চাঁদপুর সদরের হরিণা ফেরি টার্মিনালে ৩০টিরও বেশি দোকানপাট অবৈধভাবে গড়ে উঠলেও অদৃশ্য কারণে এগুলো এখনও পর্যন্ত উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। এতে করে হরিণা ফেরি টার্মিনালে যাতায়াত করা গাড়ি চালকগণ ও সাধারণ যাত্রীগণ নানা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। তাই এগুলো উচ্ছেদ করা এখন সময়ের দাবি বলে মনে করছেন সচেতনগণ।
গত ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে হরিণা ফেরি টার্মিনালে গেলে ছোট বড় টং দোকান অবৈধভাবে গড়ে উঠতে দেখা যায়।
স্থানীয়রা জানায়, এই দোকানগুলো করতে দুষ্টু মহলকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করতে হয়েছে। আর তাই এগুলো উচ্ছেদের বিষয়ে কারো কোন মাথা ব্যথা নেই। অথচ এই দোকান থেকে একটি শ্রেণী মাসোহারা পেলেও সরকার সম্পূর্ণ রূপে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। তবে কারা সেই দুষ্ট মহল এবং দোকান থেকে মাসোহারা পাচ্ছে তাদের নাম প্রকাশ করেনি কেউ।
দেলোয়ার, মাসুদ, খলিলসহ হরিণা ফেরি টার্মিনালে অপেক্ষারত গাড়ি চালকগণ জানান, ধুলাবালিতে এখানে আসলে অতিষ্ট হয়ে যাই। দোকানপাট গড়ে উঠে জায়গা দখল করে রাখায় গাড়ি যে সাইডে একটু পার্কিং করব তার কোন সুযোগ নেই। অবিলম্বে এসব অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে চাঁদপুরের নদী বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা এ কে এম কায়সারুল ইসলাম বলেন, আমরা হরিণা ফেরি টার্মিনালে অবৈধভাবে গড়ে উঠা ৩২টি দোকানকে চিহ্নিত করেছি। তাদেরকে ইতোমধ্যে দোকান সরিয়ে ফেলতে উচ্ছেদ নোটিশ দেওয়া হয়ে গেছে। এখন ওরা যদি আমাদের সাথে আইনগত উপায়ে রাজস্ব দিয়ে দোকান চালাতে চায়। তাহলে আমরা বিষয়টি ভেবে দেখবো। অন্যতায় দ্রুতই এগুলো অভিযান করে উচ্ছেদ করা হবে। এ সময় তিনি বিআইডব্লিউটিএ এই দোকানগুলো থেকে কোন টাকা নেয় না বা কোনরূপ সুযোগ সুবিধাও নেয় না বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।
চাঁদপুর : হরিনাঘাটে অবৈধ স্থাপনা -সংবাদ
আরও খবরশুক্রবার, ২৯ এপ্রিল ২০২২ , ১৬ বৈশাখ ১৪২৮ ২৭ রমাদ্বান ১৪৪৩
প্রতিনিধি, চাঁদপুর
চাঁদপুর : হরিনাঘাটে অবৈধ স্থাপনা -সংবাদ
চাঁদপুর সদরের হরিণা ফেরি টার্মিনালে ৩০টিরও বেশি দোকানপাট অবৈধভাবে গড়ে উঠলেও অদৃশ্য কারণে এগুলো এখনও পর্যন্ত উচ্ছেদ করা হচ্ছে না। এতে করে হরিণা ফেরি টার্মিনালে যাতায়াত করা গাড়ি চালকগণ ও সাধারণ যাত্রীগণ নানা ভোগান্তি পোহাচ্ছেন। তাই এগুলো উচ্ছেদ করা এখন সময়ের দাবি বলে মনে করছেন সচেতনগণ।
গত ২৮ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে হরিণা ফেরি টার্মিনালে গেলে ছোট বড় টং দোকান অবৈধভাবে গড়ে উঠতে দেখা যায়।
স্থানীয়রা জানায়, এই দোকানগুলো করতে দুষ্টু মহলকে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করতে হয়েছে। আর তাই এগুলো উচ্ছেদের বিষয়ে কারো কোন মাথা ব্যথা নেই। অথচ এই দোকান থেকে একটি শ্রেণী মাসোহারা পেলেও সরকার সম্পূর্ণ রূপে রাজস্ব বঞ্চিত হচ্ছে। তবে কারা সেই দুষ্ট মহল এবং দোকান থেকে মাসোহারা পাচ্ছে তাদের নাম প্রকাশ করেনি কেউ।
দেলোয়ার, মাসুদ, খলিলসহ হরিণা ফেরি টার্মিনালে অপেক্ষারত গাড়ি চালকগণ জানান, ধুলাবালিতে এখানে আসলে অতিষ্ট হয়ে যাই। দোকানপাট গড়ে উঠে জায়গা দখল করে রাখায় গাড়ি যে সাইডে একটু পার্কিং করব তার কোন সুযোগ নেই। অবিলম্বে এসব অবৈধ দোকানপাট উচ্ছেদ করার দাবি জানাচ্ছি।
এ বিষয়ে চাঁদপুরের নদী বন্দর ও পরিবহন কর্মকর্তা এ কে এম কায়সারুল ইসলাম বলেন, আমরা হরিণা ফেরি টার্মিনালে অবৈধভাবে গড়ে উঠা ৩২টি দোকানকে চিহ্নিত করেছি। তাদেরকে ইতোমধ্যে দোকান সরিয়ে ফেলতে উচ্ছেদ নোটিশ দেওয়া হয়ে গেছে। এখন ওরা যদি আমাদের সাথে আইনগত উপায়ে রাজস্ব দিয়ে দোকান চালাতে চায়। তাহলে আমরা বিষয়টি ভেবে দেখবো। অন্যতায় দ্রুতই এগুলো অভিযান করে উচ্ছেদ করা হবে। এ সময় তিনি বিআইডব্লিউটিএ এই দোকানগুলো থেকে কোন টাকা নেয় না বা কোনরূপ সুযোগ সুবিধাও নেয় না বলেও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন।