শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২, ৩১ আষাঢ ১৪২৯ ১৬ জিলহজ ১৪৪৩

বরখাস্ত কনস্টেবল শিমুল আহমেদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট

রাজধানীর মতিঝিলে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে। মামলার প্রায় ৬ মাসের বেশি সময় তদন্ত করে প্রমাণ পেয়েছে তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিঝিল থানা পুলিশের এসআই সুজন কুমার রায়। অভিযুক্তের শাস্তির সুপারিশ করে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কনস্টেবল (বরখাস্ত) শিমুল আহমেদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়েছে।

ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মতিঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার রায় বলেছেন, বরখাস্ত পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ ধরনের অপরাধে জড়িত হওয়ায় তাকে বিচারের আওতায় আনা উচিত। তিনি বলেন, সব সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে গত বুধবার ধর্ষণ মামলার চার্জশিট ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জমা দিয়েছেন। এতে ৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলাকালে ওই কিশোরী আদালতে ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। বর্তমানে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ কনস্টেবল শিমুল ওই কিশোরীর বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করেন। সে সময় কিশোরীর পরিবারের কেউ বাড়িতে উপস্থিত ছিল না। পরে ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছিলেন। মামলার পর ২৭ ডিসেম্বর শিমুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই মামলায় পুলিশ শিমুলকে একদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।

শুক্রবার, ১৫ জুলাই ২০২২ , ৩১ আষাঢ ১৪২৯ ১৬ জিলহজ ১৪৪৩

মতিঝিলে কিশোরী ধর্ষণ

বরখাস্ত কনস্টেবল শিমুল আহমেদের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

রাজধানীর মতিঝিলে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগের প্রমাণ মিলেছে। মামলার প্রায় ৬ মাসের বেশি সময় তদন্ত করে প্রমাণ পেয়েছে তদন্তকারী কর্মকর্তা মতিঝিল থানা পুলিশের এসআই সুজন কুমার রায়। অভিযুক্তের শাস্তির সুপারিশ করে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কনস্টেবল (বরখাস্ত) শিমুল আহমেদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়া হয়েছে।

ধর্ষণ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মতিঝিল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন কুমার রায় বলেছেন, বরখাস্ত পুলিশ কনস্টেবলের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ ধরনের অপরাধে জড়িত হওয়ায় তাকে বিচারের আওতায় আনা উচিত। তিনি বলেন, সব সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে গত বুধবার ধর্ষণ মামলার চার্জশিট ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে জমা দিয়েছেন। এতে ৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। মামলার তদন্ত চলাকালে ওই কিশোরী আদালতে ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন। বর্তমানে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৯টার দিকে পুলিশ কনস্টেবল শিমুল ওই কিশোরীর বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করেন। সে সময় কিশোরীর পরিবারের কেউ বাড়িতে উপস্থিত ছিল না। পরে ওই কিশোরীর বাবা বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেছিলেন। মামলার পর ২৭ ডিসেম্বর শিমুলকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই মামলায় পুলিশ শিমুলকে একদিনের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।