খুলনা শহরের গল্লামারির অদূরে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে স্মৃতি জড়িয়ে আছে মহান মুক্তিযুদ্ধের। প্রতিদিন হাজারো ছাত্র এই গল্লামারি বাজারের সামনের রাস্তার দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে যাত্রা করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বাস এই রাস্তা দিয়েই শহরে প্রবেশ করে থাকে। বাজারের সব আবর্জনা এবং ডাস্টবিনের কারণে দুর্গন্ধে জনজীবন নাকাল। এ দুর্গন্ধ সহ্য করা খুবই কষ্টকর।
বিশ্ববিদ্যালয়গামী সব শিক্ষক-শিক্ষার্থী যার প্রত্যক্ষ শিকার। এছাড়া খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কটিও এই বাজারের রাস্তার ওপর দিয়েই। যার কারণে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক নয়, প্রতিদিন হাজারো যাত্রীকে এই ভোগান্তি পোহাতে হয়। এদিকে বর্ষায় যেন গন্ধের তীব্রতা বেড়ে হয় দ্বিগুণ। যার কারণে এ রাস্তায় হেঁটে চলাফেরা করা খুবই দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাস্থ্যগত দিক দিয়েও যা খুবই ক্ষতিকর। এমতাবস্থায় প্রশাসনের কাছে দুর্গন্ধ দূরীকরণে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়গামী শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবের অনুরোধ করছি।
আফসারুল আলম মামুন
ধূপখোলা মাঠের বেহাল অবস্থা
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠকে এখন আর চেনার উপায় নেই। মাঠটির চর্তুদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে শত শত দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সংস্কারের নামে সংকুচিত করে ফেলেছে। বর্তমানে মাঠের যেটুকু জায়গা রয়েছে সেখানে নির্মাণসামগ্রী রেখে এলাকার পরিবেশ বিনষ্ট করা হয়েছে। বেহাল অবস্থা গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠের। ফলে বিষাক্ত হয়ে উঠেছে পুরান ঢাকার এক সময়কার গ্র্যান্ড এলাকা খ্যাত গে-ারিয়া এলাকা।
মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এলাকার শিশু-কিশোরেরা এখন আর ধূপখোলা মাঠে খেলতে পারছে না। খেলোয়াড়রাও দীর্ঘদিন মাঠে খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত। এখন আর খেলার পরিবেশ নেই। গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠটিকে পুনরুদ্ধার করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি কেউই কর্ণপাত করছে না। এমতাবস্থায় জরুরিভিত্তিতে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এ মাঠকে উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী
বুধবার, ১১ মে ২০২২ , ২৮ বৈশাখ ১৪২৮ ০৮ শাওয়াল ১৪৪৩
খুলনা শহরের গল্লামারির অদূরে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়। যে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে স্মৃতি জড়িয়ে আছে মহান মুক্তিযুদ্ধের। প্রতিদিন হাজারো ছাত্র এই গল্লামারি বাজারের সামনের রাস্তার দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় অভিমুখে যাত্রা করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ বাস এই রাস্তা দিয়েই শহরে প্রবেশ করে থাকে। বাজারের সব আবর্জনা এবং ডাস্টবিনের কারণে দুর্গন্ধে জনজীবন নাকাল। এ দুর্গন্ধ সহ্য করা খুবই কষ্টকর।
বিশ্ববিদ্যালয়গামী সব শিক্ষক-শিক্ষার্থী যার প্রত্যক্ষ শিকার। এছাড়া খুলনা-সাতক্ষীরা মহাসড়কটিও এই বাজারের রাস্তার ওপর দিয়েই। যার কারণে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক নয়, প্রতিদিন হাজারো যাত্রীকে এই ভোগান্তি পোহাতে হয়। এদিকে বর্ষায় যেন গন্ধের তীব্রতা বেড়ে হয় দ্বিগুণ। যার কারণে এ রাস্তায় হেঁটে চলাফেরা করা খুবই দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাস্থ্যগত দিক দিয়েও যা খুবই ক্ষতিকর। এমতাবস্থায় প্রশাসনের কাছে দুর্গন্ধ দূরীকরণে বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়গামী শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবের অনুরোধ করছি।
আফসারুল আলম মামুন
ধূপখোলা মাঠের বেহাল অবস্থা
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠকে এখন আর চেনার উপায় নেই। মাঠটির চর্তুদিকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নতুন করে শত শত দোকান ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ ও সংস্কারের নামে সংকুচিত করে ফেলেছে। বর্তমানে মাঠের যেটুকু জায়গা রয়েছে সেখানে নির্মাণসামগ্রী রেখে এলাকার পরিবেশ বিনষ্ট করা হয়েছে। বেহাল অবস্থা গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠের। ফলে বিষাক্ত হয়ে উঠেছে পুরান ঢাকার এক সময়কার গ্র্যান্ড এলাকা খ্যাত গে-ারিয়া এলাকা।
মাসের পর মাস, বছরের পর বছর এলাকার শিশু-কিশোরেরা এখন আর ধূপখোলা মাঠে খেলতে পারছে না। খেলোয়াড়রাও দীর্ঘদিন মাঠে খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত। এখন আর খেলার পরিবেশ নেই। গে-ারিয়ার ধূপখোলা মাঠটিকে পুনরুদ্ধার করার জন্য এলাকাবাসীর দাবি কেউই কর্ণপাত করছে না। এমতাবস্থায় জরুরিভিত্তিতে পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী এ মাঠকে উন্মুক্ত করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্টদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মাহবুবউদ্দিন চৌধুরী