শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২, ৩১ আষাঢ ১৪২৯ ১৬ জিলহজ ১৪৪৩

পর্যটক খরায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের ভীড়ে মুখরিত হয়ে উঠে বান্দরবানের সব পর্যটন কেন্দ্রগুলো। তবে এবারের ঈদে আশানুরপ পর্যটকের সমাগম ঘটেনি পর্যটন শহর বান্দরবানে। হোটেল মোটেল রিসোর্ট গুলোতেও নেই তেমন একটা ভীড়। তবে পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে সামান্য কিছু দর্শনার্থী দেখা গেলেও হোটেল মোটেল রিসোট গুলোতে নেই তেমন একটা বুকিং। অন্যান্য বছর ঈদের ছুটিতে প্রচুর পর্যটকের সমাগম ঘটে বান্দরবানে। তিল ধারণের ঠাই থাকে না জেলার বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও গেষ্ট হাউস গুলোতে। বান্দরবানে রয়েছে অসংখ্য ঝিরি-ঝর্ণা, মেঘলার লেক, নজরকারা স্বর্ণমন্দির, নীলাচল, নীলগিরি, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক, বগালেক, রেমাক্রী, নাফাকুম, বড়পাথরসহ সরকারী-বেসরকারী অনেকগুলো পর্যটন কেন্দ্র।এদিকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরা বলেন,পাহাড় আর প্রকৃতি দেখে খুশি পর্যটকেরা।এখানকার পাহাড় না সবুজ,মেঘ সব কিছুই অসাধারন।তবে বাংলাদেশ যে এতো সুন্দর এখানে না আসলে বুঝা যাবেনা।পার্বত্য এলাকা অনেক সুন্দর।পাহাড়ী ঝর্ণা ও উচুনিচু পাহাড় সৌন্দর্য আরও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। সত্যিই অসাধারণ প্রকৃতিক দৃশ্য। অনুপম নৈসর্গিক দৃশ্য।

এদিকে একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, এবার ঈদে আগাম কোন বুকিং নেই। অন্যান্য বছর ঈদের ছুটিতে আগাম বুকিং হয়ে যেত হোটেল-মোটেল গুলো।ব্যবসায়ীরা পর্যটকদের রুম দিতে হিমশিম খেতে হত।ঈদে আশা করেছিলেন অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটবে।সরকারী ছুটি কম থাকায় এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে আশানুরুপ পর্যটক না আসায় কথা জানালেন হোটেল মোটেল রিসোর্ট মালিকসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা। ওসি, ট্যুরিস্ট পুলিশ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,ঈদের ছুটিতে বেড়াতে আসা পর্যটকরা যাতে নিরাপদে নির্বিঘেœ পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে ঘুরে বেড়াতে পারে সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সব ধরণের পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। টুরিস্ট পুলিশ সার্বক্ষণিক টহল দিচ্ছে। আর এখানে এসে কোনো পর্যটক যাতে কোনো ধরনে হয়রানির শিকার না হয় সেই দিক সজাগ দৃষ্টি রাখা হয়েছে।

শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২ , ৩১ আষাঢ ১৪২৯ ১৬ জিলহজ ১৪৪৩

পর্যটক খরায় হতাশ ব্যবসায়ীরা

প্রতিনিধি, বান্দরবান

image

বান্দরবান : পাহাড়ি বিনোদনকেন্দ্রে ভ্রমণপিপাসুরা -সংবাদ

প্রতিবছর ঈদের ছুটিতে দর্শনার্থীদের ভীড়ে মুখরিত হয়ে উঠে বান্দরবানের সব পর্যটন কেন্দ্রগুলো। তবে এবারের ঈদে আশানুরপ পর্যটকের সমাগম ঘটেনি পর্যটন শহর বান্দরবানে। হোটেল মোটেল রিসোর্ট গুলোতেও নেই তেমন একটা ভীড়। তবে পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে সামান্য কিছু দর্শনার্থী দেখা গেলেও হোটেল মোটেল রিসোট গুলোতে নেই তেমন একটা বুকিং। অন্যান্য বছর ঈদের ছুটিতে প্রচুর পর্যটকের সমাগম ঘটে বান্দরবানে। তিল ধারণের ঠাই থাকে না জেলার বিভিন্ন হোটেল-মোটেল ও গেষ্ট হাউস গুলোতে। বান্দরবানে রয়েছে অসংখ্য ঝিরি-ঝর্ণা, মেঘলার লেক, নজরকারা স্বর্ণমন্দির, নীলাচল, নীলগিরি, শৈলপ্রপাত, চিম্বুক, বগালেক, রেমাক্রী, নাফাকুম, বড়পাথরসহ সরকারী-বেসরকারী অনেকগুলো পর্যটন কেন্দ্র।এদিকে বেড়াতে আসা পর্যটকেরা বলেন,পাহাড় আর প্রকৃতি দেখে খুশি পর্যটকেরা।এখানকার পাহাড় না সবুজ,মেঘ সব কিছুই অসাধারন।তবে বাংলাদেশ যে এতো সুন্দর এখানে না আসলে বুঝা যাবেনা।পার্বত্য এলাকা অনেক সুন্দর।পাহাড়ী ঝর্ণা ও উচুনিচু পাহাড় সৌন্দর্য আরও অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে। সত্যিই অসাধারণ প্রকৃতিক দৃশ্য। অনুপম নৈসর্গিক দৃশ্য।

এদিকে একাধিক ব্যবসায়ীরা জানান, এবার ঈদে আগাম কোন বুকিং নেই। অন্যান্য বছর ঈদের ছুটিতে আগাম বুকিং হয়ে যেত হোটেল-মোটেল গুলো।ব্যবসায়ীরা পর্যটকদের রুম দিতে হিমশিম খেতে হত।ঈদে আশা করেছিলেন অনেক পর্যটকের সমাগম ঘটবে।সরকারী ছুটি কম থাকায় এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারনে আশানুরুপ পর্যটক না আসায় কথা জানালেন হোটেল মোটেল রিসোর্ট মালিকসহ পর্যটন সংশ্লিষ্ঠ ব্যবসায়ীরা। ওসি, ট্যুরিস্ট পুলিশ জাহাঙ্গীর আলম বলেন,ঈদের ছুটিতে বেড়াতে আসা পর্যটকরা যাতে নিরাপদে নির্বিঘেœ পর্যটন কেন্দ্র গুলোতে ঘুরে বেড়াতে পারে সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সব ধরণের পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। টুরিস্ট পুলিশ সার্বক্ষণিক টহল দিচ্ছে। আর এখানে এসে কোনো পর্যটক যাতে কোনো ধরনে হয়রানির শিকার না হয় সেই দিক সজাগ দৃষ্টি রাখা হয়েছে।