিসি ও ট্রেজারারও নেই। এর ফলে রাষ্ট্রপতি নিযুক্ত উপাচার্যের অবর্তমানে অন্য কারও সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট ও অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের সভার আইনগত কোন বৈধতা নেই। এই ধরনের অনিয়মের কারণে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রোগ্রামে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ইউজিসির পক্ষ থেকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

তিন বিশ^বিদ্যালয়ে

ভর্তিতে গণবিজ্ঞপ্তি

ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জনস্বার্থে এবং অভিভাবক ও ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের জ্ঞাতার্থে ইবাইস ইউনিভার্সিটি, আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি এবং দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার বর্তমান অবস্থা তুলে ধরা

হলো। ইবাইস ইউনিভার্সিটি সর্ম্পকে ইউজিসি বলছে, বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদিত কোন ক্যাম্পাস ও ঠিকানা নেই। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজ নিয়ে দ্বন্দ্ব ও আদালতে একাধিক মামলা বিদ্যমান। ইবাইসে চ্যান্সেলর নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে কোন পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রামের বৈধতা হারিয়েছে।

আমেরিকা-বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি সর্ম্পকে গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিশ^বিদ্যালয়ে উল্লিখিত ঠিকানায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুযায়ী ফ্লোর স্পেস, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মতো কোনরূপ সুযোগ-সুবিধা নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে চ্যান্সেলর নিয়োগকৃত ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। এখানে কোন পদেই আইনানুযায়ী বৈধভাবে কেউ নিয়োজিত নেই। যার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বৈধ কোন কর্তৃপক্ষ নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টির সব কারিকুলাম মেয়াদোত্তীর্ণ বিধায় সব অ্যাকাডেমিক প্রোগ্রাম বৈধতা হারিয়েছে।

দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা সর্ম্পকে ইউজিসির গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই বিশ^বিদ্যালয়ের কোন অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। উল্লিখিত ভবনে অবস্থানরত ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, যে ভবনের পঞ্চম তলায় দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার কার্যক্রম পরিচালিত হতো। দুই মাস আগে ভবনের কর্তৃপক্ষ (বাংলাদেশ পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড) দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার লোকজন এবং মালামাল বের করে দিয়ে পঞ্চম তলায় তালা ঝুলিয়ে দিয়েছে এবং সব ধরনের ইউটিলিটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। সেই মোতাবেক পঞ্চম তলায় গিয়ে দেখা যায়, ফ্লোরের প্রবেশ কক্ষে তালা ঝুলানো রয়েছে এবং সেখানে লেখা রয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড, পলওয়েল কারনেশন শপিং সেন্টার।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সনদ বিক্রির পাশাপাশি বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্যদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে ইউজিসি। কমিশন থেকে অদ্যাবধি দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার অনুমোদন দেয়া হয়নি। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে রাষ্ট্রপতি নিয়োগকৃত ডিসি, প্রো-ভিসি ও ট্রেজারার পদে কোন ব্যক্তি নেই। বিশ্ববিদ্যালয়টিতে বর্তমানে বৈধ কোন কর্তৃপক্ষ নেই।