তিন বছরে ১২ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৮৯ দশমিক ৬২ একর নদীর জায়গা উদ্ধার

২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় তিন বছরে নদীর সীমানা থেকে ১২ হাজার ২৪৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল, আশুগঞ্জ-ভৈরব বাজার, নওয়াপাড়া, ঘোড়াশাল ও টঙ্গি নদী বন্দর এলাকায় এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এসব স্থাপনা উচ্ছেদে ৩৮৯ দশমিক ৬২ একর নদীর জায়গা দখল মুক্ত হয়েছে।

গতকাল সচিবালয়ে বিআইডব্লিউটিএয়ের উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সংক্রান্ত সভায় এসব জানানো হয়। নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সভাপতিত্ব সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখল ও দূষণরোধে সরকার কাজ করছে। বাংলার মানুষ এখন নদী নিয়ে ভাবছে, এটা আমাদের প্রথম সাফল্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদী খননের কথা বলেছেন নির্বাচনী ইশতেহারে, ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ-পথ খননের কথা বলেছেন। তার প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে সামর্থ্য অনুযায়ী অর্থ ব্যয় করা হবে। নৌ-পথ আরও আধুনিকায়ন করে জীবনমুখী করা হবে। এ সক্ষমতা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) আছে।’

বৃহস্পতিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ৪ ভাদ্র ১৪২৯ ১১ সফর ১৪৪৪

তিন বছরে ১২ হাজার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৩৮৯ দশমিক ৬২ একর নদীর জায়গা উদ্ধার

নিজস্ব বার্তা পরিবেশক

২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত প্রায় তিন বছরে নদীর সীমানা থেকে ১২ হাজার ২৪৫টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, বরিশাল, আশুগঞ্জ-ভৈরব বাজার, নওয়াপাড়া, ঘোড়াশাল ও টঙ্গি নদী বন্দর এলাকায় এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এসব স্থাপনা উচ্ছেদে ৩৮৯ দশমিক ৬২ একর নদীর জায়গা দখল মুক্ত হয়েছে।

গতকাল সচিবালয়ে বিআইডব্লিউটিএয়ের উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সংক্রান্ত সভায় এসব জানানো হয়। নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সভাপতিত্ব সভায় মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেকসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নদী তীরের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ, দখল ও দূষণরোধে সরকার কাজ করছে। বাংলার মানুষ এখন নদী নিয়ে ভাবছে, এটা আমাদের প্রথম সাফল্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নদী খননের কথা বলেছেন নির্বাচনী ইশতেহারে, ১০ হাজার কিলোমিটার নৌ-পথ খননের কথা বলেছেন। তার প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়ন করা হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রকল্প বাস্তবায়নে সামর্থ্য অনুযায়ী অর্থ ব্যয় করা হবে। নৌ-পথ আরও আধুনিকায়ন করে জীবনমুখী করা হবে। এ সক্ষমতা বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) আছে।’