মন্দিরভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন প্রসঙ্গে

হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে হিন্দুধর্মীয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গবেষণাসহ সর্বস্তরের হিন্দুদের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞান বিকাশের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্বল্প পরিসরে পাঠাগারের কার্যক্রম শুরু করে। শ্রীমদ্ভভাগবতগীতা, বেদ, বেদাঙ্গ, উপনিষদ, রামায়ণ, মহাভারত ও পুরাণের অনুবাদ গ্রন্থসহ হিন্দুধর্মীয় বিশ্বকোষ, হিন্দুধর্মীয় সাহিত্য, চিকিৎসা বিজ্ঞান, বৈদিক বিজ্ঞান, বৈদিক অর্থনীতি, বৈদিক দর্শন, হিন্দুধর্মীয় ইতিহাস, হিন্দুধর্মীয় আইন, সংস্কৃতসহ বিভিন্ন ভাষার অভিধান এবং শিশু সাহিত্যসহ বিভিন্ন বিষয়ের পুস্তক ও পুস্তিকা প্রয়োজন। মন্দিরভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন ও হিন্দুধর্মীয় পুস্তক প্রকাশনা প্রকল্পের আওতায় জেলা, মন্দিরভিত্তিক, সংগঠনভিত্তিক ও বুথভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন করতে হবে।

জেলা পাঠাগারটি জেলা অফিসসংলগ্ন হবে এবং এখানে প্রকল্পের সব কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। এখানে পবিত্র গ্রন্থসমূহ পাঠদান, নির্ধারিত সদস্য কার্ড জমা প্রদান করে বাড়িতে বই নিয়ে অধ্যায়ণ, বিতরণ ও বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। ভক্তগণ মন্দিরে বসে/ নির্ধারিত সদস্য কার্ড জমা প্রদান করে বাড়িতে বই নিয়ে অধ্যায়ন করবে। হিন্দুদের পবিত্র গ্রন্থ থাকবে বিধায় প্রকল্পের সব জনবল অবশ্যই হিন্দুধর্মাবলম্বী হতে হবে। আশা করি কর্তৃপক্ষ এদিকে নজর দিবেন।

প্রকৌশলী রিপন কুমার দাস

বুধবার, ০৬ জুলাই ২০২২ , ২২ আষাড় ১৪২৮ ২৬ জিলহজ ১৪৪৩

মন্দিরভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন প্রসঙ্গে

হিন্দুধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে হিন্দুধর্মীয় বিভিন্ন বিষয়ের ওপর গবেষণাসহ সর্বস্তরের হিন্দুদের মধ্যে ধর্মীয় জ্ঞান বিকাশের সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে স্বল্প পরিসরে পাঠাগারের কার্যক্রম শুরু করে। শ্রীমদ্ভভাগবতগীতা, বেদ, বেদাঙ্গ, উপনিষদ, রামায়ণ, মহাভারত ও পুরাণের অনুবাদ গ্রন্থসহ হিন্দুধর্মীয় বিশ্বকোষ, হিন্দুধর্মীয় সাহিত্য, চিকিৎসা বিজ্ঞান, বৈদিক বিজ্ঞান, বৈদিক অর্থনীতি, বৈদিক দর্শন, হিন্দুধর্মীয় ইতিহাস, হিন্দুধর্মীয় আইন, সংস্কৃতসহ বিভিন্ন ভাষার অভিধান এবং শিশু সাহিত্যসহ বিভিন্ন বিষয়ের পুস্তক ও পুস্তিকা প্রয়োজন। মন্দিরভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন ও হিন্দুধর্মীয় পুস্তক প্রকাশনা প্রকল্পের আওতায় জেলা, মন্দিরভিত্তিক, সংগঠনভিত্তিক ও বুথভিত্তিক পাঠাগার স্থাপন করতে হবে।

জেলা পাঠাগারটি জেলা অফিসসংলগ্ন হবে এবং এখানে প্রকল্পের সব কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। এখানে পবিত্র গ্রন্থসমূহ পাঠদান, নির্ধারিত সদস্য কার্ড জমা প্রদান করে বাড়িতে বই নিয়ে অধ্যায়ণ, বিতরণ ও বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করতে হবে। ভক্তগণ মন্দিরে বসে/ নির্ধারিত সদস্য কার্ড জমা প্রদান করে বাড়িতে বই নিয়ে অধ্যায়ন করবে। হিন্দুদের পবিত্র গ্রন্থ থাকবে বিধায় প্রকল্পের সব জনবল অবশ্যই হিন্দুধর্মাবলম্বী হতে হবে। আশা করি কর্তৃপক্ষ এদিকে নজর দিবেন।

প্রকৌশলী রিপন কুমার দাস