বিএডিসির গুদাম সংকট, আশুগঞ্জে খোলা আকাশের নিচে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে বিপুল পরিমাণ সার

বিএডিসির গুদাম সংকটের কারণে ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে চাতালের মাঠে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে নন-ইউরিয়া (টিএসপি, এমওপি, পটাশ) সার।

দেশের ১৫ জেলায় সরবরাহের জন্য প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন সার এখানে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

খোলা আকাশের নিচে বিপুল পরিমাণ সার রাখায় এসব সারের গুণগত মান বজায় থাকবে কি-না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের দাবি, সারগুলো ভারী ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখায় এর গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে সারের মজুদ বৃদ্ধিকল্পে চলতি অর্থবছরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় ২০ লাখ মেট্টিক টন নন-ইউরিয়া সার আমদানি করা হয়েছে। যা বিএডিসির গুদামের ধারণ ক্ষমতার প্রায় ১০ গুণ বেশি। ফলে দেশের ১৫ জেলার বরাদ্দকৃত প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন সার ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশের চাতালের মাঠে খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে।

বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫-৭ বছর ধরে সরকার বিদেশ থেকে বার্ষিক চাহিদার অতিরিক্ত নন-ইউরিয়া সার আমদানি করছে। এতে করে বিএডিসির গুদামগুলোতে ধারণ ক্ষমতার ২-৩ গুণ বেশি সার রাখতে হচ্ছে।

এদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নির্ধারিত সময়ে নন-ইউরিয়া সার আমদানি ব্যাহত হয়ে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব যাতে না পরে সেজন্য সরকারের সিদ্ধান্তে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি বছরে প্রায় ২০ লাখ মেট্টিক টন নন- ইউরিয়া সার আমদানি করে বিএডিসি কর্তৃপক্ষ। অথচ সারাদেশে বিএডিসির সবগুলো গুদামের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১০ হাজার টন।

এদিকে আমদানিকৃত নন-ইউরিয়া সারের মধ্যে দেশের ১৫ জেলার (সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ) জন্য বরাদ্দকৃত প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন (৪ লাখ বস্তা ও প্রতি বস্তা ৫০ কেজি) সার আমদানিকারকরা জাহাজ দিয়ে নদীপথে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নদীবন্দরে আনে। এসব সার পরে স্থানীয় পরিবহন ঠিকাদারের মাধ্যমে নির্ধারিত জেলার বরাদ্দ অনুসারে পরিবহন করা হবে। এর আগে এসব সার আনলোড করে নির্ধারিত জেলার বিএডিসির গুদামে পৌঁছনোর কথা রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় বিএডিসির গুদামের ধারণ ক্ষমতা মাত্র সাড়ে ৮ হাজার মেট্টিক টন। গুদামে রাখার জায়গা না থাকায় ও কৃষক পর্যায়ে সারের এতো চাহিদা না থাকায় এসব সার বিএডিসি ও কৃষি বিভাগের নির্দেশনা মতে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে আশুগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর, কামাউরা, সোহাগপুর এলাকায় ৬টি স্থানে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে। এদিকে খোলা আকাশের নিচে এভাবে সার রাখায় সারের গুণগত মান ঠিক থাকবে কি-না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

এদিকে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে বিএডিসি, উপজেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগ, জেলা সার সমিতি ও পরিবহন ঠিকিদারের সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল স্তূপাকারে রাখা সার সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। প্রতিনিধিদলের দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, যে প্রক্রিয়ায় সার রাখা হয়েছে তাতে ক্ষতি বা সারের মান নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে দীর্ঘদিন এভাবে সার রাখলে বা সারের ভেতর বৃষ্টির পানি ঢুকলে ক্ষতির আশঙ্কাও করছে বিএডিসি কর্তৃপক্ষ। তারা দ্রুত এসব সার নির্ধারিত এলাকা বা গুদামে পৌঁছনোর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন।

পরিবহন ঠিকাদার মেসার্স রাকিব পরিবহনের সত্ত্বাধিকারী মো. নাসির মিয়া ও মালেক অ্যান্ড সন্সের সত্ত্বাধিকারী মো. শাহজাদা সাজু বলেন, বিএডিসির গুদামে জায়গা না থাকায় তারা আমদানিকৃত সার বুঝে নিতে পারছে না। বিএডিসি ও কৃষি বিভাগের নির্দেশ মতো সার খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে।

এ ব্যাপারে বিএডিসির, ব্রাক্ষণবাড়িয়ার উপ- পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নির্ধারিত সময়ে নন-ইউরিয়া সার আমদানি ব্যাহত হয়ে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব যাতে না পড়ে সেজন্য সারের মজুদ বাড়াতে বিপুল পরিমাণ নন-ইউরিয়া সার আমদানি করা হয়েছে। তিনি বলেন, রাস্তার পাশে রাখা সারগুলো ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে রাখার কারণে এর গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমরা প্রতিনিয়ত বিষয়টি মনিটরিং করছি বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে বিএডিসির কুমিল্লা অঞ্চলের যুগ্ম পরিচালক (সার) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, আপদকালীন সময়ে সংকট নিরসনের জন্যই সারের মজুদ বাড়ানো হয়েছে। বিপুল পরিমাণ সার গুদামে রাখার জায়গা না থাকায় এসব সার ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে রাখা হয়েছে। এতে সারের গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম। কৃষি মন্ত্রণালয় ও বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি অবগত। স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টরা এসব সার মনিটরিং করছে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম সাংবাদিকদের জানান, সারগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে কি-না সে বিষয়টি তদারকি করতে একটি টিম পাঠিয়েছিলাম। আমি নিজেও তা পরিদর্শন করেছি। তিনি বলেন, সারের বস্তাগুলো ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে মোড়ানো রয়েছে। যেন বৃষ্টির পানি স্পর্শ করতে না পারে। তাছাড়া সারগুলো মনিটরিং করার জন্য সেখানে লোক রয়েছে। তারা প্রতিদিন সারগুলো মনিটরিং করেন।

শনিবার, ০৬ আগস্ট ২০২২ , ২২ শ্রাবণ ১৪২৯ ৭ মহররম ১৪৪৪

বিএডিসির গুদাম সংকট, আশুগঞ্জে খোলা আকাশের নিচে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে বিপুল পরিমাণ সার

জেলা বার্তা পরিবেশক, ব্রাক্ষণবাড়িয়া

image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে রাস্তার পাশে চাতাল মাঠে স্তূপাকারে রাখা সার -সংবাদ

বিএডিসির গুদাম সংকটের কারণে ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে বিভিন্ন স্থানে চাতালের মাঠে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে নন-ইউরিয়া (টিএসপি, এমওপি, পটাশ) সার।

দেশের ১৫ জেলায় সরবরাহের জন্য প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন সার এখানে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে।

খোলা আকাশের নিচে বিপুল পরিমাণ সার রাখায় এসব সারের গুণগত মান বজায় থাকবে কি-না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তবে স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের দাবি, সারগুলো ভারী ত্রিপল দিয়ে ঢেকে রাখায় এর গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশে সারের মজুদ বৃদ্ধিকল্পে চলতি অর্থবছরে কৃষি মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় ২০ লাখ মেট্টিক টন নন-ইউরিয়া সার আমদানি করা হয়েছে। যা বিএডিসির গুদামের ধারণ ক্ষমতার প্রায় ১০ গুণ বেশি। ফলে দেশের ১৫ জেলার বরাদ্দকৃত প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন সার ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশের চাতালের মাঠে খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে।

বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনা বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, গত ৫-৭ বছর ধরে সরকার বিদেশ থেকে বার্ষিক চাহিদার অতিরিক্ত নন-ইউরিয়া সার আমদানি করছে। এতে করে বিএডিসির গুদামগুলোতে ধারণ ক্ষমতার ২-৩ গুণ বেশি সার রাখতে হচ্ছে।

এদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নির্ধারিত সময়ে নন-ইউরিয়া সার আমদানি ব্যাহত হয়ে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব যাতে না পরে সেজন্য সরকারের সিদ্ধান্তে বিগত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি বছরে প্রায় ২০ লাখ মেট্টিক টন নন- ইউরিয়া সার আমদানি করে বিএডিসি কর্তৃপক্ষ। অথচ সারাদেশে বিএডিসির সবগুলো গুদামের ধারণ ক্ষমতা রয়েছে সর্বোচ্চ ২ লাখ ১০ হাজার টন।

এদিকে আমদানিকৃত নন-ইউরিয়া সারের মধ্যে দেশের ১৫ জেলার (সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, জামালপুর, শেরপুর, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ) জন্য বরাদ্দকৃত প্রায় ২০ হাজার মেট্টিক টন (৪ লাখ বস্তা ও প্রতি বস্তা ৫০ কেজি) সার আমদানিকারকরা জাহাজ দিয়ে নদীপথে ব্রাক্ষণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ নদীবন্দরে আনে। এসব সার পরে স্থানীয় পরিবহন ঠিকাদারের মাধ্যমে নির্ধারিত জেলার বরাদ্দ অনুসারে পরিবহন করা হবে। এর আগে এসব সার আনলোড করে নির্ধারিত জেলার বিএডিসির গুদামে পৌঁছনোর কথা রয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় বিএডিসির গুদামের ধারণ ক্ষমতা মাত্র সাড়ে ৮ হাজার মেট্টিক টন। গুদামে রাখার জায়গা না থাকায় ও কৃষক পর্যায়ে সারের এতো চাহিদা না থাকায় এসব সার বিএডিসি ও কৃষি বিভাগের নির্দেশনা মতে, ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের পাশে আশুগঞ্জ উপজেলার বাহাদুরপুর, কামাউরা, সোহাগপুর এলাকায় ৬টি স্থানে স্তূপাকারে রাখা হয়েছে। এদিকে খোলা আকাশের নিচে এভাবে সার রাখায় সারের গুণগত মান ঠিক থাকবে কি-না এ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

এদিকে জেলা প্রশাসনের নির্দেশে বিএডিসি, উপজেলা প্রশাসন, কৃষি বিভাগ, জেলা সার সমিতি ও পরিবহন ঠিকিদারের সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল স্তূপাকারে রাখা সার সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। প্রতিনিধিদলের দেয়া প্রতিবেদনে বলা হয়, যে প্রক্রিয়ায় সার রাখা হয়েছে তাতে ক্ষতি বা সারের মান নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা নেই। তবে দীর্ঘদিন এভাবে সার রাখলে বা সারের ভেতর বৃষ্টির পানি ঢুকলে ক্ষতির আশঙ্কাও করছে বিএডিসি কর্তৃপক্ষ। তারা দ্রুত এসব সার নির্ধারিত এলাকা বা গুদামে পৌঁছনোর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেছেন।

পরিবহন ঠিকাদার মেসার্স রাকিব পরিবহনের সত্ত্বাধিকারী মো. নাসির মিয়া ও মালেক অ্যান্ড সন্সের সত্ত্বাধিকারী মো. শাহজাদা সাজু বলেন, বিএডিসির গুদামে জায়গা না থাকায় তারা আমদানিকৃত সার বুঝে নিতে পারছে না। বিএডিসি ও কৃষি বিভাগের নির্দেশ মতো সার খোলা আকাশের নিচে রাখা হয়েছে।

এ ব্যাপারে বিএডিসির, ব্রাক্ষণবাড়িয়ার উপ- পরিচালক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে নির্ধারিত সময়ে নন-ইউরিয়া সার আমদানি ব্যাহত হয়ে কৃষি উৎপাদনে নেতিবাচক প্রভাব যাতে না পড়ে সেজন্য সারের মজুদ বাড়াতে বিপুল পরিমাণ নন-ইউরিয়া সার আমদানি করা হয়েছে। তিনি বলেন, রাস্তার পাশে রাখা সারগুলো ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে রাখার কারণে এর গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আমরা প্রতিনিয়ত বিষয়টি মনিটরিং করছি বলে জানান তিনি।

এ ব্যাপারে বিএডিসির কুমিল্লা অঞ্চলের যুগ্ম পরিচালক (সার) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, আপদকালীন সময়ে সংকট নিরসনের জন্যই সারের মজুদ বাড়ানো হয়েছে। বিপুল পরিমাণ সার গুদামে রাখার জায়গা না থাকায় এসব সার ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে ঢেকে রাখা হয়েছে। এতে সারের গুণগত মান নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম। কৃষি মন্ত্রণালয় ও বিএডিসির সার ব্যবস্থাপনার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি অবগত। স্থানীয় প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্টরা এসব সার মনিটরিং করছে।

এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মো. শাহগীর আলম সাংবাদিকদের জানান, সারগুলো সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে কি-না সে বিষয়টি তদারকি করতে একটি টিম পাঠিয়েছিলাম। আমি নিজেও তা পরিদর্শন করেছি। তিনি বলেন, সারের বস্তাগুলো ত্রিপল দিয়ে ভালোভাবে মোড়ানো রয়েছে। যেন বৃষ্টির পানি স্পর্শ করতে না পারে। তাছাড়া সারগুলো মনিটরিং করার জন্য সেখানে লোক রয়েছে। তারা প্রতিদিন সারগুলো মনিটরিং করেন।