একদিন পর ঈদুল আজহা। ঈদ উপলক্ষ্যে রাজধানী ছেড়ে গেছেন অধিকাংশ মানুষ। যার প্রভাব পড়েছে সেমাই, চিনি এবং পোলাও চালের বাজারে। এসব পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ থাকলেও বিক্রি কমে গেছে। গতকাল রাজধানী বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারের প্রতিটি পাইকারি মুদি দোকানের সামনে ডালায় ডালায় সাজানো আছে বিভিন্ন রকমের সেমাই। এর বাইরে আছে প্যাকেটজাত সেমাই। খোলা পোলাও চালের পাশাপাশি আছে প্যাকেটজাত চালও।
এত এত পণ্য থাকলেও দোকানিরা বলছেন, ঢাকায় তো মানুষই কমে গেছে। তাই সে অর্থে এখনও বিক্রি শুরু হয়নি।
বাজার সূত্রে জানা গেছে, বাজারে খোলা লাচ্ছা সেমাই ২০০ টাকা কেজি, প্যাকেটজাত লাচ্ছা সেমাই ৪৫ টাকা, স্পেশাল প্যাকেটজাত লাচ্ছা সেমাই ১৩০ টাকা, খোলা লম্বা সাধারণ সেমাই ৭০ টাকা কেজি, প্যাকেটজাত লম্বা সাধারণ সেমাই ৪০ টাকা, পোলাও চাল খোলা ১১৫ টাকা, প্যাকেটজাত পোলাও চাল ১৩০-১৪০ টাকা কেজি, খোলা চিনি ৮৫ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
দোকানিরা বলছেন, তাদের দোকানের বেশিরভাগ ক্রেতাই হচ্ছে খুচরা ব্যবসায়ী। তাদের এবার কেউ ১০ কেজি, কেউ ১৫ কেজি করে সেমাই নিয়েছে। আগের মতো বিক্রি নেই। আগে ঈদের সময় একেকজন দোকানি ২৫-৩০ কেজি করে সেমাই নিয়ে যেত।
শনিবার, ০৯ জুলাই ২০২২ , ২৫ আষাড় ১৪২৮ ২৯ জিলহজ ১৪৪৩
নিজস্ব বার্তা পরিবেশক
একদিন পর ঈদুল আজহা। ঈদ উপলক্ষ্যে রাজধানী ছেড়ে গেছেন অধিকাংশ মানুষ। যার প্রভাব পড়েছে সেমাই, চিনি এবং পোলাও চালের বাজারে। এসব পণ্যের পর্যাপ্ত মজুদ থাকলেও বিক্রি কমে গেছে। গতকাল রাজধানী বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারের প্রতিটি পাইকারি মুদি দোকানের সামনে ডালায় ডালায় সাজানো আছে বিভিন্ন রকমের সেমাই। এর বাইরে আছে প্যাকেটজাত সেমাই। খোলা পোলাও চালের পাশাপাশি আছে প্যাকেটজাত চালও।
এত এত পণ্য থাকলেও দোকানিরা বলছেন, ঢাকায় তো মানুষই কমে গেছে। তাই সে অর্থে এখনও বিক্রি শুরু হয়নি।
বাজার সূত্রে জানা গেছে, বাজারে খোলা লাচ্ছা সেমাই ২০০ টাকা কেজি, প্যাকেটজাত লাচ্ছা সেমাই ৪৫ টাকা, স্পেশাল প্যাকেটজাত লাচ্ছা সেমাই ১৩০ টাকা, খোলা লম্বা সাধারণ সেমাই ৭০ টাকা কেজি, প্যাকেটজাত লম্বা সাধারণ সেমাই ৪০ টাকা, পোলাও চাল খোলা ১১৫ টাকা, প্যাকেটজাত পোলাও চাল ১৩০-১৪০ টাকা কেজি, খোলা চিনি ৮৫ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি ৯০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
দোকানিরা বলছেন, তাদের দোকানের বেশিরভাগ ক্রেতাই হচ্ছে খুচরা ব্যবসায়ী। তাদের এবার কেউ ১০ কেজি, কেউ ১৫ কেজি করে সেমাই নিয়েছে। আগের মতো বিক্রি নেই। আগে ঈদের সময় একেকজন দোকানি ২৫-৩০ কেজি করে সেমাই নিয়ে যেত।