শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষার্থীরা কি নিরাপদ

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের প্রায় ৭৪ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহিংসতা ও হয়রানির শিকার হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের অভিভাবকদের জানায়। অভিভাবকরা কখনো কখনো সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাদের মেয়েদের চলাচল সীমাবদ্ধ করে। প্রায় ৫৪ শতাংশ বাবা তাদের মেয়েদের হয়রানির সম্মুখীন হতে পারে এই ভয়ে কোচিং বা প্রাইভেট টিউটরদের কাছে পাঠাতে নারাজ।

অন্যদিকে, ৬২ শতাংশ মা তাদের মেয়েদের স্কুল পিকনিকে পাঠাতে নারাজ। অথচ, হয়রানি মোকাবিলায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি থাকার কথা। সবাই যাতে শিশুদের স্কুলে পাঠানো নিরাপদ বোধ করতে পারে। কিন্তু সেখানে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয় না। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কমিটি থাকে না। তাই সরকারি ও বেসরকারি কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।

সৈয়দ আশিকুজ্জামান আশিক

বুধবার, ০৬ জুলাই ২০২২ , ২২ আষাড় ১৪২৮ ২৬ জিলহজ ১৪৪৩

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষার্থীরা কি নিরাপদ

বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল পরিচালিত এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, বাংলাদেশের প্রায় ৭৪ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সহিংসতা ও হয়রানির শিকার হয়। শিক্ষার্থীরা তাদের অভিভাবকদের জানায়। অভিভাবকরা কখনো কখনো সুরক্ষামূলক ব্যবস্থা হিসেবে তাদের মেয়েদের চলাচল সীমাবদ্ধ করে। প্রায় ৫৪ শতাংশ বাবা তাদের মেয়েদের হয়রানির সম্মুখীন হতে পারে এই ভয়ে কোচিং বা প্রাইভেট টিউটরদের কাছে পাঠাতে নারাজ।

অন্যদিকে, ৬২ শতাংশ মা তাদের মেয়েদের স্কুল পিকনিকে পাঠাতে নারাজ। অথচ, হয়রানি মোকাবিলায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কমিটি থাকার কথা। সবাই যাতে শিশুদের স্কুলে পাঠানো নিরাপদ বোধ করতে পারে। কিন্তু সেখানে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয় না। অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের কমিটি থাকে না। তাই সরকারি ও বেসরকারি কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে।

সৈয়দ আশিকুজ্জামান আশিক