বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হোক আর সংসদ নির্বাচনই হোক, বর্তমান সরকারের অধীনে বিএনপি কোন নির্বাচনে অংশ নেবে না। তিনি বলেন, আমরা বর্তমান সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনে যাচ্ছি না।
গতকাল সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকায় নিজ বাসভবনে আলাপকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণ নির্ধারণ করবে, তাদের দেশ ও রাষ্ট্র কীভাবে পরিচালিত হবে। তবে আমরা বরাবরই বলে আসছি, দলীয় সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনে অংশ নেব না।
মির্জা ফখরুল বলেন, গুম ও খুনের সংস্কৃতি বন্ধ না হলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আসতেই থাকবে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট খুব পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা এত তাড়াতাড়ি উঠবে না। তবে এটা আমাদের জন্য আনন্দের বিষয় নয়। দেশের ভূখ-ের ওপর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসা মানেই দেশের জন্য মানহানিকর ও লজ্জার।
তিনি বলেন, এ অনির্বাচিত সরকার পুরোপুরি সামরিক-বেসামরিক ও আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগ যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, তখন জনগণের কাছে তা হাস্যকর মনে হয়। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, রিসার্চ সেন্টার ও বিভিন্ন দেশ আওয়ামী লীগ এবং এই সরকারকে স্বৈরাচারী দল হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
ফখরুল আরও বলেন, দেশের মানুষ নিজেরাই টের পাচ্ছেন তারা সম্পূর্ণভাবে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে চলছেন। সুতরাং এখানে নতুন করে রাষ্ট্রদূতদের ডেকে কথা বলার বিষয় নয়। রাষ্ট্রদূতদের আমরা কখনো ডাকি না। তারাই আমাদের অফিসে (বিএনপির অফিসে) নিয়মিত এসে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এটি তারা আগেও করতেন, এখনো করেন।
বুধবার, ২৭ এপ্রিল ২০২২ , ১৪ বৈশাখ ১৪২৮ ২৫ রমাদ্বান ১৪৪৩
প্রতিনিধি, ঠাকুরগাঁও
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন হোক আর সংসদ নির্বাচনই হোক, বর্তমান সরকারের অধীনে বিএনপি কোন নির্বাচনে অংশ নেবে না। তিনি বলেন, আমরা বর্তমান সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনে যাচ্ছি না।
গতকাল সকালে ঠাকুরগাঁও শহরের কালীবাড়ি এলাকায় নিজ বাসভবনে আলাপকালে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, জনগণ নির্ধারণ করবে, তাদের দেশ ও রাষ্ট্র কীভাবে পরিচালিত হবে। তবে আমরা বরাবরই বলে আসছি, দলীয় সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনে অংশ নেব না।
মির্জা ফখরুল বলেন, গুম ও খুনের সংস্কৃতি বন্ধ না হলে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা আসতেই থাকবে। আমেরিকান প্রেসিডেন্ট খুব পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সুনির্দিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা এত তাড়াতাড়ি উঠবে না। তবে এটা আমাদের জন্য আনন্দের বিষয় নয়। দেশের ভূখ-ের ওপর এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা আসা মানেই দেশের জন্য মানহানিকর ও লজ্জার।
তিনি বলেন, এ অনির্বাচিত সরকার পুরোপুরি সামরিক-বেসামরিক ও আমলাতন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। আওয়ামী লীগ যখন গণতন্ত্রের কথা বলে, তখন জনগণের কাছে তা হাস্যকর মনে হয়। বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, রিসার্চ সেন্টার ও বিভিন্ন দেশ আওয়ামী লীগ এবং এই সরকারকে স্বৈরাচারী দল হিসেবে চিহ্নিত করেছে।
ফখরুল আরও বলেন, দেশের মানুষ নিজেরাই টের পাচ্ছেন তারা সম্পূর্ণভাবে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রক্রিয়ার মধ্যে চলছেন। সুতরাং এখানে নতুন করে রাষ্ট্রদূতদের ডেকে কথা বলার বিষয় নয়। রাষ্ট্রদূতদের আমরা কখনো ডাকি না। তারাই আমাদের অফিসে (বিএনপির অফিসে) নিয়মিত এসে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেন। এটি তারা আগেও করতেন, এখনো করেন।