গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জে ভারি বর্ষণ হয়। এতে শহরের এস এস রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় জরাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় ফলে শহরবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ভারি বর্ষণ বাদসাধে মানুষের কর্ম জীবনেও। দীর্ঘ সময় এই বর্ষন ভাবিয়ে তুলেছে খেটে খাওয়া মানুষদের। ভারী বর্ষনে শহরের প্রধান সড়ক এস এস রোড, মুজিব সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে জমে যায় এক দেড় ফিট পানি। এতে শহরে চলাচলকারীদের চরম দূর্ভোগে পড়তে হয়। এর মধ্যেই শহরে রিক্সা,ভ্যান,সিএনজি চালাচল করেছে ঝুকি নিয়ে। জরুরী কাজে বাইরে আসা মানুষদের ভোগান্তির পাশাপাশি গুনতে হয় দিগুন ভাড়া।
রিক্সা চালক সাইফুল, ছালাম জানায়,বৃষ্টির মধ্যে আল্লাহর মর্জি কামাই ভালোই হচ্ছে। বাজার করতে আসা মামুন জানায়, রিক্সা, ভ্যান চালকেরা তাদের ইচ্ছা মতো আদায় করে নিচ্ছে তাদের ভাড়া।
শুধু শহরেই নয় পৌরসভাধীন কোন কোন মহল্লায়ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এতে এলকাবাসীর ভোগান্তিতে পরতে হয়। এ অবস্থার জন্য পৌরসভার অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যাবস্থাকে দায়ী করেছেন সচেতন মহল। তাদের মতে চলমান বর্ষা মৌসুমে পৌরবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে।
শনিবার, ০২ জুলাই ২০২২ , ১৮ আষাড় ১৪২৮ ২২ জিলহজ ১৪৪৩
জেলা বার্তা পরিবেশক, সিরাজগঞ্জ
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জে ভারি বর্ষণ হয়। এতে শহরের এস এস রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় জরাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় ফলে শহরবাসীকে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। ভারি বর্ষণ বাদসাধে মানুষের কর্ম জীবনেও। দীর্ঘ সময় এই বর্ষন ভাবিয়ে তুলেছে খেটে খাওয়া মানুষদের। ভারী বর্ষনে শহরের প্রধান সড়ক এস এস রোড, মুজিব সড়কসহ বিভিন্ন সড়কে জমে যায় এক দেড় ফিট পানি। এতে শহরে চলাচলকারীদের চরম দূর্ভোগে পড়তে হয়। এর মধ্যেই শহরে রিক্সা,ভ্যান,সিএনজি চালাচল করেছে ঝুকি নিয়ে। জরুরী কাজে বাইরে আসা মানুষদের ভোগান্তির পাশাপাশি গুনতে হয় দিগুন ভাড়া।
রিক্সা চালক সাইফুল, ছালাম জানায়,বৃষ্টির মধ্যে আল্লাহর মর্জি কামাই ভালোই হচ্ছে। বাজার করতে আসা মামুন জানায়, রিক্সা, ভ্যান চালকেরা তাদের ইচ্ছা মতো আদায় করে নিচ্ছে তাদের ভাড়া।
শুধু শহরেই নয় পৌরসভাধীন কোন কোন মহল্লায়ও জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এতে এলকাবাসীর ভোগান্তিতে পরতে হয়। এ অবস্থার জন্য পৌরসভার অপরিকল্পিত ড্রেনেজ ব্যাবস্থাকে দায়ী করেছেন সচেতন মহল। তাদের মতে চলমান বর্ষা মৌসুমে পৌরবাসীকে চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে।