আলেশা মার্টের টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা

আলেশা মার্টের টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল দুপুরে কারওয়ান বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি করা হয়।

আলেশা মার্ট কাস্টমার্স ফোরামের সমন্বয়ক আবদুল্লাহ নয়ন বলেন, ‘আমি চারটি মোটরসাইকেল অর্ডার দিয়ে ৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকা পাওনা রয়েছি। তারা আমাদের টাকাও দিচ্ছে না, আবার মোটরসাইকেলও দিচ্ছে না। আমাদের টাকা ফেরতের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। ৪৫ দিনের কথা বলে ১৪ মাস হয়ে গেছে। কিন্তু তারা টাকা বা প্রোডাক্ট কিছুই দিচ্ছে না। মনজুর আলম সিকদার বিভিন্নভাবে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে। কবে ফেরত দেবে এ বিষয়েও কিছু বলছেন না।’

আরেক ভুক্তভোগী কামরুল হাসান বলেন, ‘আলেশা মার্ট থেকে ৩২ লাখ টাকার পণ্য অর্ডার করি। এক বছরের বেশি সময় হয়ে গেল, এখন পর্যন্ত তারা প্রোডাক্টও দিচ্ছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। আমরা খুব অসহায় অবস্থায় আছি। প্রধানমন্ত্রী ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে আমরা আবেদন করি, যেন আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মনজুর আলম সিকদার আমাদের টাকা ফেরত দেয়।’

সোমবার, ২৫ জুলাই ২০২২ , ১০ শ্রাবণ ১৪২৯ ২৬ জিলহজ ১৪৪৩

আলেশা মার্টের টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

আলেশা মার্টের টাকা ফেরত পেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল দুপুরে কারওয়ান বাজারে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সামনে আয়োজিত এক মানববন্ধন থেকে এ দাবি করা হয়।

আলেশা মার্ট কাস্টমার্স ফোরামের সমন্বয়ক আবদুল্লাহ নয়ন বলেন, ‘আমি চারটি মোটরসাইকেল অর্ডার দিয়ে ৪ লাখ ৪৭ হাজার টাকা পাওনা রয়েছি। তারা আমাদের টাকাও দিচ্ছে না, আবার মোটরসাইকেলও দিচ্ছে না। আমাদের টাকা ফেরতের জন্য প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। ৪৫ দিনের কথা বলে ১৪ মাস হয়ে গেছে। কিন্তু তারা টাকা বা প্রোডাক্ট কিছুই দিচ্ছে না। মনজুর আলম সিকদার বিভিন্নভাবে গ্রাহকদের সঙ্গে প্রতারণা করে আসছে। কবে ফেরত দেবে এ বিষয়েও কিছু বলছেন না।’

আরেক ভুক্তভোগী কামরুল হাসান বলেন, ‘আলেশা মার্ট থেকে ৩২ লাখ টাকার পণ্য অর্ডার করি। এক বছরের বেশি সময় হয়ে গেল, এখন পর্যন্ত তারা প্রোডাক্টও দিচ্ছে না, টাকাও ফেরত দিচ্ছে না। আমরা খুব অসহায় অবস্থায় আছি। প্রধানমন্ত্রী ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কাছে আমরা আবেদন করি, যেন আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মনজুর আলম সিকদার আমাদের টাকা ফেরত দেয়।’