নালায় রূপ নিয়েছে খুলনার ১২ নদী

খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা দাকোপের ১২টি নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি সংকট তীব্রতর হয়েছে। ওয়াপদা গেট দিয়ে বিলের পানি বের হতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচেছ। ইতোমধ্য শৈলমারী, সালথা, ভদ্রা, ঝপঝপিয়া, খর্নিয়া, কৈয়া, ডাকাতিয়া, চুনকুড়ি, ডাংমারী, পশুর, শিবসা, কাটাখালী ভরাট হয়ে কোথাও আবাদী জমিতে পরিণত হয়েছে। বাকি দু-চারটা যা অবশিষ্ট আছে তা ভাটির সময় হেটে পার হওয়া যায়। এসব নদী যদি এখনই পুনর্খনন না করা হয় তা হলে এগুলো পুরো ভরাট হয়ে আবাদী জমিতে পরিণত হবে.। সেই সাথে বিলের পানি নদীতে বের হতে না পারার কারণে এই চার উপজেলার ফসলী জমি স্থায়ী ভাবে জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখার জন্য নৌ মন্ত্রলায় খুলনা জেলা প্রশাসক, বি-ডব্লি-উ টিসির সহ অন্যান্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করছেন এলাকাবাসী ।

বুধবার, ২০ জুলাই ২০২২ , ০৫ শ্রাবণ ১৪২৯ ২১ জিলহজ ১৪৪৩

নালায় রূপ নিয়েছে খুলনার ১২ নদী

প্রতিনিধি, বটিয়াঘাটা (খুলনা)

খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা দাকোপের ১২টি নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় পানি সংকট তীব্রতর হয়েছে। ওয়াপদা গেট দিয়ে বিলের পানি বের হতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচেছ। ইতোমধ্য শৈলমারী, সালথা, ভদ্রা, ঝপঝপিয়া, খর্নিয়া, কৈয়া, ডাকাতিয়া, চুনকুড়ি, ডাংমারী, পশুর, শিবসা, কাটাখালী ভরাট হয়ে কোথাও আবাদী জমিতে পরিণত হয়েছে। বাকি দু-চারটা যা অবশিষ্ট আছে তা ভাটির সময় হেটে পার হওয়া যায়। এসব নদী যদি এখনই পুনর্খনন না করা হয় তা হলে এগুলো পুরো ভরাট হয়ে আবাদী জমিতে পরিণত হবে.। সেই সাথে বিলের পানি নদীতে বের হতে না পারার কারণে এই চার উপজেলার ফসলী জমি স্থায়ী ভাবে জলাবদ্ধতার কবলে পড়বে। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে খতিয়ে দেখার জন্য নৌ মন্ত্রলায় খুলনা জেলা প্রশাসক, বি-ডব্লি-উ টিসির সহ অন্যান্য কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আর্কষণ করছেন এলাকাবাসী ।