দাম বেড়েছে আলু, পেঁয়াজ ও সবজির

আবার বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ১৫ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায় , যা কয়েকদিন আগেও পাওয়া যেত ৩৫ টাকায়। ডায়মন্ড/কার্ডিনাল আলুর দামও কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়, যা কয়েকদিন আগেও পাওয়া যেত ২৫ টাকায়। কমেছে আদা, রশুন ও শুকনা মরিচের দাম, কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা কমে মানভেদে দেশি রশুন বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকায়। আর চায়না রশুন কেজিপ্রতি ২০ টাকা কমে এখন ১২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কারেন্ট সুট মরিচ কেজিপ্রতি ৫০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা আর দেশি সুট প্রতি কেজি ৪০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়, যা কয়েকদিন আগেও বিক্রি হত ৩০০ টাকায়।

শ্যামলী নতুন কাঁচাবাজার (বিডিআর মাকেট) মো. শফিকুল ইসলাম স্বপনের কাছে শাক-সবজির দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত সপ্তাহের চেয়ে প্রতিটি সবজির দাম মানভেদে দশ থেকে বিশ টাকা বেড়েছে।

এভাবে বাজারে পণ্যর দাম বেড়ে গেলে টিকে থাকা দায় হয়ে দাঁড়াবে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, আলু প্রতি কেজি ৩০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পটোল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, প্রতি কেজি ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকা, ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৪০-৬০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৬০ টাকা, নেনুয়া /কদোয়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকা, গোল বেগুন প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কাকরোল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ফুলকপি প্রতি কেজি ৭০ টাকা, মিষ্টি কদু প্রতি কেজি ৪০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতি পিস ৪০ টাকা, কাঁচা কলা একহালি ৪০ টাকা, লাল শাক এক আঁটি ২০ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, কলমি ১৫ টাকা, পাটা শাক ১৫ টাকা, ডাঁটা এক আঁটি ২০ টাকায় বিক্রি করছি।

এছাড়া দেশি গাজর প্রতি কেজি ১০০ টাকা, চায়না গাজর প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচু প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর লতি এক কেজি ৮০ টাকা, কাঁচা আম ৪০, ধনিয়া পাতা প্রতি কেজি ২০০ টাকা, বিলাতি ধনিয়া পাতা ২০০ টাকা, লেটুস পাতা এক পিস ৫০ টাকা, পুদিনা পাতা প্রতি কেজি, ৪০০ ক্যাপছি-ক্যাম পিস সবুজ ৫০, লাল ১০০, হলুদ ১০০, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, লেবু একহালি ২০ বিশ টাকা, বাদামি লেবু একহালি ২০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চালের বাজারে গিয়ে জানা যানা যায়, মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৬২-৭২ টাকা, মোটা পাইজাম প্রতি কেজি ৫২ টাকা, আটাশ প্রতি কেজি ৫৫-৫৮ টাকা, নাজির প্রতি কেজি ৬৫-৭৫ টাকা, খোলা চিনি গুড়া চাল ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছ-মাংসের বাজারে গিয়ে জানা যায়, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ২৭০ টাকায়, দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৫৮০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা, খাসি ৯০০ ছাগল ৮০০-৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইলিশ ৬০০ গ্রামের কেজিপ্রতি ৯৫০, আটশ গ্রাম ইলিশ কেজিপ্রতি ১২৫০ টাকা, রূপচাঁদা কেজিপ্রতি ৫০০ টাকা, রুই কেজিপ্রতি ২২০-৩০০ টাকা, ট্যাংরা কেজিপ্রতি ৫০০ টাকা, মলা কেজিপ্রতি ৪০০ টাকা, পাঙ্গাশ কেজিপ্রতি ১৮০-২০০ টাকা, দেশি পুঁটি কেজিপ্রতি, ৪৫০ টাকা, আর থাই পুঁটি কেজিপ্রতি ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

একহালি ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়, একহালি হাসের ডিম বিক্রি হচ্চে ৫৫-৬০, দেশি মুরগির ডিম একহালি ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শনিবার, ২৫ জুন ২০২২ , ১১ আষাড় ১৪২৮ ২৫ জিলকদ ১৪৪৩

দাম বেড়েছে আলু, পেঁয়াজ ও সবজির

আমিরুল মোমিনিন সাগর

আবার বেড়েছে পেঁয়াজের দাম। পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ১৫ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকায় , যা কয়েকদিন আগেও পাওয়া যেত ৩৫ টাকায়। ডায়মন্ড/কার্ডিনাল আলুর দামও কেজিপ্রতি ৫ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়, যা কয়েকদিন আগেও পাওয়া যেত ২৫ টাকায়। কমেছে আদা, রশুন ও শুকনা মরিচের দাম, কেজিপ্রতি ২০-৩০ টাকা কমে মানভেদে দেশি রশুন বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকায়। আর চায়না রশুন কেজিপ্রতি ২০ টাকা কমে এখন ১২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কারেন্ট সুট মরিচ কেজিপ্রতি ৫০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৮০ টাকা আর দেশি সুট প্রতি কেজি ৪০ টাকা কমে এখন বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকায়, যা কয়েকদিন আগেও বিক্রি হত ৩০০ টাকায়।

শ্যামলী নতুন কাঁচাবাজার (বিডিআর মাকেট) মো. শফিকুল ইসলাম স্বপনের কাছে শাক-সবজির দাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত সপ্তাহের চেয়ে প্রতিটি সবজির দাম মানভেদে দশ থেকে বিশ টাকা বেড়েছে।

এভাবে বাজারে পণ্যর দাম বেড়ে গেলে টিকে থাকা দায় হয়ে দাঁড়াবে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, আলু প্রতি কেজি ৩০ টাকা, করলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পটোল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, প্রতি কেজি ঢেঁড়স ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকা, ঝিঙ্গা প্রতি কেজি ৪০-৬০ টাকা, চিচিঙ্গা প্রতি কেজি ৫০ টাকা, লাউ প্রতি পিস ৬০ টাকা, নেনুয়া /কদোয়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, লম্বা বেগুন প্রতি কেজি ৮০-১০০ টাকা, গোল বেগুন প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কাকরোল প্রতি কেজি ৬০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, ফুলকপি প্রতি কেজি ৭০ টাকা, মিষ্টি কদু প্রতি কেজি ৪০ টাকা, চাল কুমড়া প্রতি পিস ৪০ টাকা, কাঁচা কলা একহালি ৪০ টাকা, লাল শাক এক আঁটি ২০ টাকা, পুঁইশাক ৩০ টাকা, কলমি ১৫ টাকা, পাটা শাক ১৫ টাকা, ডাঁটা এক আঁটি ২০ টাকায় বিক্রি করছি।

এছাড়া দেশি গাজর প্রতি কেজি ১০০ টাকা, চায়না গাজর প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, কচু প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কচুর লতি এক কেজি ৮০ টাকা, কাঁচা আম ৪০, ধনিয়া পাতা প্রতি কেজি ২০০ টাকা, বিলাতি ধনিয়া পাতা ২০০ টাকা, লেটুস পাতা এক পিস ৫০ টাকা, পুদিনা পাতা প্রতি কেজি, ৪০০ ক্যাপছি-ক্যাম পিস সবুজ ৫০, লাল ১০০, হলুদ ১০০, শসা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, লেবু একহালি ২০ বিশ টাকা, বাদামি লেবু একহালি ২০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চালের বাজারে গিয়ে জানা যানা যায়, মিনিকেট চাল প্রতি কেজি ৬২-৭২ টাকা, মোটা পাইজাম প্রতি কেজি ৫২ টাকা, আটাশ প্রতি কেজি ৫৫-৫৮ টাকা, নাজির প্রতি কেজি ৬৫-৭৫ টাকা, খোলা চিনি গুড়া চাল ১১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

মাছ-মাংসের বাজারে গিয়ে জানা যায়, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ২৭০ টাকায়, দেশি মুরগি প্রতি কেজি ৫৮০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৫০ টাকা, গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা, খাসি ৯০০ ছাগল ৮০০-৮৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ইলিশ ৬০০ গ্রামের কেজিপ্রতি ৯৫০, আটশ গ্রাম ইলিশ কেজিপ্রতি ১২৫০ টাকা, রূপচাঁদা কেজিপ্রতি ৫০০ টাকা, রুই কেজিপ্রতি ২২০-৩০০ টাকা, ট্যাংরা কেজিপ্রতি ৫০০ টাকা, মলা কেজিপ্রতি ৪০০ টাকা, পাঙ্গাশ কেজিপ্রতি ১৮০-২০০ টাকা, দেশি পুঁটি কেজিপ্রতি, ৪৫০ টাকা, আর থাই পুঁটি কেজিপ্রতি ১৮০-২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

একহালি ফার্মের ডিম বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়, একহালি হাসের ডিম বিক্রি হচ্চে ৫৫-৬০, দেশি মুরগির ডিম একহালি ৫৫-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।