বিএনপি নেতারা বন্যার্তদের পাশে না দাঁড়িয়ে বসে বসে শুধু ভাষণ দিচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
গতকাল সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, তারা (বিএনপির নেতারা) বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াননি। আজ পর্যন্ত দাঁড়ানোর কোন নির্দেশনাও দেননি। বসে বসে শুধু ভাষণ দিচ্ছেন। অথচ আমাদের নেত্রী সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বন্যার্তদের পাশে আমাদের দলের নেতাকর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। আর অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে, চেয়ারপারসনের কার্যালয় এবং প্রেসক্লাবে বসে বিএনপির নেতারা নানা ধরনের কথা বলছেন।
তিনি বলেন, রাজনীতি তো হচ্ছে মানুষের কল্যাণের জন্য, দেশ-সমাজ এবং মানব সেবার জন্য। সেটি না করে তারা বসে বসে কথা বলছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনসহ আমাদের দলের সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশনা দিয়েছিলেন, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। তিনি সেনাবাহিনীকে কাজে লাগিয়েছেন।
তিনি জানান, আমাদের দলের নেতাকর্মীরা নিজেরাও বন্যায় প্লাবিত। তাদেরও ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। এরপরও প্রশাসনের পাশাপাশি দলের নেতাকর্মীরা বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
ছাত্রলীগের একজন নেতা বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু বিএনপির জন্য একটি যন্ত্রণা। বিএনপি-জামায়াত পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল। তারা চায়নি পদ্মা সেতু হোক।
তিনি আরও বলেন, সেতু হয়ে যাওয়ায় তাদের (বিএনপির) জ্বালা। আর উদ্বোধন হয়ে গেলে আরও জ্বালা। সেই জ্বালা থেকেই বিএনপি নেতারা বিভিন্ন কথা বলেন।
মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০২২ , ৭ আষাড় ১৪২৮ ২১ জিলকদ ১৪৪৩
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
বিএনপি নেতারা বন্যার্তদের পাশে না দাঁড়িয়ে বসে বসে শুধু ভাষণ দিচ্ছেন বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
গতকাল সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময়কালে তিনি একথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, তারা (বিএনপির নেতারা) বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াননি। আজ পর্যন্ত দাঁড়ানোর কোন নির্দেশনাও দেননি। বসে বসে শুধু ভাষণ দিচ্ছেন। অথচ আমাদের নেত্রী সঙ্গে সঙ্গে নির্দেশনা দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বন্যার্তদের পাশে আমাদের দলের নেতাকর্মীরা ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। আর অন্যদিকে দেখা যাচ্ছে, চেয়ারপারসনের কার্যালয় এবং প্রেসক্লাবে বসে বিএনপির নেতারা নানা ধরনের কথা বলছেন।
তিনি বলেন, রাজনীতি তো হচ্ছে মানুষের কল্যাণের জন্য, দেশ-সমাজ এবং মানব সেবার জন্য। সেটি না করে তারা বসে বসে কথা বলছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী প্রশাসনসহ আমাদের দলের সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশনা দিয়েছিলেন, বন্যার্তদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। তিনি সেনাবাহিনীকে কাজে লাগিয়েছেন।
তিনি জানান, আমাদের দলের নেতাকর্মীরা নিজেরাও বন্যায় প্লাবিত। তাদেরও ঘরবাড়ি ডুবে গেছে। এরপরও প্রশাসনের পাশাপাশি দলের নেতাকর্মীরা বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
ছাত্রলীগের একজন নেতা বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন বলেও জানান তথ্যমন্ত্রী।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পদ্মা সেতু বিএনপির জন্য একটি যন্ত্রণা। বিএনপি-জামায়াত পদ্মা সেতুর বিরোধিতা করেছিল। তারা চায়নি পদ্মা সেতু হোক।
তিনি আরও বলেন, সেতু হয়ে যাওয়ায় তাদের (বিএনপির) জ্বালা। আর উদ্বোধন হয়ে গেলে আরও জ্বালা। সেই জ্বালা থেকেই বিএনপি নেতারা বিভিন্ন কথা বলেন।