তালেবান সরকার ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে একটি চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পর আফগানিস্তানে আটক হওয়া বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ নাগরিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন বলে জানিয়েছে আল-জাজরিা।
তিনি বলেন, আফগানিস্তান ও ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় আটক হওয়া ব্রিটিশ নাগরিকদের রোববার ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আফগান জনগণের আইন ও ঐতিহ্য লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রায় ছয় মাস আগে গ্রেপ্তার হন তারা। তবে মুজাহিদ স্পষ্ট করেননি যে কোন আইন ভঙ্গ করেছেন তারা এবং কেনই বা তারা আটক হলেন। তারা সবাই আফগানিস্তানের আইন, আফগান জনগণের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সম্মান করার এবং তা লঙ্ঘন না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে, লন্ডনের তরফে জানানো হয়েছে, ৫ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। কেন তাদের আটক করা হয় সেটিও বলা হয়নি। এক টুইট বার্তায় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস (এফসিডিও) এক পৃথক বিবৃতিতে বলেছে যে, এই পাঁচজনের ‘আফগানিস্তানে যুক্তরাজ্য সরকারের কাজে কোনো ভূমিকা ছিল না। তারা যুক্তরাজ্য সরকারের ভ্রমণ পরামর্শ না মেনে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন। এটা একটা ভুল ছিল।’
বুধবার, ২২ জুন ২০২২ , ৮ আষাড় ১৪২৮ ২২ জিলকদ ১৪৪৩
তালেবান সরকার ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে একটি চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পর আফগানিস্তানে আটক হওয়া বেশ কয়েকজন ব্রিটিশ নাগরিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
গত সোমবার তালেবান সরকারের মুখপাত্র জাবিহুল্লাহ মুজাহিদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন বলে জানিয়েছে আল-জাজরিা।
তিনি বলেন, আফগানিস্তান ও ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের বৈঠকের ধারাবাহিকতায় আটক হওয়া ব্রিটিশ নাগরিকদের রোববার ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আফগান জনগণের আইন ও ঐতিহ্য লঙ্ঘনের অভিযোগে প্রায় ছয় মাস আগে গ্রেপ্তার হন তারা। তবে মুজাহিদ স্পষ্ট করেননি যে কোন আইন ভঙ্গ করেছেন তারা এবং কেনই বা তারা আটক হলেন। তারা সবাই আফগানিস্তানের আইন, আফগান জনগণের ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে সম্মান করার এবং তা লঙ্ঘন না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
এদিকে, লন্ডনের তরফে জানানো হয়েছে, ৫ জনকে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। কেন তাদের আটক করা হয় সেটিও বলা হয়নি। এক টুইট বার্তায় দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ত্রাস নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ফরেন কমনওয়েলথ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিস (এফসিডিও) এক পৃথক বিবৃতিতে বলেছে যে, এই পাঁচজনের ‘আফগানিস্তানে যুক্তরাজ্য সরকারের কাজে কোনো ভূমিকা ছিল না। তারা যুক্তরাজ্য সরকারের ভ্রমণ পরামর্শ না মেনে আফগানিস্তানে গিয়েছিলেন। এটা একটা ভুল ছিল।’