জাকার্তা থেকে বাংলাদেশি কূটনীতিক প্রত্যাহার

ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে এক কূটনীতিককে ফিরিয়ে এনেছে সরকার। তিনি সেখানের ডেপুটি চিফ অব মিশন পদে দায়িত্বরত ছিলেন। তার বাসায় নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা পাওয়ার অভিযোগ ওঠার প্ররিপ্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়া সরকারের অনুরোধে তাকে প্রত্যাহার করা হয় বলে জানা গেছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, জাকার্তা দূতাবাসে ডেপুটি চিফ অব মিশনে দায়িত্বরত কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালায় ইন্দোনেশিয়ার মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। সে সময় তার বাসায় নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা পাওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরে ইন্দোনেশিয়া সরকারের অনুরোধে তাকে ঢাকায় ফেরত আনা হয়।

চলতি বছরের ৫ জুন কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালানো হয়। তবে কাজী আনারকলি একজন নাইজেরিয়ার নাগরিকের সঙ্গে অ্যাপার্টমেন্ট শেয়ার করতেন। তিনি নাকি নাইজেরিয়ার নাগরিক মাদক রেখেছিলেন সে বিষয়ে এখনও জাকার্তার পক্ষ থেকে ঢাকাকে জানানো হয়নি।

ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী কোন কূটনীতিকের বাসায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী অভিযান চালাতে পারে না। তবে ইন্দোনেশিয়ার মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সে নিয়ম না মেনেই কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালায়। পরে ইন্দোনেশিয়া থেকে তাকে প্রত্যাহার করে আনা হয়। বিষয়টি নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার কাছে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ। তবে ইন্দোনেশিয়া থেকে এখনও জবাব আসেনি।

এর আগে ২০১৭ সালে গৃহকর্মী নিখোঁজের দায়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কাজী আনারকলিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।

বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২

নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা পাওয়ার অভিযোগ

জাকার্তা থেকে বাংলাদেশি কূটনীতিক প্রত্যাহার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তার বাংলাদেশ দূতাবাস থেকে এক কূটনীতিককে ফিরিয়ে এনেছে সরকার। তিনি সেখানের ডেপুটি চিফ অব মিশন পদে দায়িত্বরত ছিলেন। তার বাসায় নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা পাওয়ার অভিযোগ ওঠার প্ররিপ্রেক্ষিতে ইন্দোনেশিয়া সরকারের অনুরোধে তাকে প্রত্যাহার করা হয় বলে জানা গেছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, জাকার্তা দূতাবাসে ডেপুটি চিফ অব মিশনে দায়িত্বরত কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালায় ইন্দোনেশিয়ার মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ। সে সময় তার বাসায় নিষিদ্ধ মাদক মারিজুয়ানা পাওয়ার অভিযোগ ওঠে। পরে ইন্দোনেশিয়া সরকারের অনুরোধে তাকে ঢাকায় ফেরত আনা হয়।

চলতি বছরের ৫ জুন কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালানো হয়। তবে কাজী আনারকলি একজন নাইজেরিয়ার নাগরিকের সঙ্গে অ্যাপার্টমেন্ট শেয়ার করতেন। তিনি নাকি নাইজেরিয়ার নাগরিক মাদক রেখেছিলেন সে বিষয়ে এখনও জাকার্তার পক্ষ থেকে ঢাকাকে জানানো হয়নি।

ভিয়েনা কনভেনশন অনুযায়ী কোন কূটনীতিকের বাসায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী অভিযান চালাতে পারে না। তবে ইন্দোনেশিয়ার মাদক নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ সে নিয়ম না মেনেই কাজী আনারকলির বাসায় অভিযান চালায়। পরে ইন্দোনেশিয়া থেকে তাকে প্রত্যাহার করে আনা হয়। বিষয়টি নিয়ে ইন্দোনেশিয়ার কাছে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চেয়েছে বাংলাদেশ। তবে ইন্দোনেশিয়া থেকে এখনও জবাব আসেনি।

এর আগে ২০১৭ সালে গৃহকর্মী নিখোঁজের দায়ে যুক্তরাষ্ট্র থেকে কাজী আনারকলিকে ফিরিয়ে আনা হয়েছিল।