মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর গ্রামের কালিখোলা থেকে সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজ সড়কে কাঁদা পানিতে বেহাল দশা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চলাচলের এ সড়কটি বৃষ্টি হলেই একেবারে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। বৃষ্টির ফোটা পড়ার পরেই কাঁদা পানিতে একাকার হয়ে যায়। প্রচন্ড এ কাঁদায় চলতে গিয়ে অনেকেই পড়ে গিয়ে গন্তব্যে যাবার আগেই বাড়িতে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। কৃষি ফসল ধান, পাট মাথায় করে ছুটতে হয় বাজারের দিকে। বাচ্চারা সময় মতো স্কুলে যেতে পারে না। অসুস্থ্য রোগীকে সময় মতো হাসপাতালে নিতে না পারায় বড় ধরণের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। দুর্ভোগ থেকে মুক্তির আশায় বছরের পর বছর ভোগান্তী পোহানো স্থানীয়রা জনপ্রতিনিধিদের জানালেও সড়কটির কোনো উন্নয়ন হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজের ছাত্র হৃদয় হোসেন অন্তু বলেন, দূর দূরান্তের কয়ক শত কলেজ শিক্ষার্থী এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে । আগ্রাইল, দড়িকান্দি খলিলপুর, পুরো যাত্রাপুর গ্রাম, আন্ধারমানিক গ্রামের একাংশ, লাউতা, দিয়াপাড় রাজরাসহ ১২-১৩ টি গ্রামের শিক্ষার্থীরা এ সড়ক দিয়ে কলেজে যাতায়াতে ভোগান্তি পোহায়। বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো: মিরাজ মিয়া বলেন, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। সড়ক সংস্কারের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে বলেছি।
বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফরিদুর রহমান ফরিদ বলেন, কালিখোলা থেকে সরকারি নুরুল ইসলাম কলেজ সড়কটি সংস্কার করার জন্য প্রকল্পের প্রস্তাব পাঠিয়েছি। অনুমোদন পেলে কাজ শুরু করতে পারবো।
মঙ্গলবার, ১৪ জুন ২০২২ , ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৮ ১৪ জিলকদ ১৪৪৩
প্রতিনিধি, হরিরামপুর (মানিকগঞ্জ)
মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার বয়ড়া ইউনিয়নের যাত্রাপুর গ্রামের কালিখোলা থেকে সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজ সড়কে কাঁদা পানিতে বেহাল দশা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, চলাচলের এ সড়কটি বৃষ্টি হলেই একেবারে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। বৃষ্টির ফোটা পড়ার পরেই কাঁদা পানিতে একাকার হয়ে যায়। প্রচন্ড এ কাঁদায় চলতে গিয়ে অনেকেই পড়ে গিয়ে গন্তব্যে যাবার আগেই বাড়িতে ফিরে আসতে বাধ্য হয়। কৃষি ফসল ধান, পাট মাথায় করে ছুটতে হয় বাজারের দিকে। বাচ্চারা সময় মতো স্কুলে যেতে পারে না। অসুস্থ্য রোগীকে সময় মতো হাসপাতালে নিতে না পারায় বড় ধরণের ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। দুর্ভোগ থেকে মুক্তির আশায় বছরের পর বছর ভোগান্তী পোহানো স্থানীয়রা জনপ্রতিনিধিদের জানালেও সড়কটির কোনো উন্নয়ন হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে।
সরকারি বিচারপতি নুরুল ইসলাম কলেজের ছাত্র হৃদয় হোসেন অন্তু বলেন, দূর দূরান্তের কয়ক শত কলেজ শিক্ষার্থী এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে । আগ্রাইল, দড়িকান্দি খলিলপুর, পুরো যাত্রাপুর গ্রাম, আন্ধারমানিক গ্রামের একাংশ, লাউতা, দিয়াপাড় রাজরাসহ ১২-১৩ টি গ্রামের শিক্ষার্থীরা এ সড়ক দিয়ে কলেজে যাতায়াতে ভোগান্তি পোহায়। বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য মো: মিরাজ মিয়া বলেন, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পরে। সড়ক সংস্কারের জন্য ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে বলেছি।
বয়ড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ফরিদুর রহমান ফরিদ বলেন, কালিখোলা থেকে সরকারি নুরুল ইসলাম কলেজ সড়কটি সংস্কার করার জন্য প্রকল্পের প্রস্তাব পাঠিয়েছি। অনুমোদন পেলে কাজ শুরু করতে পারবো।