৬৫ দিনের অবরোধ শেষের পথে। সাগরে যাবে রাঙ্গাবালীর জেলেরা। জাল ফেলে ধরবে রুপালী ইলিশ। আয় হবে প্রচুর। ছেলেপুলে নিয়ে সুখেই দিন কাটবে তাদের। এমনটা আশা করে জাল, ট্রলার মেরামতসহ যাবতীয় সরঞ্জাম গুছিয়ে নিতে ব্যস্ত হয়ে পরেছেন তারা। তবে কি পরিমাণ ইলিশ ধরা পরবে সাগরে এ নিয়ে সঙ্কাও রয়েছে তাদের।
কারন হিসেবে তারা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কিছু অসাধু জেলেরা আগুনমুখা, বুড়াগৌরঙ্গ, রামনাবাদসহ আশপাশের নদ নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরার চেষ্টা করলেও ওই সব নদীতে ইলিশের দেখা পাননি তারা। এ অভিজ্ঞতার আলোকে সাগরের ইলিশ নিয়েও সন্দেহ পোষণ করছেন অন্যান্য জেলেরা।
অপর দিকে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কিভাবে অসাধু জেলেরা নদ নদীতে জাল ফেলছে, এ প্রশ্ন রয়েছে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকা জেলেদের।
তাদের দাবি শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের ম্যানেজ করেই ওইসব জেলেরা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, যার প্রমান মিলেছে ক দিন আগে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেসহ স্থানীয়রা জানান, ২৪ জুন রাত সারে ১০টার দিকে আগুনমুখা নদীতে অভিযান চালায় নৌ পুলিশ। ওই সময় সুমন জোমাদ্দার ও রাজু হাওলাদারের ট্রলারসহ আটক করা হয় কয়েক জেলেকে। পরে কছু মাছ ব্যবসায়ীদের মধ্যস্ততায় রফাদফা হয় তাদের মধ্যে এবং ছেরে দেয়ে হয় আটক করা জেলেদের।
ওই থেকে এখন পর্যন্ত ইলিশের দেখা তেমন একটা না মিললেও কদিন পর ধরা পরবে ইলিশ এমনটা আশা করছেন জেলেরা। উপজেলা মৎস্য কর্তা জানান, বৃষ্টি শুরু হলে ইলিশ ধরা পরবে সাগরে।
বুধবার, ২০ জুলাই ২০২২ , ০৫ শ্রাবণ ১৪২৯ ২১ জিলহজ ১৪৪৩
প্রতিনিধি, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)
৬৫ দিনের অবরোধ শেষের পথে। সাগরে যাবে রাঙ্গাবালীর জেলেরা। জাল ফেলে ধরবে রুপালী ইলিশ। আয় হবে প্রচুর। ছেলেপুলে নিয়ে সুখেই দিন কাটবে তাদের। এমনটা আশা করে জাল, ট্রলার মেরামতসহ যাবতীয় সরঞ্জাম গুছিয়ে নিতে ব্যস্ত হয়ে পরেছেন তারা। তবে কি পরিমাণ ইলিশ ধরা পরবে সাগরে এ নিয়ে সঙ্কাও রয়েছে তাদের।
কারন হিসেবে তারা জানিয়েছেন, নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে কিছু অসাধু জেলেরা আগুনমুখা, বুড়াগৌরঙ্গ, রামনাবাদসহ আশপাশের নদ নদীতে জাল ফেলে মাছ ধরার চেষ্টা করলেও ওই সব নদীতে ইলিশের দেখা পাননি তারা। এ অভিজ্ঞতার আলোকে সাগরের ইলিশ নিয়েও সন্দেহ পোষণ করছেন অন্যান্য জেলেরা।
অপর দিকে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে কিভাবে অসাধু জেলেরা নদ নদীতে জাল ফেলছে, এ প্রশ্ন রয়েছে মাছ ধরা থেকে বিরত থাকা জেলেদের।
তাদের দাবি শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীদের ম্যানেজ করেই ওইসব জেলেরা তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, যার প্রমান মিলেছে ক দিন আগে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলেসহ স্থানীয়রা জানান, ২৪ জুন রাত সারে ১০টার দিকে আগুনমুখা নদীতে অভিযান চালায় নৌ পুলিশ। ওই সময় সুমন জোমাদ্দার ও রাজু হাওলাদারের ট্রলারসহ আটক করা হয় কয়েক জেলেকে। পরে কছু মাছ ব্যবসায়ীদের মধ্যস্ততায় রফাদফা হয় তাদের মধ্যে এবং ছেরে দেয়ে হয় আটক করা জেলেদের।
ওই থেকে এখন পর্যন্ত ইলিশের দেখা তেমন একটা না মিললেও কদিন পর ধরা পরবে ইলিশ এমনটা আশা করছেন জেলেরা। উপজেলা মৎস্য কর্তা জানান, বৃষ্টি শুরু হলে ইলিশ ধরা পরবে সাগরে।