হবিগঞ্জে বন্যা কবলিত যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হবিগঞ্জ-সিলেট রুটের চারটি বাসের আটজন চালক ও কন্ডাক্টরকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
গতকাল দুপুরে এ তথ্য জানা গেছে।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক শঙ্খ শুভ্র রায় জানিয়েছেন সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়।
তিনি বলেন, ৪টি গাড়ির ৪ জন চালক ও ৪ জন কন্ডাক্টরের বিরুদ্ধে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার প্রমাণ পাওয়ায় গত রোববার রাতে তাদের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
অভিযুক্ত ৯টি গাড়ির আরও ১৮ জন শ্রমিকের বিরুদ্ধে একই অভিযোগের তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদেরও অব্যাহতি দেয়া হবে। শঙ্খ শুভ্র আরও বলেন, পরবর্তীতে সমিতির পক্ষ থেকে আর কোন সিদ্ধান্ত আসার আগ পর্যন্ত অব্যাহতি প্রাপ্ত শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে পারবেন না। আর কোন যাত্রী হয়রানির শিকার না হন সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা হবে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার হবিগঞ্জ-সিলেট লাইনে ১৮০ টাকা ভাড়ার জায়গায় সর্বোচ্চ ৩৫০ টাকা নেয়ার অভিযোগ ওঠে বাস কর্মচারীদের নামে। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে সমিতির কর্মকর্তারা সংবাদকর্মীর কাছ থেকে তথ্য নিয়ে তদন্ত শুরু করেন।
মঙ্গলবার, ২১ জুন ২০২২ , ৭ আষাড় ১৪২৮ ২১ জিলকদ ১৪৪৩
প্রতিনিধি, হবিগঞ্জ
হবিগঞ্জে বন্যা কবলিত যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় হবিগঞ্জ-সিলেট রুটের চারটি বাসের আটজন চালক ও কন্ডাক্টরকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে।
গতকাল দুপুরে এ তথ্য জানা গেছে।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক শঙ্খ শুভ্র রায় জানিয়েছেন সংবাদ প্রকাশের পর বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করা হয়।
তিনি বলেন, ৪টি গাড়ির ৪ জন চালক ও ৪ জন কন্ডাক্টরের বিরুদ্ধে যাত্রীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া নেয়ার প্রমাণ পাওয়ায় গত রোববার রাতে তাদের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
অভিযুক্ত ৯টি গাড়ির আরও ১৮ জন শ্রমিকের বিরুদ্ধে একই অভিযোগের তদন্ত চলছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তাদেরও অব্যাহতি দেয়া হবে। শঙ্খ শুভ্র আরও বলেন, পরবর্তীতে সমিতির পক্ষ থেকে আর কোন সিদ্ধান্ত আসার আগ পর্যন্ত অব্যাহতি প্রাপ্ত শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে পারবেন না। আর কোন যাত্রী হয়রানির শিকার না হন সে ব্যাপারে সতর্ক থাকা হবে।
প্রসঙ্গত, গত শনিবার হবিগঞ্জ-সিলেট লাইনে ১৮০ টাকা ভাড়ার জায়গায় সর্বোচ্চ ৩৫০ টাকা নেয়ার অভিযোগ ওঠে বাস কর্মচারীদের নামে। এ নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হলে সমিতির কর্মকর্তারা সংবাদকর্মীর কাছ থেকে তথ্য নিয়ে তদন্ত শুরু করেন।