সংবাদ-এ খবর প্রকাশের পর কার্যাদেশ বাতিল, আদেশ প্রত্যাহারের চেষ্টা

রংপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন সড়কে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে পোস্টসহ এলইডি লাইট স্থাপন প্রকল্পের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে। দৈনিক সংবাদ-এ দু’দফা খবর প্রকাশিত হবার পর ৫টি প্যাকেজের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়।

তবে কার্যাদেশ বাতিল করার পরেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের বাল্ব অপসারণ না করে উল্টো কার্যাদেশ বাতিল আদেশ প্রত্যাহার করার জন্য আবেদন করে ২০ কোটি টাকার বিল নেয়ার পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একটি প্রভাবশালী মহলের কারণে বিল দেয়ার পাঁয়তারা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

তবে রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এডেস্ক করপোরেশন নিম্নমানের এলইডি বাতি অপসারণ না করায় তার কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে।

সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ প্রতিনিধির কাছে কার্যাদেশ বাতিল করার কথা স্বীকার করে বলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ইতোমধ্যে চিঠি দেয়া হয়েছে।

এদিকে কার্যাদেশ বাতিল করার পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রভাবশালী মহলের মাধ্যমে কার্যাদেশ বাতিল আদেশ প্রত্যাহার করার জন্য আবারও একটি পত্র দিয়েছে। শুধু তাই নয় তারা ২০ কোটি টাকার বিল উত্তোলন করার পাঁয়তারা করছে বলে খোদ প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।

রবিবার, ০৮ মে ২০২২ , ২৪ বৈশাখ ১৪২৮ ০৫ শাওয়াল ১৪৪৩

রংপুরে বাতি স্থাপনে দুর্নীতি

সংবাদ-এ খবর প্রকাশের পর কার্যাদেশ বাতিল, আদেশ প্রত্যাহারের চেষ্টা

লিয়াকত আলী বাদল, রংপুর

রংপুর সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন সড়কে ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে পোস্টসহ এলইডি লাইট স্থাপন প্রকল্পের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে। দৈনিক সংবাদ-এ দু’দফা খবর প্রকাশিত হবার পর ৫টি প্যাকেজের কার্যাদেশ বাতিল করা হয়।

তবে কার্যাদেশ বাতিল করার পরেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিম্নমানের বাল্ব অপসারণ না করে উল্টো কার্যাদেশ বাতিল আদেশ প্রত্যাহার করার জন্য আবেদন করে ২০ কোটি টাকার বিল নেয়ার পাঁয়তারা করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। একটি প্রভাবশালী মহলের কারণে বিল দেয়ার পাঁয়তারা চলছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

তবে রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এডেস্ক করপোরেশন নিম্নমানের এলইডি বাতি অপসারণ না করায় তার কার্যাদেশ বাতিল করা হয়েছে।

সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এ প্রতিনিধির কাছে কার্যাদেশ বাতিল করার কথা স্বীকার করে বলেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ইতোমধ্যে চিঠি দেয়া হয়েছে।

এদিকে কার্যাদেশ বাতিল করার পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান প্রভাবশালী মহলের মাধ্যমে কার্যাদেশ বাতিল আদেশ প্রত্যাহার করার জন্য আবারও একটি পত্র দিয়েছে। শুধু তাই নয় তারা ২০ কোটি টাকার বিল উত্তোলন করার পাঁয়তারা করছে বলে খোদ প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে।