গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় সুপেয় পানির পুকুর মাছ চাষের ইজারা দেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে গত মঙ্গলবার তদন্ত হয়েছে। সরেজমিনে দেখে ও জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে কথা বলে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব ) মো.রবিউল হাসান মুঠোফোনে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে সুপেয় পানির পুকুর মাছ চাষের জন্য ইজারা দেওয়া হয়েছে বলে সত্যতা পাওয়া গেছে। স্থানীয় সরকার শাখার পরিচালক তদন্ত প্রতিবেদন দিবেন।এর আগে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তর (ইউএনও) কার্যলয়ে প্রাথমিক তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুর রউফ ও স্থানীয় লোকজনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এরপর তদন্ত কমিটির কর্মকর্তা ২৬টি পুকুরের মধ্যে ২-৩টি পুকুর ঘুরে দেখেন। এ তদন্ত কাজ পরিচালনা করেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার পরিচালক মো. ফজলুল কবীর। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) রবিউল হাসানও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তের বিষয় গত রোববার আবদু রউফকে এক চিঠি দিয়ে ইউএনও কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়। চিঠির বিষয়ের জায়গায় লেখা,“ সুপেয় পানির পুকুর ইজারায় অনিয়মে জড়িতদের কি শাস্তি হবে না” শীর্ষক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে সরেজমিনে তদন্ত।
শুক্রবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ২৫ ভাদ্র ১৪২৯ ১২ সফর ১৪৪৪
প্রতিনিধি, গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা)
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় সুপেয় পানির পুকুর মাছ চাষের ইজারা দেওয়ার অভিযোগের বিষয়ে গত মঙ্গলবার তদন্ত হয়েছে। সরেজমিনে দেখে ও জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুর রউফ তালুকদারের সঙ্গে কথা বলে প্রাথমিকভাবে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে এ ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটি। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব ) মো.রবিউল হাসান মুঠোফোনে বলেন, প্রাথমিক তদন্তে সুপেয় পানির পুকুর মাছ চাষের জন্য ইজারা দেওয়া হয়েছে বলে সত্যতা পাওয়া গেছে। স্থানীয় সরকার শাখার পরিচালক তদন্ত প্রতিবেদন দিবেন।এর আগে বেলা সাড়ে তিনটার দিকে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তর (ইউএনও) কার্যলয়ে প্রাথমিক তদন্ত অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় জেলা পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা আবদুর রউফ ও স্থানীয় লোকজনের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এরপর তদন্ত কমিটির কর্মকর্তা ২৬টি পুকুরের মধ্যে ২-৩টি পুকুর ঘুরে দেখেন। এ তদন্ত কাজ পরিচালনা করেন রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার পরিচালক মো. ফজলুল কবীর। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) রবিউল হাসানও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তের বিষয় গত রোববার আবদু রউফকে এক চিঠি দিয়ে ইউএনও কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার কথা বলা হয়। চিঠির বিষয়ের জায়গায় লেখা,“ সুপেয় পানির পুকুর ইজারায় অনিয়মে জড়িতদের কি শাস্তি হবে না” শীর্ষক পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে সরেজমিনে তদন্ত।