বৈশাখী টিভিতে আজ ‘জমিদার বাড়ী’

ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার শেষে টিভি চ্যানেলগুলো আবার শুরু করতে যাচ্ছে নিয়মিত অনুষ্ঠান। সেই হিসেবে বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুলধারাবাহিক ‘জমিদার বাড়ী’ প্রচার হবে আজ রাত ৯.২০ মিনিটে। সপ্তাহে তিনদিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার একই সময়ে প্রচারিত হয়ে আসছে নাটকটি। অভিনয় করেছেন মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী, সঞ্চিতা দত্ত, মিলন ভট্ট, নাইরুজ সিফাত, ইমতু রাতিশ, বড়দা মিঠু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গল্প: টিপু আলম মিলন, সংলাপ- চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: সাজ্জাদ হোসেন দোদুল । প্রযোজনা: এশিয়াটিক মাইন্ড শেয়ার। নাটকের মূল উপজীব্য ভগ্নপ্রায় মির্জা জমিদারের বাড়ী। এলাকার মানুষের কাছে এ বাড়ীটি এখনো অনেক বিস্ময়। প্রচুর ধন সম্পদ আর প্রাচুর্যের কারণে এলাকার মানুষের কাছে তাদের অনেক সম্মান। ওপর থেকে এই জমিদার বাড়ীর যতই চাকচিক্য থাক না কেন, ভেতরে ভেতরে ফাটল ধরে গেছে। জমিদার রমজান মির্জা মারা যাবার সময় সমস্ত সম্পত্তি স্ত্রী রাবেয়ার নামে লিখে দিয়ে যান। রাবেয়ার তিন ছেলে- বাদশা, নবাব ও সম্রাট। গ্রামের মানুষ এটাও জানে-রাবেয়া মির্জা জমিদারের একক স্ত্রী নন, এক বাঈজীকে বিয়ে করেছে, তার ঘরেও আরো সন্তান আছে। এটা জানার পর ক্ষুব্ধ রাবেয়া মির্জা বিশ্বস্ত লোক দ্বারা জমিদার রমজান মির্জাকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করান। হত্যার আগে সব সম্পত্তি জোর করে নিজের নামে লিখিয়ে নেন। জমিদারের মৃত্যুরহস্য আজও অজানা। কাহিনী যত এগিয়ে যাবে ততই উন্মোচিত হবে একের পর এক নাটকীয়তা।

বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২ , ২৯ বৈশাখ ১৪২৮ ০৯ শাওয়াল ১৪৪৩

বৈশাখী টিভিতে আজ ‘জমিদার বাড়ী’

বিনোদন প্রতিবেদক

image

ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার শেষে টিভি চ্যানেলগুলো আবার শুরু করতে যাচ্ছে নিয়মিত অনুষ্ঠান। সেই হিসেবে বৈশাখী টেলিভিশনের তারকাবহুলধারাবাহিক ‘জমিদার বাড়ী’ প্রচার হবে আজ রাত ৯.২০ মিনিটে। সপ্তাহে তিনদিন প্রতি মঙ্গল, বুধ ও বৃহষ্পতিবার একই সময়ে প্রচারিত হয়ে আসছে নাটকটি। অভিনয় করেছেন মনোজ সেন গুপ্ত, শম্পা রেজা, আ খ ম হাসান, নাদিয়া মীম, শিল্পী সরকার অপু, সুব্রত, মোমেনা চৌধুরী, সঞ্চিতা দত্ত, মিলন ভট্ট, নাইরুজ সিফাত, ইমতু রাতিশ, বড়দা মিঠু, রাশেদ মামুন অপু প্রমুখ। গল্প: টিপু আলম মিলন, সংলাপ- চিত্রনাট্য ও পরিচালনা: সাজ্জাদ হোসেন দোদুল । প্রযোজনা: এশিয়াটিক মাইন্ড শেয়ার। নাটকের মূল উপজীব্য ভগ্নপ্রায় মির্জা জমিদারের বাড়ী। এলাকার মানুষের কাছে এ বাড়ীটি এখনো অনেক বিস্ময়। প্রচুর ধন সম্পদ আর প্রাচুর্যের কারণে এলাকার মানুষের কাছে তাদের অনেক সম্মান। ওপর থেকে এই জমিদার বাড়ীর যতই চাকচিক্য থাক না কেন, ভেতরে ভেতরে ফাটল ধরে গেছে। জমিদার রমজান মির্জা মারা যাবার সময় সমস্ত সম্পত্তি স্ত্রী রাবেয়ার নামে লিখে দিয়ে যান। রাবেয়ার তিন ছেলে- বাদশা, নবাব ও সম্রাট। গ্রামের মানুষ এটাও জানে-রাবেয়া মির্জা জমিদারের একক স্ত্রী নন, এক বাঈজীকে বিয়ে করেছে, তার ঘরেও আরো সন্তান আছে। এটা জানার পর ক্ষুব্ধ রাবেয়া মির্জা বিশ্বস্ত লোক দ্বারা জমিদার রমজান মির্জাকে পানিতে ডুবিয়ে হত্যা করান। হত্যার আগে সব সম্পত্তি জোর করে নিজের নামে লিখিয়ে নেন। জমিদারের মৃত্যুরহস্য আজও অজানা। কাহিনী যত এগিয়ে যাবে ততই উন্মোচিত হবে একের পর এক নাটকীয়তা।