প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর উদ্বোধনের অপেক্ষায়

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে উদ্বোধনের অপেক্ষায় মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ৫০টি ঘর সারিয়াকান্দিতে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীন অসহায় পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ৫০টি ঘর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

বিদ্যুৎ সংযোগের পাশাপাশি বিশুদ্ধ পানির জন্য চলছে নলকুপ স্থাপনের কাজ। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

উপজেলার কাজলা ইউনিয়নের কটাপুর বাজারের নিকট প্রধান রাস্তার দ’ুপাশে গৃৃহহীনদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে এসব ঘর। গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারের নিকটে সেমিপাকা এবং রঙিন টিনের ছাউনি দিয়ে পাকা রাস্তার দু’পাশে সারিবদ্ধ ভাবে তৈরী করা ঘরগুলো শোভা পাচ্ছে। দেখে মনে হয় শহরের কিছুটা হলেও ছোঁয়া লেগেছে।

এমন একটি সুন্দর ঘর পাবে জেনে সুফলভোগী ফকির আলী ,ফতো বেগম, আসাভান বেগমসহ অন্যান্য পরিবারের মুখে যেন হাসির ঝিলিক। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, গৃহের নিশ্চয়তা মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসহায় পরিবারের জন্য উপহার স্বরূপ এসব ঘর তৈরি করে দিচ্ছেন। ঘর নির্মাণ কাজে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন এবং বাজেট বেশী হওয়ায় ঘরগুলি মজবুত এবং দির্ঘস্থায়ী হবে।

উপকারভোগীরা যাতে নিয়মিত বসবাস করেন সে লক্ষে ঘরগুলি মূল রাস্তা এবং বাজারের নিকটবর্তি স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে।

আগামী ২৬ এপ্রিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এক যোগে দেশ ব্যাপি ঘর হস্তান্তরের উদ্বোধনের মাধ্যমে ২শতক জমির দলিলসহ ঘরগুলি হস্তান্তর করা হবে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম মন্টু কাজটি পরির্দনেনে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়।

বর্তমান সরকার সবসময় গরীব অসহায় মানুষের পাশে আছে। যাদের বাড়ি ঘর করার সামর্থ নেই আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে তাদের ঘর নির্মাণ করে দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।

রবিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২২ , ১১ বৈশাখ ১৪২৮ ২২ রমাদ্বান ১৪৪৩

প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর উদ্বোধনের অপেক্ষায়

প্রতিনিধি, বগুড়া

image

বগুড়ার সারিয়াকান্দিতে উদ্বোধনের অপেক্ষায় মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ৫০টি ঘর সারিয়াকান্দিতে তৃতীয় ধাপে ভূমিহীন অসহায় পরিবারের জন্য প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ৫০টি ঘর নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

বিদ্যুৎ সংযোগের পাশাপাশি বিশুদ্ধ পানির জন্য চলছে নলকুপ স্থাপনের কাজ। প্রতিটি ঘর নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা।

উপজেলার কাজলা ইউনিয়নের কটাপুর বাজারের নিকট প্রধান রাস্তার দ’ুপাশে গৃৃহহীনদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে এসব ঘর। গত বৃহস্পতিবার সরেজমিনে সেখানে গিয়ে দেখা গেছে, বাজারের নিকটে সেমিপাকা এবং রঙিন টিনের ছাউনি দিয়ে পাকা রাস্তার দু’পাশে সারিবদ্ধ ভাবে তৈরী করা ঘরগুলো শোভা পাচ্ছে। দেখে মনে হয় শহরের কিছুটা হলেও ছোঁয়া লেগেছে।

এমন একটি সুন্দর ঘর পাবে জেনে সুফলভোগী ফকির আলী ,ফতো বেগম, আসাভান বেগমসহ অন্যান্য পরিবারের মুখে যেন হাসির ঝিলিক। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ রেজাউল করিম বলেন, গৃহের নিশ্চয়তা মানুষের সাংবিধানিক অধিকার। মুজিব বর্ষ উপলক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসহায় পরিবারের জন্য উপহার স্বরূপ এসব ঘর তৈরি করে দিচ্ছেন। ঘর নির্মাণ কাজে যথেষ্ট সতর্কতা অবলম্বন এবং বাজেট বেশী হওয়ায় ঘরগুলি মজবুত এবং দির্ঘস্থায়ী হবে।

উপকারভোগীরা যাতে নিয়মিত বসবাস করেন সে লক্ষে ঘরগুলি মূল রাস্তা এবং বাজারের নিকটবর্তি স্থানে নির্মাণ করা হয়েছে।

আগামী ২৬ এপ্রিল মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এক যোগে দেশ ব্যাপি ঘর হস্তান্তরের উদ্বোধনের মাধ্যমে ২শতক জমির দলিলসহ ঘরগুলি হস্তান্তর করা হবে। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম মন্টু কাজটি পরির্দনেনে গিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়।

বর্তমান সরকার সবসময় গরীব অসহায় মানুষের পাশে আছে। যাদের বাড়ি ঘর করার সামর্থ নেই আগামী ২০২৩ সালের মধ্যে তাদের ঘর নির্মাণ করে দেয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কাজ করে যাচ্ছেন।