কলারোয়ায় টাকা দিয়ে বিপাকে পড়েছেন এক গ্রাহক। মেয়াদ শেষে টাকা ফিরত পাচ্ছেন না এমনটি দাবী করেছেন কলারোয়া উপজেলার ছলিমপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম। গত বুধবার সাংবাদিকের কাছে অভিযোগ করেন তিনি।
সাইফুল ইসলাম জানান, কলারোয়া উপজেলার চৌধুরী মার্কেটের ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিতে ১ বছর মেয়াদি নগদ ২ লাখ টাকা সঞ্চয় রাখেন। সঞ্চয় রাখার সময় ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার কামরুজ্জামান, অফিস কর্মকর্তা রাশিদুজ্জামান, মারুফ হোসেন জানান, দুই লাখ টাকায় প্রতি মাসে ২হাজার টাকা হারে মুনাফা পাবেন। সে অনুযায়ী তিনি মাসে মুনাফার টাকা আনতে অফিসে গেলে অফিস কর্তপক্ষ ২ হাজার টাকা থেকে ৮৬ টাকার ভ্যাট কেটে নিয়ে রেখে দেন। যা গ্রাহকদের কাছ থেকে সমবায় সমিতির ভ্যাট কাটার কোন নিয়ম নেই। ্এর পরেও ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিতে রাখা সঞ্চয় ২ লাখ টাকার মেয়াদ শেষ হলেও তারা টাকা না দিয়ে বিভিন্ন ভাবে টালবাহনা করছে। টাকা পাওয়ার জন্য নিয়ম মাফিক আবেদন করলে অফিস থেকে বলা হয় জুলাই মাসের ৩০ তারিখে অফিসে যোগাযোগ করতে।
এ বিষয়ে ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার কামরুজ্জামানের সঙ্গে সেলফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মেয়াদ শেষে টাকা পাবেন তবে গ্রাহককে অবশ্যই অফিসে টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। গ্রাহক সাইফুল ইসলাম এ বিষয়ে তার সঙ্গে কোন যোগাযোগ করেনি।
শনিবার, ১৮ জুন ২০২২ , ৪ আষাড় ১৪২৮ ১৮ জিলকদ ১৪৪৩
প্রতিনিধি, কলারোয়া (সাতক্ষীরা)
কলারোয়ায় টাকা দিয়ে বিপাকে পড়েছেন এক গ্রাহক। মেয়াদ শেষে টাকা ফিরত পাচ্ছেন না এমনটি দাবী করেছেন কলারোয়া উপজেলার ছলিমপুর গ্রামের আনছার আলীর ছেলে সাইফুল ইসলাম। গত বুধবার সাংবাদিকের কাছে অভিযোগ করেন তিনি।
সাইফুল ইসলাম জানান, কলারোয়া উপজেলার চৌধুরী মার্কেটের ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিতে ১ বছর মেয়াদি নগদ ২ লাখ টাকা সঞ্চয় রাখেন। সঞ্চয় রাখার সময় ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার কামরুজ্জামান, অফিস কর্মকর্তা রাশিদুজ্জামান, মারুফ হোসেন জানান, দুই লাখ টাকায় প্রতি মাসে ২হাজার টাকা হারে মুনাফা পাবেন। সে অনুযায়ী তিনি মাসে মুনাফার টাকা আনতে অফিসে গেলে অফিস কর্তপক্ষ ২ হাজার টাকা থেকে ৮৬ টাকার ভ্যাট কেটে নিয়ে রেখে দেন। যা গ্রাহকদের কাছ থেকে সমবায় সমিতির ভ্যাট কাটার কোন নিয়ম নেই। ্এর পরেও ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতিতে রাখা সঞ্চয় ২ লাখ টাকার মেয়াদ শেষ হলেও তারা টাকা না দিয়ে বিভিন্ন ভাবে টালবাহনা করছে। টাকা পাওয়ার জন্য নিয়ম মাফিক আবেদন করলে অফিস থেকে বলা হয় জুলাই মাসের ৩০ তারিখে অফিসে যোগাযোগ করতে।
এ বিষয়ে ম্যাসেঞ্জার সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির ম্যানেজার কামরুজ্জামানের সঙ্গে সেলফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মেয়াদ শেষে টাকা পাবেন তবে গ্রাহককে অবশ্যই অফিসে টাকা পাওয়ার জন্য আবেদন করতে হবে। গ্রাহক সাইফুল ইসলাম এ বিষয়ে তার সঙ্গে কোন যোগাযোগ করেনি।