নির্বাচন সুষ্ঠু করতে দোয়াও চান সিইসি

নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চাওয়ার পাশাপাশি দোয়াও চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সহকর্মীরাও বলেছেন, আল্লাহ পাকের রহমত এবং দয়া যদি না থাকে, আমাদের জন্য বিষয়টি কঠিন হবে। কাজেই আমাদের জন্য আপনারা অবশ্যই দোয়া করবেন, যেন আমরা আমাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে পালন করতে পারি।’

গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ষষ্ঠ দিন সিইসি এসব কথা বলেন। চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব সংলাপে উপস্থিত ছিলেন।

মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ হাফেজ্জীর নেতৃত্বে সকালে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন এবং দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়।

বিকেলে বিএনপি জোটের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সঙ্গে সংলাপের সূচি থাকলেও দলটি অংশ নেয়নি। এরপর ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবু নাছের তালুকদারের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ইসির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেয়।

সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন বিলুপ্তির দাবি

জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের বিলুপ্তি দাবি করেছে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন। সেই সঙ্গে সংসদ ভেঙে নির্বাচন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্প্রবর্তন, ইভিএম ব্যবহার না করা, নির্বাহী ক্ষমতাসহ নির্বাচনে সেনা মোতায়েনেরও দাবি, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনে কোরআন-সুন্নাহর সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোন শর্ত আরোপ না করাসহ ৪০ দফা প্রস্তাব দিয়েছে দলটি।

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে খেলাফত আন্দোলনের দাবির প্রসঙ্গ ধরে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কেউ বলছে নির্বাচনকালীন সরকার, কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার, যদিও বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে সরকার থাকবে। নির্বাচনের সময় যে সরকার থাকবে, সেই সরকার আমাদের সহায়তা করবে। সেটি সরকারের সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ দায়িত্ব হবে।’

জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার লিখিত বক্তব্যে বলেন, জাসদ মনে করে- কোন নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ বা বর্জনের বিষয়টি একান্তই সেই রাজনৈতিক দলের নিজস্ব রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কোন রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা বর্জনের বিষয়সহ কোন রাজনৈতিক বিতর্কেই ইসির জড়িত হওয়া বা মতামত, বক্তব্য, মন্তব্য প্রদান করা উচিৎ নয়। নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক বিরোধে সালিশি সংস্থা নয়।

জাসদ বলছে, ‘কতিপয় বিদেশি কূটনৈতিক ইসির কাজে কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থী ও অযাচিতভাবে নাক গলিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের উচিৎ এ ধরনের কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থী অযাচিত নাক গলানোকে প্রশ্রয় না দেয়া।’

পরে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান করব আপনারা আসেন। সবার বক্তব্য, নির্বাচন যেন অংশগ্রহণমূলক হয়। শাসক দলকে বলতে শুনেছি- আমরা ওদেরকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাচ্ছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি- আমরা কাউকে বাধ্য করতে পারব না, সেটা আমাদের দায়িত্বও নয়। আমাদের দায়িত্ব সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচনের জন্য সবাইকে আহ্বান করা।’

জাসদের অভিযোগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশি কূটনীতিকদের দুটি গ্রুপ কমিশনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে, তবে কোন ধরনের পরামর্শ তারা দেয়নি। আগের ধারাবাহিকতা অনুসরণ করেই তারা ইসিতে এসে সাক্ষাৎ করেছেন।’

নির্বাচনের সময় বিধি-বিধানগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করার আশ্বাস দিয়ে সিইসি বলেন, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা এসেছে। বিভিন্ন কারণে আমাদের দেশে কেউ বাড়তি সুবিধা ভোগ করে, কেউ কেউ কমতি সুবিধা ভোগ করে। কোন দিকে পক্ষপাতদুষ্ট, আবার কোন দিকে নীতিবান হয়ে পড়ি, অথবা ফিল্ড লেভেলে সহায়ক হওয়ার বিষয়গুলো আসছে।

সবাই যেন নির্বিঘেœ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন, আমাদের দায়িত্ব মূলত একটাই। খুব বেশি দায়িত্ব আমাদের না। এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো আসবে।’

সহিংসতারোধে সবার সহযোগিতা চেয়ে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে অনেক সময় সহিংস হয়ে পড়ি অথবা অসংযত হয়ে পড়ি। আপনাদের সহায়তা চাইব- ভোটার যাতে নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারে, কাকে দিল কাকে দিল না- এটা মাথাব্যথার বিষয় না। এ বিষয়ে সবার সহযোগিতা চাইব। সহযোগিতা পেলে কঠিন কাজও অসাধ্য নয়।’

৩০০ আসনে তিন দফায় ভোট চায় ইসলামিক ফ্রন্ট

একই দিনে ৩০০ আসনে ভোটগ্রহণের বিপক্ষে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ। দলটি চায় সারাদেশে তিন দফায় ভোটগ্রহণ। বিকেলে ইসির সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এ দাবি জানায় দলটি।

সংলাপে ইসিকে দেয়া ফ্রন্টের ৯ দফা প্রস্তাবনার মধ্যে আরও রয়েছে- ইসির সার্বিক কর্মকা-কে সরকারের সম্পূর্ণ প্রভাবমুক্ত ও নির্বাহী বিভাগের আওতামুক্ত রাখা; কমিশনের কাজের সুবিধার্থে সামরিক, আধা সামরিক ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনী সরবরাহ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাধ্য থাকা, ইসির সব পরামর্শ-নির্দেশ রেডিও-টেলিভিশনসহ সব সম্প্রচার মিডিয়া ও কর্তৃপক্ষ যথার্থ প্রচারে বাধ্য থাকা, সংসদ নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া, ইভিএম’র যান্ত্রিক ত্রুটি রোধ, সর্বপ্রকার জটিলতা নিরসন করে ভোট কারচুপি ও জালিয়াতি বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।

আজ সংলাপে যারা

ইসির সূচি অনুযায়ী আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, দুপুর ১২টায় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, দুপুর আড়াইটায় বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এবং বিকেল ৪টায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সঙ্গে সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে।

সোমবার, ২৫ জুলাই ২০২২ , ১০ শ্রাবণ ১৪২৯ ২৬ জিলহজ ১৪৪৩

নির্বাচন সুষ্ঠু করতে দোয়াও চান সিইসি

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতা চাওয়ার পাশাপাশি দোয়াও চেয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সহকর্মীরাও বলেছেন, আল্লাহ পাকের রহমত এবং দয়া যদি না থাকে, আমাদের জন্য বিষয়টি কঠিন হবে। কাজেই আমাদের জন্য আপনারা অবশ্যই দোয়া করবেন, যেন আমরা আমাদের দায়িত্বটা সঠিকভাবে এবং আল্লাহর দিকে তাকিয়ে পালন করতে পারি।’

গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের ষষ্ঠ দিন সিইসি এসব কথা বলেন। চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিব এবং অতিরিক্ত সচিব সংলাপে উপস্থিত ছিলেন।

মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ হাফেজ্জীর নেতৃত্বে সকালে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন এবং দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে ১৪ সদস্যের প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়।

বিকেলে বিএনপি জোটের শরিক জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সঙ্গে সংলাপের সূচি থাকলেও দলটি অংশ নেয়নি। এরপর ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবু নাছের তালুকদারের নেতৃত্বে ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল ইসির সঙ্গে সংলাপে অংশ নেয়।

সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন বিলুপ্তির দাবি

জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের বিলুপ্তি দাবি করেছে বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন। সেই সঙ্গে সংসদ ভেঙে নির্বাচন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্প্রবর্তন, ইভিএম ব্যবহার না করা, নির্বাহী ক্ষমতাসহ নির্বাচনে সেনা মোতায়েনেরও দাবি, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনে কোরআন-সুন্নাহর সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোন শর্ত আরোপ না করাসহ ৪০ দফা প্রস্তাব দিয়েছে দলটি।

নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে খেলাফত আন্দোলনের দাবির প্রসঙ্গ ধরে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘কেউ বলছে নির্বাচনকালীন সরকার, কেউ তত্ত্বাবধায়ক সরকার, যদিও বিষয়টি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে সরকার থাকবে। নির্বাচনের সময় যে সরকার থাকবে, সেই সরকার আমাদের সহায়তা করবে। সেটি সরকারের সাংবিধানিক ও সংবিধিবদ্ধ দায়িত্ব হবে।’

জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার লিখিত বক্তব্যে বলেন, জাসদ মনে করে- কোন নির্বাচনে কোন রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ বা বর্জনের বিষয়টি একান্তই সেই রাজনৈতিক দলের নিজস্ব রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের বিষয়। কোন রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা বর্জনের বিষয়সহ কোন রাজনৈতিক বিতর্কেই ইসির জড়িত হওয়া বা মতামত, বক্তব্য, মন্তব্য প্রদান করা উচিৎ নয়। নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক বিরোধে সালিশি সংস্থা নয়।

জাসদ বলছে, ‘কতিপয় বিদেশি কূটনৈতিক ইসির কাজে কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থী ও অযাচিতভাবে নাক গলিয়েছে। নির্বাচন কমিশনের উচিৎ এ ধরনের কূটনৈতিক শিষ্টাচার পরিপন্থী অযাচিত নাক গলানোকে প্রশ্রয় না দেয়া।’

পরে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘আমরা সবাইকে আহ্বান করব আপনারা আসেন। সবার বক্তব্য, নির্বাচন যেন অংশগ্রহণমূলক হয়। শাসক দলকে বলতে শুনেছি- আমরা ওদেরকে নিয়ে নির্বাচন করতে চাচ্ছি। আমরা স্পষ্টভাবে বলেছি- আমরা কাউকে বাধ্য করতে পারব না, সেটা আমাদের দায়িত্বও নয়। আমাদের দায়িত্ব সুষ্ঠু, সুন্দর নির্বাচনের জন্য সবাইকে আহ্বান করা।’

জাসদের অভিযোগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘বিদেশি কূটনীতিকদের দুটি গ্রুপ কমিশনে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে, তবে কোন ধরনের পরামর্শ তারা দেয়নি। আগের ধারাবাহিকতা অনুসরণ করেই তারা ইসিতে এসে সাক্ষাৎ করেছেন।’

নির্বাচনের সময় বিধি-বিধানগুলো কঠোরভাবে প্রয়োগ করার আশ্বাস দিয়ে সিইসি বলেন, ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ডের কথা এসেছে। বিভিন্ন কারণে আমাদের দেশে কেউ বাড়তি সুবিধা ভোগ করে, কেউ কেউ কমতি সুবিধা ভোগ করে। কোন দিকে পক্ষপাতদুষ্ট, আবার কোন দিকে নীতিবান হয়ে পড়ি, অথবা ফিল্ড লেভেলে সহায়ক হওয়ার বিষয়গুলো আসছে।

সবাই যেন নির্বিঘেœ কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিতে পারেন, আমাদের দায়িত্ব মূলত একটাই। খুব বেশি দায়িত্ব আমাদের না। এ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো আসবে।’

সহিংসতারোধে সবার সহযোগিতা চেয়ে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনে অনেক সময় সহিংস হয়ে পড়ি অথবা অসংযত হয়ে পড়ি। আপনাদের সহায়তা চাইব- ভোটার যাতে নির্বিঘেœ ভোট দিতে পারে, কাকে দিল কাকে দিল না- এটা মাথাব্যথার বিষয় না। এ বিষয়ে সবার সহযোগিতা চাইব। সহযোগিতা পেলে কঠিন কাজও অসাধ্য নয়।’

৩০০ আসনে তিন দফায় ভোট চায় ইসলামিক ফ্রন্ট

একই দিনে ৩০০ আসনে ভোটগ্রহণের বিপক্ষে ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ। দলটি চায় সারাদেশে তিন দফায় ভোটগ্রহণ। বিকেলে ইসির সঙ্গে সংলাপে অংশ নিয়ে এ দাবি জানায় দলটি।

সংলাপে ইসিকে দেয়া ফ্রন্টের ৯ দফা প্রস্তাবনার মধ্যে আরও রয়েছে- ইসির সার্বিক কর্মকা-কে সরকারের সম্পূর্ণ প্রভাবমুক্ত ও নির্বাহী বিভাগের আওতামুক্ত রাখা; কমিশনের কাজের সুবিধার্থে সামরিক, আধা সামরিক ও আইন প্রয়োগকারী বাহিনী সরবরাহ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বাধ্য থাকা, ইসির সব পরামর্শ-নির্দেশ রেডিও-টেলিভিশনসহ সব সম্প্রচার মিডিয়া ও কর্তৃপক্ষ যথার্থ প্রচারে বাধ্য থাকা, সংসদ নির্বাচনে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া, ইভিএম’র যান্ত্রিক ত্রুটি রোধ, সর্বপ্রকার জটিলতা নিরসন করে ভোট কারচুপি ও জালিয়াতি বন্ধে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা।

আজ সংলাপে যারা

ইসির সূচি অনুযায়ী আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, দুপুর ১২টায় বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি, দুপুর আড়াইটায় বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ এবং বিকেল ৪টায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপির সঙ্গে সংলাপ হওয়ার কথা রয়েছে।