রায়পুরায় টানা বর্ষণে ৫শ’ হেক্টর সবজি বিনষ্ট

কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও উজানের ঢলে রায়পুরায় ৭/৮ টি ইউনিয়নে সবজি জমি প্লাবিত করে। প্রায় ৫০০শ হেক্টর জমির ফসল বিনষ্ট হইয়াছে। রায়পুরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মডেল উপজেলা। ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিয়ন হলো আদিয়াবাদ ইউনিয়ন, ডৌকারচর ইউনিয়ন, মরজাল ইউনিয়ন, মির্জাপুর ইউনিয়ন, পলাশতলী ইউনিয়ন, অলিপুরা ইউনিয়ন, মুছাপুর ইউনিয়ন। ক্ষতিগ্রস্থ সবজি ফসলগুলো হলে ঢেড়স, কাঁচা মরিচ, পেপে, কাঁচা কলা, জেঙ্গে। ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিয়নের সবজি চাষীদের এখন মাথায় হাত। এই সবজি আমাদের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি হতো। রপ্তানি করার সবজি বিক্রয়ের অর্থ আমাদের দেশে মূলধন আসতো।

এই ব্যাপারে রায়পুরা কৃষি অফিসার মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে মুঠোফোন আলাপ করে জানা যায় ক্ষতি হইয়াছে, কিন্তু এই পর্যন্ত আমরা ৫০ হেক্টর জমির পরিমান আমরা প্রনয়ন করেছি। আরো ক্ষতিগ্রস্থ অর্থের পরিমান জরিপ করার জন্য কৃষি উপ সহকারী কর্মকর্তাদের লিখিত দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে মৎস্য কর্মকর্তা হাবিব ফরাজি এর সাথে মুঠোফোনে আলাপ করে জানা যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২ হেক্টরের অধিক হয়েছে বলে তালিকা পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্থ অর্থের পরিমান প্রায় ২০/২৫ লক্ষ টাকা। তবে অশনি সংকেত রহিয়াছে। পানি বৃষ্টি অব্যাহত রহিয়াছে। ক্ষতিগ্রস্থের পরিমান আরো বাড়তে পারে এতে কোন সন্দেহ নেই। মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ ও ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

বুধবার, ২২ জুন ২০২২ , ৮ আষাড় ১৪২৮ ২২ জিলকদ ১৪৪৩

রায়পুরায় টানা বর্ষণে ৫শ’ হেক্টর সবজি বিনষ্ট

প্রতিনিধি, রায়পুরা, নরসিংদী

কয়েকদিনের টানা বর্ষণ ও উজানের ঢলে রায়পুরায় ৭/৮ টি ইউনিয়নে সবজি জমি প্লাবিত করে। প্রায় ৫০০শ হেক্টর জমির ফসল বিনষ্ট হইয়াছে। রায়পুরা বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ মডেল উপজেলা। ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিয়ন হলো আদিয়াবাদ ইউনিয়ন, ডৌকারচর ইউনিয়ন, মরজাল ইউনিয়ন, মির্জাপুর ইউনিয়ন, পলাশতলী ইউনিয়ন, অলিপুরা ইউনিয়ন, মুছাপুর ইউনিয়ন। ক্ষতিগ্রস্থ সবজি ফসলগুলো হলে ঢেড়স, কাঁচা মরিচ, পেপে, কাঁচা কলা, জেঙ্গে। ক্ষতিগ্রস্থ ইউনিয়নের সবজি চাষীদের এখন মাথায় হাত। এই সবজি আমাদের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশে রপ্তানি হতো। রপ্তানি করার সবজি বিক্রয়ের অর্থ আমাদের দেশে মূলধন আসতো।

এই ব্যাপারে রায়পুরা কৃষি অফিসার মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে মুঠোফোন আলাপ করে জানা যায় ক্ষতি হইয়াছে, কিন্তু এই পর্যন্ত আমরা ৫০ হেক্টর জমির পরিমান আমরা প্রনয়ন করেছি। আরো ক্ষতিগ্রস্থ অর্থের পরিমান জরিপ করার জন্য কৃষি উপ সহকারী কর্মকর্তাদের লিখিত দিক নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে মৎস্য কর্মকর্তা হাবিব ফরাজি এর সাথে মুঠোফোনে আলাপ করে জানা যায় ক্ষতিগ্রস্থ ২ হেক্টরের অধিক হয়েছে বলে তালিকা পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্থ অর্থের পরিমান প্রায় ২০/২৫ লক্ষ টাকা। তবে অশনি সংকেত রহিয়াছে। পানি বৃষ্টি অব্যাহত রহিয়াছে। ক্ষতিগ্রস্থের পরিমান আরো বাড়তে পারে এতে কোন সন্দেহ নেই। মেঘনা, আড়িয়াল খাঁ ও ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।