‘রোমিও জুলিয়েট’

তরুণ প্রজন্মের প্রতিভাবান নৃত্যশিল্পী কামরুল হাসান ফেরদৌস। একের পর এক বৈচিত্র্যময় পরিবেশনা দর্শকদের মুগ্ধ করে প্রতিনিয়ত প্রশংসিত হচ্ছেন ফেরদৌস। এবার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মূল গল্প থেকে তিনি পরিচালনা করেছেন নৃত্যনাট্য ‘রোমিও জুলিয়েট’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত নৃত্যনাট্য উৎসব-২০২২-এ ৬ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে পরিবেশিত হয় বহর প্রযোজিত এই নৃত্যনাট্য। এতে অংশগ্রহণকারী নৃত্য শিল্পীরা হলেন- জাবেদ, লিমন, সোহেল, সাগর, দিপু, আমিনুল, আবির, শংকর, জিসান, তিলক, পলাশ, প্রিতম,মাসুক, শফিক, জসিম, মিম, চন্দ্রা, অদিতি, বৃষ্টি, হৃত্তিকা, রিয়ন্তী, টুম্পা, মধুরিমা, মারজিয়া, সামিয়া, দিঘী, চৈতী, প্রজ্ঞা, রাত্রী, ঐশী, রোজা, সাথী ও তাহমিনা।

এখানে রোমিও ও জুলিয়েট নামক মানব-মানবীর প্রেম প্রাধান্য পেয়েছে; যা তাদের বংশগত বিরোধের কারণে বিয়োগান্তক পরিনতি পায়। নির্দেশক ফেরদৌস বলেন, ‘আমরা শেক্সপিয়ার এর রোমিও জুলিয়েটকে বাংলাদেশের ৮০-এর দশকের একটি মফস্বল শহরে এনে উপস্থাপন করেছি। সেই সময়কার প্রেম, বিরহ, ফ্যাশন, ভালো লাগা, সামাজিক অবস্থা, অসচেতনতা, বংশগত প্রভাব ধরার চেষ্টা করেছি এই নৃত্যনাট্যে। সঙ্গে সঙ্গে বাংলা সিনেমা ও তার সোনালী অতীতের আঙ্গিক ব্যবহার করেছি। চলুন কিছুক্ষণের জন্য আমরা বাংলা সিনেমার সোনালি অতীতে ফিরে যাই।’

বুধবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ৩ ভাদ্র ১৪২৯ ১০ সফর ১৪৪৪

নৃত্যনাট্য উৎসবে ফেরদৌসের

‘রোমিও জুলিয়েট’

বিনোদন প্রতিবেদক

তরুণ প্রজন্মের প্রতিভাবান নৃত্যশিল্পী কামরুল হাসান ফেরদৌস। একের পর এক বৈচিত্র্যময় পরিবেশনা দর্শকদের মুগ্ধ করে প্রতিনিয়ত প্রশংসিত হচ্ছেন ফেরদৌস। এবার উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের মূল গল্প থেকে তিনি পরিচালনা করেছেন নৃত্যনাট্য ‘রোমিও জুলিয়েট’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি আয়োজিত নৃত্যনাট্য উৎসব-২০২২-এ ৬ সেপ্টেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটায় জাতীয় নাট্যশালার মূল মিলনায়তনে পরিবেশিত হয় বহর প্রযোজিত এই নৃত্যনাট্য। এতে অংশগ্রহণকারী নৃত্য শিল্পীরা হলেন- জাবেদ, লিমন, সোহেল, সাগর, দিপু, আমিনুল, আবির, শংকর, জিসান, তিলক, পলাশ, প্রিতম,মাসুক, শফিক, জসিম, মিম, চন্দ্রা, অদিতি, বৃষ্টি, হৃত্তিকা, রিয়ন্তী, টুম্পা, মধুরিমা, মারজিয়া, সামিয়া, দিঘী, চৈতী, প্রজ্ঞা, রাত্রী, ঐশী, রোজা, সাথী ও তাহমিনা।

এখানে রোমিও ও জুলিয়েট নামক মানব-মানবীর প্রেম প্রাধান্য পেয়েছে; যা তাদের বংশগত বিরোধের কারণে বিয়োগান্তক পরিনতি পায়। নির্দেশক ফেরদৌস বলেন, ‘আমরা শেক্সপিয়ার এর রোমিও জুলিয়েটকে বাংলাদেশের ৮০-এর দশকের একটি মফস্বল শহরে এনে উপস্থাপন করেছি। সেই সময়কার প্রেম, বিরহ, ফ্যাশন, ভালো লাগা, সামাজিক অবস্থা, অসচেতনতা, বংশগত প্রভাব ধরার চেষ্টা করেছি এই নৃত্যনাট্যে। সঙ্গে সঙ্গে বাংলা সিনেমা ও তার সোনালী অতীতের আঙ্গিক ব্যবহার করেছি। চলুন কিছুক্ষণের জন্য আমরা বাংলা সিনেমার সোনালি অতীতে ফিরে যাই।’