‘মেড ইন বাংলাদেশ উইক’-এ যা যা থাকবে

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ঐতিহ্য, সম্ভাবনা এবং বৈশ্বিক নতুন বাজার পেতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ উইক’। আগামী ১২ থেকে ১৮ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে। ৩৭তম আইএফ ওয়ার্ল্ড ফ্যাশন কনভেনশন, তৃতীয় ঢাকা অ্যাপারেল সামিট, ঢাকা অ্যাপারেল এক্সপোজিশন, বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো, প্রতিযোগিতাভিত্তিক অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রাম যেমন (সাসটেইনেবল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, সাসটেইনেবল ফ্যাশন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড, মেইড ইন বাংলাদেশ উইক ফটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ড, এনআরবি অ্যাওয়ার্ড) দিয়ে সাজানো হয়েছে সম্মেলন ও প্রদর্শনীর পরিধি।

সাসটেইনেবল ডিজাইন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড : প্রথমবারের মতো পোশাক শিল্পে টেকসই ডিজাইন ও উদ্ভাবনের প্রচারণায় এ পুরস্কার দেয়া হবে। বিজিএমইএ সভাপতির কথায়, এটি একটি অনন্য প্লাটফর্ম তৈরি করবে যেখানে স্থানীয় প্রতিভাবান ডিজাইনাররা তাদের সেরা ইনোভেশন এবং কালেকশনগুলো সিরিজ আকারে উপস্থাপন করার সুযোগ পাবেন।

এনআরবি অ্যাওয়ার্ড : অনাবাসী বাংলাদেশীদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় আরও সম্পৃক্ত করা খুবই জরুরি মন্তব্য করে বিজিএমইএ সভাপতি এ ইভেন্টে এসব গুণি ব্যক্তিদের সম্মান জানানোর একটি প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানিয়েছেন।

ফ্যাশন ইনোভেশন রানওয়ে শো : বাংলাদেশের পোশাক প্রস্তুতকারকরা যেন তাদের উদ্ভাবণমূলক পণ্য উপস্থাপন করতে পারেন, সেজন্য ফ্যাশন ইনোভেটিভ রানওয়ে শোর আয়োজন থাকছে। এর মাধ্যমে প্রদর্শন করা হবে বাংলাদেশ কিভাবে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শিল্পের জন্য দায়িত্বপূর্ণ এবং টেকসই মূল্য-সংযোজিত ডিজাইন উদ্ভাবন করতে পারে। এর মাধ্যমে শিল্পে সরবরাহকারী ও ক্রেতাদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং এবং ম্যাচমেকিং হবে।

সাসটেইনেবল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড : বিজিএমইএ ও জিআইজেড যৌথভাবে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে পরিবেশগত, সামাজিক ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রগুলোতে যেসব উত্তম চর্চা রয়েছে, সেগুলোকে স্বীকৃতি ও উৎসাহ দেয়ার জন্য এ পুরস্কার দেয়ার আয়োজন করেছে। এর বাইরে বিজিএমইএ ইনোভেশন সেন্টারের উদ্বোধন এবং বিইউএফটিতে দিনব্যাপী বিশেষ কর্মশালা থাকবে।

সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ২৮ ভাদ্র ১৪২৯ ১৫ সফর ১৪৪৪

‘মেড ইন বাংলাদেশ উইক’-এ যা যা থাকবে

অর্থনৈতিক বার্তা পরিবেশক

বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের ঐতিহ্য, সম্ভাবনা এবং বৈশ্বিক নতুন বাজার পেতে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ উইক’। আগামী ১২ থেকে ১৮ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে। ৩৭তম আইএফ ওয়ার্ল্ড ফ্যাশন কনভেনশন, তৃতীয় ঢাকা অ্যাপারেল সামিট, ঢাকা অ্যাপারেল এক্সপোজিশন, বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপো, প্রতিযোগিতাভিত্তিক অ্যাওয়ার্ড প্রোগ্রাম যেমন (সাসটেইনেবল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড, সাসটেইনেবল ফ্যাশন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড, মেইড ইন বাংলাদেশ উইক ফটোগ্রাফি অ্যাওয়ার্ড, এনআরবি অ্যাওয়ার্ড) দিয়ে সাজানো হয়েছে সম্মেলন ও প্রদর্শনীর পরিধি।

সাসটেইনেবল ডিজাইন অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড : প্রথমবারের মতো পোশাক শিল্পে টেকসই ডিজাইন ও উদ্ভাবনের প্রচারণায় এ পুরস্কার দেয়া হবে। বিজিএমইএ সভাপতির কথায়, এটি একটি অনন্য প্লাটফর্ম তৈরি করবে যেখানে স্থানীয় প্রতিভাবান ডিজাইনাররা তাদের সেরা ইনোভেশন এবং কালেকশনগুলো সিরিজ আকারে উপস্থাপন করার সুযোগ পাবেন।

এনআরবি অ্যাওয়ার্ড : অনাবাসী বাংলাদেশীদের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় আরও সম্পৃক্ত করা খুবই জরুরি মন্তব্য করে বিজিএমইএ সভাপতি এ ইভেন্টে এসব গুণি ব্যক্তিদের সম্মান জানানোর একটি প্রচেষ্টা থাকবে বলে জানিয়েছেন।

ফ্যাশন ইনোভেশন রানওয়ে শো : বাংলাদেশের পোশাক প্রস্তুতকারকরা যেন তাদের উদ্ভাবণমূলক পণ্য উপস্থাপন করতে পারেন, সেজন্য ফ্যাশন ইনোভেটিভ রানওয়ে শোর আয়োজন থাকছে। এর মাধ্যমে প্রদর্শন করা হবে বাংলাদেশ কিভাবে আন্তর্জাতিক ফ্যাশন শিল্পের জন্য দায়িত্বপূর্ণ এবং টেকসই মূল্য-সংযোজিত ডিজাইন উদ্ভাবন করতে পারে। এর মাধ্যমে শিল্পে সরবরাহকারী ও ক্রেতাদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং এবং ম্যাচমেকিং হবে।

সাসটেইনেবল লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড : বিজিএমইএ ও জিআইজেড যৌথভাবে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পে পরিবেশগত, সামাজিক ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রগুলোতে যেসব উত্তম চর্চা রয়েছে, সেগুলোকে স্বীকৃতি ও উৎসাহ দেয়ার জন্য এ পুরস্কার দেয়ার আয়োজন করেছে। এর বাইরে বিজিএমইএ ইনোভেশন সেন্টারের উদ্বোধন এবং বিইউএফটিতে দিনব্যাপী বিশেষ কর্মশালা থাকবে।