নাভানা ফার্মাসিটিক্যালসের বিডিং শুরু ৪ জুলাই

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ায় বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করবে নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস। এরই ধারাবাহিকতায় কোম্পানির কাট অব প্রাইস নির্ধারণের লক্ষ্যে বিডিংয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, কোম্পানির বিডিং শুরু হবে আগামী ৪ জুলাই বিকেল ৫টা থেকে। এ বিডিং কার্যক্রম চলবে ৭ জুলাই বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

সূত্র জানায়, গত ৮ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮২৬তম কমিশনের সভায় নাভানা ফার্মার বিডিং করার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, নাভানা ফার্মাসিটিক্যালসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৭৫ কোটি টাকা বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস, ২০১৫ অনুযায়ী আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলন করার প্রস্তাব অনুমোদনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

এই অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানি নতুন সাধারণ উৎপাদন ভবন নির্মাণ, নতুন ইউটিলিটি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন নির্মাণ, সেফালোস্পোরিন ইউনিটের সংস্কার, আংশিক ঋণ পরিশোধ এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

উল্লেখ্য কোম্পানিটি ফেয়ার ভ্যালুর ওপর ২০ শতাংশ প্রিমিয়ামে (সর্বোচ্চ বিডিং সীমা) কর্মচারী ও অন্যান্যদের কাছে ১৫ শতাংশ শেয়ার ইস্যু করবে, যা ২ বছরের লক ইন এ থাকবে।

বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন ২০২২ , ৯ আষাড় ১৪২৮ ২৩ জিলকদ ১৪৪৩

নাভানা ফার্মাসিটিক্যালসের বিডিং শুরু ৪ জুলাই

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) প্রক্রিয়ায় বুকবিল্ডিং পদ্ধতিতে পুঁজিবাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করবে নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস। এরই ধারাবাহিকতায় কোম্পানির কাট অব প্রাইস নির্ধারণের লক্ষ্যে বিডিংয়ের তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

গতকাল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে, কোম্পানির বিডিং শুরু হবে আগামী ৪ জুলাই বিকেল ৫টা থেকে। এ বিডিং কার্যক্রম চলবে ৭ জুলাই বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

সূত্র জানায়, গত ৮ জুন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) ৮২৬তম কমিশনের সভায় নাভানা ফার্মার বিডিং করার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, নাভানা ফার্মাসিটিক্যালসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ৭৫ কোটি টাকা বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (পাবলিক ইস্যু) রুলস, ২০১৫ অনুযায়ী আইপিওর মাধ্যমে উত্তোলন করার প্রস্তাব অনুমোদনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

এই অর্থ উত্তোলন করে কোম্পানি নতুন সাধারণ উৎপাদন ভবন নির্মাণ, নতুন ইউটিলিটি এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন নির্মাণ, সেফালোস্পোরিন ইউনিটের সংস্কার, আংশিক ঋণ পরিশোধ এবং ইস্যু ব্যবস্থাপনা খরচ খাতে ব্যয় করবে।

উল্লেখ্য কোম্পানিটি ফেয়ার ভ্যালুর ওপর ২০ শতাংশ প্রিমিয়ামে (সর্বোচ্চ বিডিং সীমা) কর্মচারী ও অন্যান্যদের কাছে ১৫ শতাংশ শেয়ার ইস্যু করবে, যা ২ বছরের লক ইন এ থাকবে।