বেশিরভাগ মানুষের রান্নাবান্নার প্রধান ভরসা সয়াবিন তেল। দিন দিন সয়াবিন তেলের রান্না করা খাবারে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে সাধারণ জনগণ। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের সেরা উপাদানের মধ্যে অন্যতম হলো সয়াবিন। কিন্তু সেই সয়াবিন তেল কেনার সামর্থ্য স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সয়াবিন তেলের দাম লাগামহীন ঘোড়ার মতো একদিনেই বৃদ্ধি পেল ৩৮ টাকা।
যেখানে রমজানে খোলা তেলের দাম লিটারপ্রতি ছিলো ১৪০ টাকা, সেখানে এখন ১৮০ টাকা প্রায়। তাও পাওয়া যায় না। আর বোতলজাত তেলের দাম লিটার প্রতি ৩৮ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৯৮ টাকা। সেটাও সোনার হরিণ হয়ে গেছে, বাজার থেকে উধাও! বিষয়টা এমন টাকা থাকলেও তেল নেই। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ স্বল্প আয়ের। নিতপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দিনের পর দিন বাড়ালেও বাড়ছে না তাদের আয়। এ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সামান্য আয়ে তাদের সংসার চালানো খুবই কষ্টকর। তারপর হুট করে তেলের দাম বৃদ্ধি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় কেন সয়াবিন তেলের দান বৃদ্ধি পেলো, কারা এর জন্যে দায়ীÑ এসব বিষয় খতিয়ে দেখা জরুরি। সাধারণ জনগণের দুর্ভোগ কমাতে সয়াবিনের দাম সহনশীল পর্যায়ে আনতে হবে। তা না হলে স্বল্প আয়ের মানুষকে এ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য না খেয়ে মরতে হবে। দুর্ভোগের শিকার হতে হবে।
সাকিবা আক্তার লাবন্য
বুধবার, ১১ মে ২০২২ , ২৮ বৈশাখ ১৪২৮ ০৮ শাওয়াল ১৪৪৩
বেশিরভাগ মানুষের রান্নাবান্নার প্রধান ভরসা সয়াবিন তেল। দিন দিন সয়াবিন তেলের রান্না করা খাবারে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে সাধারণ জনগণ। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের সেরা উপাদানের মধ্যে অন্যতম হলো সয়াবিন। কিন্তু সেই সয়াবিন তেল কেনার সামর্থ্য স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে। সয়াবিন তেলের দাম লাগামহীন ঘোড়ার মতো একদিনেই বৃদ্ধি পেল ৩৮ টাকা।
যেখানে রমজানে খোলা তেলের দাম লিটারপ্রতি ছিলো ১৪০ টাকা, সেখানে এখন ১৮০ টাকা প্রায়। তাও পাওয়া যায় না। আর বোতলজাত তেলের দাম লিটার প্রতি ৩৮ টাকা বেড়ে হয়েছে ১৯৮ টাকা। সেটাও সোনার হরিণ হয়ে গেছে, বাজার থেকে উধাও! বিষয়টা এমন টাকা থাকলেও তেল নেই। আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষ স্বল্প আয়ের। নিতপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দিনের পর দিন বাড়ালেও বাড়ছে না তাদের আয়। এ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে সামান্য আয়ে তাদের সংসার চালানো খুবই কষ্টকর। তারপর হুট করে তেলের দাম বৃদ্ধি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় কেন সয়াবিন তেলের দান বৃদ্ধি পেলো, কারা এর জন্যে দায়ীÑ এসব বিষয় খতিয়ে দেখা জরুরি। সাধারণ জনগণের দুর্ভোগ কমাতে সয়াবিনের দাম সহনশীল পর্যায়ে আনতে হবে। তা না হলে স্বল্প আয়ের মানুষকে এ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য না খেয়ে মরতে হবে। দুর্ভোগের শিকার হতে হবে।
সাকিবা আক্তার লাবন্য