কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা হেড মাঝি আজিম উল্লাহ হত্যার ঘটনায় দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে এপিবিএন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন ময়নারঘোনা ১৯ নম্বর ক্যাম্পের মৌলভী জকরিয়ার ছেলে মৌলভী আনাস (৪০) ও ২০ নম্বর ক্যাম্পের মৃত মো. হাসানের ছেলে নুর মোহাম্মদ। গত সোমবার ও মঙ্গলবার অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এপিবিএন ৮ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ কামরান হোসেন জানান, সোমবার রাতে রোহিঙ্গা হেড মাঝি আজিম হত্যা মামলার আসামি আনাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে ওই হত্যাকা-ের মূলহোতা এবং মামলার ১৪ নম্বর আসামি। পরে তাকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। এপিবিএন-১৪-এর পুলিশ সুপার নাঈমুল হক জানান, গতকাল ভোরে হেড মাঝি নুর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে আজিম উল্লাহ হত্যা মামলার ১৫ নম্বর আসামি। তাকে উখিয়া থানার হস্তান্তর করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বালুখালী ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় হেড মাঝি আজিম উদ্দিন ওরফে আজিম উল্লাহকে কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী সমজিদা বেগম বাদী হয়ে পরদিন উখিয়া থানায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১৫/২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একখানা হত্যা মামলা দায়ের করেন।
বুধবার, ১৫ জুন ২০২২ , ১ আষাড় ১৪২৮ ১৫ জিলকদ ১৪৪৩
প্রতিনিধি, কক্সবাজার
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা হেড মাঝি আজিম উল্লাহ হত্যার ঘটনায় দুই জনকে গ্রেপ্তার করেছে এপিবিএন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন ময়নারঘোনা ১৯ নম্বর ক্যাম্পের মৌলভী জকরিয়ার ছেলে মৌলভী আনাস (৪০) ও ২০ নম্বর ক্যাম্পের মৃত মো. হাসানের ছেলে নুর মোহাম্মদ। গত সোমবার ও মঙ্গলবার অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৫ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এপিবিএন ৮ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ কামরান হোসেন জানান, সোমবার রাতে রোহিঙ্গা হেড মাঝি আজিম হত্যা মামলার আসামি আনাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে ওই হত্যাকা-ের মূলহোতা এবং মামলার ১৪ নম্বর আসামি। পরে তাকে উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। এপিবিএন-১৪-এর পুলিশ সুপার নাঈমুল হক জানান, গতকাল ভোরে হেড মাঝি নুর মোহাম্মদকে গ্রেপ্তার করা হয়। সে আজিম উল্লাহ হত্যা মামলার ১৫ নম্বর আসামি। তাকে উখিয়া থানার হস্তান্তর করা হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার (৯ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার বালুখালী ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় হেড মাঝি আজিম উদ্দিন ওরফে আজিম উল্লাহকে কুপিয়ে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী সমজিদা বেগম বাদী হয়ে পরদিন উখিয়া থানায় ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং ১৫/২০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে একখানা হত্যা মামলা দায়ের করেন।