চাঁদপুর সদরের হরিণা ফেরিঘাটে আসন্ন ঈদে গাড়ির চাপ সামলাতে ফেরি বাড়ানোর দাবি তুলেছেন গাড়ি চালকগণ। তা না হলে গাড়ির চাপে ঈদে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে থেকে এখানেই তাদের থাকতে হবে। গত ১৮ এপ্রিল সোমবার দুপুরে হরিণা ফেরিঘাটে গিয়ে ছোট ছোট ২টি ফেরি পদ্মা নদী পারাপার হতে দেখা যায়। সিলেটগামী বাস চালক ফজলু বলেন, এখানে যেই ফেরিগুলো রয়েছে। নদীতে উত্তাল ঢেউয়ে এই ফেরিগুলো পারাপারে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই রো রো ফেরি হলে ভালো হয়। আমরা জীবন ঝুঁকি নিয়ে কোনমতে ফেরিতে পরিবহন তুলি।
বিআইডব্লিউটিসি চাঁদপুর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে ৭টি কে-টাইপ ফেরি হরিণাঘাটে চলাচল করছে। ফেরিগুলো হলো করোবী, কাবেরী, কামেনী, কিশোরী, কেতকী, কুমারী এবং কাকলী ফেরি। এই ফেরিগুলোতে ছোট বড় মিলিয়ে ২০টির বেশি পরিবহন নেওয়া যায় না।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি চাঁদপুর ফেরিঘাট ইনচার্জ (ব্যবস্থাপক বাণিজ্য) আবদুন নূর বলেন, আমাদের এখানে নদীর ঢেউ সামলাতে রো রো ফেরি হলে ভালো হতো। তবে কে-টাইপের ফেরি যেগুলো রয়েছে সেগুলো দিয়ে ঈদের চাপ সামলাতে কষ্ট হবে। তাই কমপক্ষে এখনি আরও ১টি ফেরি হরিণা ফেরিঘাটে প্রয়োজন রয়েছে। আমরা যেগুলো রয়েছে সেই ফেরিগুলো মেরামত করে সাধ্যমতো গাড়ির চাপ সামলানোর চেষ্টা করছি।
চাঁদপুর : হরিণা ফেরি ঘাটে নোঙর করা কয়েকটি পুরনো কে-টাইপ ফেরি -সংবাদ
আরও খবরবৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল ২০২২ , ০৮ বৈশাখ ১৪২৮ ১৯ রমাদ্বান ১৪৪৩
প্রতিনিধি, চাঁদপুর
চাঁদপুর : হরিণা ফেরি ঘাটে নোঙর করা কয়েকটি পুরনো কে-টাইপ ফেরি -সংবাদ
চাঁদপুর সদরের হরিণা ফেরিঘাটে আসন্ন ঈদে গাড়ির চাপ সামলাতে ফেরি বাড়ানোর দাবি তুলেছেন গাড়ি চালকগণ। তা না হলে গাড়ির চাপে ঈদে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে থেকে এখানেই তাদের থাকতে হবে। গত ১৮ এপ্রিল সোমবার দুপুরে হরিণা ফেরিঘাটে গিয়ে ছোট ছোট ২টি ফেরি পদ্মা নদী পারাপার হতে দেখা যায়। সিলেটগামী বাস চালক ফজলু বলেন, এখানে যেই ফেরিগুলো রয়েছে। নদীতে উত্তাল ঢেউয়ে এই ফেরিগুলো পারাপারে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তাই রো রো ফেরি হলে ভালো হয়। আমরা জীবন ঝুঁকি নিয়ে কোনমতে ফেরিতে পরিবহন তুলি।
বিআইডব্লিউটিসি চাঁদপুর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে ৭টি কে-টাইপ ফেরি হরিণাঘাটে চলাচল করছে। ফেরিগুলো হলো করোবী, কাবেরী, কামেনী, কিশোরী, কেতকী, কুমারী এবং কাকলী ফেরি। এই ফেরিগুলোতে ছোট বড় মিলিয়ে ২০টির বেশি পরিবহন নেওয়া যায় না।
এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি চাঁদপুর ফেরিঘাট ইনচার্জ (ব্যবস্থাপক বাণিজ্য) আবদুন নূর বলেন, আমাদের এখানে নদীর ঢেউ সামলাতে রো রো ফেরি হলে ভালো হতো। তবে কে-টাইপের ফেরি যেগুলো রয়েছে সেগুলো দিয়ে ঈদের চাপ সামলাতে কষ্ট হবে। তাই কমপক্ষে এখনি আরও ১টি ফেরি হরিণা ফেরিঘাটে প্রয়োজন রয়েছে। আমরা যেগুলো রয়েছে সেই ফেরিগুলো মেরামত করে সাধ্যমতো গাড়ির চাপ সামলানোর চেষ্টা করছি।