বাংলালিংক ও স্টার্টআপ বাংলাদেশ সম্প্রতি যৌথভাবে আগারগাঁওয়ের বিসিসি মিলনায়তনে ‘রোড টু নিউ ডিজিটাল ইকোসিস্টেম-ডেভেলপিং টেক এন্ট্রাপ্রেনিউরস” শীর্ষক একটি সেমিনার আয়োজন করেছে। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ এবং বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে অ্যাপলিংক-এর মতো ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই সেমিনারে। অ্যাপলিংক বাংলালিংক-এর একটি ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস, যেখানে অ্যাপ ডেভেলপাররা অ্যাপের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের জন্য প্রয়োজনী সুবিধা পেয়ে থাকেন।
আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম অনুষ্ঠানে বলেন, “বাংলালিংক দেশে তৈরি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে যেভাবে আমাদের তরুণ আইটি পেশাদারদের উৎসাহিত করছে, তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। এই ধরনের প্ল্যাটফর্মগুলোকে কাজে লাগিয়ে তারা আইটি সেক্টরের উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি নিজেদেরকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। প্রতিভাবান তরুণরা স্থানীয় প্রযুক্তি বাজারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হতে পারলে প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যোগে তাদের সম্ভাবনা উন্মোচিত হবে। ” সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
সোমবার, ০৪ জুলাই ২০২২ , ২০ আষাড় ১৪২৮ ২৪ জিলহজ ১৪৪৩
বাংলালিংক ও স্টার্টআপ বাংলাদেশ সম্প্রতি যৌথভাবে আগারগাঁওয়ের বিসিসি মিলনায়তনে ‘রোড টু নিউ ডিজিটাল ইকোসিস্টেম-ডেভেলপিং টেক এন্ট্রাপ্রেনিউরস” শীর্ষক একটি সেমিনার আয়োজন করেছে। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম। সেমিনারে আরও উপস্থিত ছিলেন স্টার্টআপ বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি আহমেদ এবং বাংলালিংকের চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।
দেশের স্টার্টআপ ইকোসিস্টেমের উন্নয়নে অ্যাপলিংক-এর মতো ডিজিটাল মার্কেটপ্লেসের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করা হয় এই সেমিনারে। অ্যাপলিংক বাংলালিংক-এর একটি ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস, যেখানে অ্যাপ ডেভেলপাররা অ্যাপের মাধ্যমে অর্থ উপার্জনের জন্য প্রয়োজনী সুবিধা পেয়ে থাকেন।
আইসিটি বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব এন এম জিয়াউল আলম অনুষ্ঠানে বলেন, “বাংলালিংক দেশে তৈরি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে যেভাবে আমাদের তরুণ আইটি পেশাদারদের উৎসাহিত করছে, তা সত্যিই আশাব্যঞ্জক। এই ধরনের প্ল্যাটফর্মগুলোকে কাজে লাগিয়ে তারা আইটি সেক্টরের উন্নয়নে অবদান রাখার পাশাপাশি নিজেদেরকে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে। প্রতিভাবান তরুণরা স্থানীয় প্রযুক্তি বাজারের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত হতে পারলে প্রযুক্তিভিত্তিক উদ্যোগে তাদের সম্ভাবনা উন্মোচিত হবে। ” সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।