যুদ্ধক্ষেত্র ইউক্রেন থেকে সীমান্ত দিয়ে যারা পাশের দেশ পোল্যান্ডে গিয়েছিলেন, তাদের অনেকেই দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। কেউ এসেছেন স্বজনদের দেখতে, কেউ বা আবার ফিরেছেন নিজ বাড়িতে বসবাস করার জন্য। বিবিসি বলছে, এক দিনের হিসাবে যে সংখ্যক মানুষ পোল্যান্ডে গিয়েছেন, তার চেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ফিরেছেন। পোল্যান্ড সীমান্ত কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার ইউক্রেনে ঢুকেছে ২২ হাজার মানুষ, এদিন সীমান্ত দিয়ে তাদের দেশে প্রবেশ করেছে ১৯ হাজার ২০০ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেউ কেউ ফিরেছেন পরিবারের স্বজনদের দেখতে। হয়তো কয়েক দিন থাকবেন তারা। ফেরার আগে সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থান করছিলেন এসব ইউক্রেনীয়। ফিরে আসা ব্যক্তিদের বেশ কয়েকজন জানিয়েছেন, তারা এখন থেকে তাদের বাড়িতেই থাকবেন। অবশ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, সেখানে তারা নিরাপদ নয়। ইউক্রেন সীমান্তে টানা কয়েক দিন সেনা মোতায়েন করে রেখে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে হামলা চালানো শুরু করে রাশিয়া। রুশ সেনাদের প্রতিরোধ করছে ইউক্রেনের সেনারাও। এরই মধ্যে কয়েক দফা ইউক্রেন-রাশিয়ার বৈঠক হয়েছে; তবে কার্যত যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
যুদ্ধে প্রতিদিনই আসছে হতাহতের খবর। মানুষ হচ্ছে বাস্তুচ্যুত।
মঙ্গলবার, ১৯ এপ্রিল ২০২২ , ০৬ বৈশাখ ১৪২৮ ১৭ রমাদ্বান ১৪৪৩
যুদ্ধক্ষেত্র ইউক্রেন থেকে সীমান্ত দিয়ে যারা পাশের দেশ পোল্যান্ডে গিয়েছিলেন, তাদের অনেকেই দেশে ফিরতে শুরু করেছেন। কেউ এসেছেন স্বজনদের দেখতে, কেউ বা আবার ফিরেছেন নিজ বাড়িতে বসবাস করার জন্য। বিবিসি বলছে, এক দিনের হিসাবে যে সংখ্যক মানুষ পোল্যান্ডে গিয়েছেন, তার চেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষ ফিরেছেন। পোল্যান্ড সীমান্ত কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, স্থানীয় সময় শনিবার ইউক্রেনে ঢুকেছে ২২ হাজার মানুষ, এদিন সীমান্ত দিয়ে তাদের দেশে প্রবেশ করেছে ১৯ হাজার ২০০ জন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কেউ কেউ ফিরেছেন পরিবারের স্বজনদের দেখতে। হয়তো কয়েক দিন থাকবেন তারা। ফেরার আগে সীমান্তের কাছাকাছি অবস্থান করছিলেন এসব ইউক্রেনীয়। ফিরে আসা ব্যক্তিদের বেশ কয়েকজন জানিয়েছেন, তারা এখন থেকে তাদের বাড়িতেই থাকবেন। অবশ্য কর্তৃপক্ষ বলছে, সেখানে তারা নিরাপদ নয়। ইউক্রেন সীমান্তে টানা কয়েক দিন সেনা মোতায়েন করে রেখে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে হামলা চালানো শুরু করে রাশিয়া। রুশ সেনাদের প্রতিরোধ করছে ইউক্রেনের সেনারাও। এরই মধ্যে কয়েক দফা ইউক্রেন-রাশিয়ার বৈঠক হয়েছে; তবে কার্যত যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
যুদ্ধে প্রতিদিনই আসছে হতাহতের খবর। মানুষ হচ্ছে বাস্তুচ্যুত।