‘আমরা যেকোন মূল্যে আমর মা’কে খুঁজে পেতে চাই। সরকারের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে আমার একটাই অনুরোধ আমার মাকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন’ বলে কান্নায় ভেঙে পড়েন নিখোঁজ রহিমা বেগমের মেয়ে আদুরী আক্তার।
১৪ দিন পরও খুলনার দৌলতপুর থানার রেলগেট মহেশ্বরপাশা এলাকার বাসিন্দা রহিমা বেগমের খোঁজ না পেয়ে মায়ের খোঁজ পেতে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন রহিমা বেগমের সন্তান ও স্বজনেরা।
রহিমা বেগমের একমাত্র ছেলে এমএ সাদী বলেন, ‘সরকারের কাছে আমার আকুল আবেদন, আমার মাকে ফিরিয়ে দিন। আমরা আমাদের মাকে দেখতে চাই। গত ১৪টা দিন আমি ঘুমাতে পারছি না। তিনি খেয়ে আছেন নাকি না খেয়ে আছেন, বেঁচে আছেন না মারা গেছেন আমরা কিছুই বুঝতে পারছি না। একটা মানুষ ১৪টা দিন নিখোঁজ হয়ে থাকতে পারে না।
গত ২৭ আগস্ট রাত ১০টা থেকে রহিমা বেগমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ওই রাতে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে পানি আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন। ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা ওই রাতে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নিয়ে তাকে না পেয়ে দৌলতপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পরদিন ২৮ আগস্ট অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
নিখোঁজ রহিমা বেগমের সন্তান জানায়, ১ বছর আগে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হাতে হামলার শিকার হন রহিমা বেগম এবং তার এক মেয়ে।
১৫ দিন ধরে নিখোঁজ, গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মাকে ফিরে পেতে সন্তানদের মানববন্ধন, এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়ে তারা -সংবাদ
আরও খবররবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ২৭ ভাদ্র ১৪২৯ ১৪ সফর ১৪৪৪
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ দিন ধরে নিখোঁজ, গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মাকে ফিরে পেতে সন্তানদের মানববন্ধন, এ সময় কান্নায় ভেঙে পড়ে তারা -সংবাদ
‘আমরা যেকোন মূল্যে আমর মা’কে খুঁজে পেতে চাই। সরকারের কাছে এবং প্রশাসনের কাছে আমার একটাই অনুরোধ আমার মাকে আমাদের কাছে ফিরিয়ে দিন’ বলে কান্নায় ভেঙে পড়েন নিখোঁজ রহিমা বেগমের মেয়ে আদুরী আক্তার।
১৪ দিন পরও খুলনার দৌলতপুর থানার রেলগেট মহেশ্বরপাশা এলাকার বাসিন্দা রহিমা বেগমের খোঁজ না পেয়ে মায়ের খোঁজ পেতে গতকাল বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেন রহিমা বেগমের সন্তান ও স্বজনেরা।
রহিমা বেগমের একমাত্র ছেলে এমএ সাদী বলেন, ‘সরকারের কাছে আমার আকুল আবেদন, আমার মাকে ফিরিয়ে দিন। আমরা আমাদের মাকে দেখতে চাই। গত ১৪টা দিন আমি ঘুমাতে পারছি না। তিনি খেয়ে আছেন নাকি না খেয়ে আছেন, বেঁচে আছেন না মারা গেছেন আমরা কিছুই বুঝতে পারছি না। একটা মানুষ ১৪টা দিন নিখোঁজ হয়ে থাকতে পারে না।
গত ২৭ আগস্ট রাত ১০টা থেকে রহিমা বেগমকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ওই রাতে তিনি ঘর থেকে বের হয়ে পানি আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন। ফিরে না আসায় পরিবারের সদস্যরা ওই রাতে আত্মীয়-স্বজনদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজ নিয়ে তাকে না পেয়ে দৌলতপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পরদিন ২৮ আগস্ট অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
নিখোঁজ রহিমা বেগমের সন্তান জানায়, ১ বছর আগে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে প্রতিপক্ষের হাতে হামলার শিকার হন রহিমা বেগম এবং তার এক মেয়ে।