টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে কোচ জনগোষ্ঠীর অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী প্রসেণজিৎ কোচ বর্মনের ওপর হামলার বিচার দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে ৬টি সংগঠন। সমাবেশে হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়। মহিষমারা গ্রামের নারায়ন চন্দ্র বর্মনের ছেলে প্রসেণজিৎ (১৪) মহিষমারা সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। গত ৩০ আগস্ট একই বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র সিহাব, ফরমান, আসিফ, শরিফ, মামুন ও কলেজ পড়ুয়া ছাত্র আলামিন কথা কাটাকাটির জের ধরে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করে। এ ঘটনায় প্রসেণজিৎ এর বাবা নারায়ন চন্দ্র বাদী হয়ে মামলা করলে আসামীরা জামিনে এসে তার পরিবারকে হুমকি ধামকির অভিযোগে ও বিচার দাবিতে তারা এ মানববন্ধন করে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে মধুপুর, ঘাটাইল ও ফুলবাড়িয়া উপজেলার মিলন মোহনা গারো বাজারে এ প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানব বন্ধন করেছে জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদ, গারো স্টুডেন্ট ফেডারেশন, কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন, কোচ আদিবাসী সংগঠন ও ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। কোচ আদিবাসী সংগঠন মধুপুর শাখার সভাপতি গৌরাঙ্গ বর্মনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রবীন চিসিম, ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (একাংশ) মধুপুর শাখার সভাপতি রঞ্জিত নকরেক, ঘাটাইল শাখার সভাপতি স্বপন বর্মন, বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংগঠনের সভাপতি জন যেত্রা, গারো স্টুডেন্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লিয়াং রিছিল, কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন মধুপুর শাখার সভাপতি অমল বর্মন, মহিষমারা ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক রুবেল হাসান ও হামলায় আহত শিক্ষার্থীর মা সমেলা রানী প্রমুখ। প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানব বন্ধন মধুপুর, ঘাটাইল ও ফুলবাড়িয়া উপজেলার কোচ, গারো সংগঠনের নারী পুরুষ প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল গারো বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সমাবেশে বক্তারা হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।
শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৩ আশ্বিন ১৪২৯ ১৯ সফর ১৪৪৪
প্রতিনিধি, মধুপুর (টাঙ্গাইল)
টাঙ্গাইলের মধুপুরে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে কোচ জনগোষ্ঠীর অষ্টম শ্রেণীর শিক্ষার্থী প্রসেণজিৎ কোচ বর্মনের ওপর হামলার বিচার দাবিতে প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানববন্ধন করেছে ৬টি সংগঠন। সমাবেশে হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করা হয়। মহিষমারা গ্রামের নারায়ন চন্দ্র বর্মনের ছেলে প্রসেণজিৎ (১৪) মহিষমারা সুনামগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮ম শ্রেণিতে পড়াশোনা করে। গত ৩০ আগস্ট একই বিদ্যালয়ের ৯ম শ্রেণির ছাত্র সিহাব, ফরমান, আসিফ, শরিফ, মামুন ও কলেজ পড়ুয়া ছাত্র আলামিন কথা কাটাকাটির জের ধরে পিটিয়ে রক্তাক্ত আহত করে। এ ঘটনায় প্রসেণজিৎ এর বাবা নারায়ন চন্দ্র বাদী হয়ে মামলা করলে আসামীরা জামিনে এসে তার পরিবারকে হুমকি ধামকির অভিযোগে ও বিচার দাবিতে তারা এ মানববন্ধন করে।
গত ১৫ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে মধুপুর, ঘাটাইল ও ফুলবাড়িয়া উপজেলার মিলন মোহনা গারো বাজারে এ প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানব বন্ধন করেছে জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদ, গারো স্টুডেন্ট ফেডারেশন, কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন, কোচ আদিবাসী সংগঠন ও ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন। কোচ আদিবাসী সংগঠন মধুপুর শাখার সভাপতি গৌরাঙ্গ বর্মনের সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জয়েনশাহী আদিবাসী উন্নয়ন পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রবীন চিসিম, ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন (একাংশ) মধুপুর শাখার সভাপতি রঞ্জিত নকরেক, ঘাটাইল শাখার সভাপতি স্বপন বর্মন, বাংলাদেশ গারো ছাত্র সংগঠনের সভাপতি জন যেত্রা, গারো স্টুডেন্ট ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক লিয়াং রিছিল, কোচ আদিবাসী ইউনিয়ন মধুপুর শাখার সভাপতি অমল বর্মন, মহিষমারা ইউনিয়ন ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক রুবেল হাসান ও হামলায় আহত শিক্ষার্থীর মা সমেলা রানী প্রমুখ। প্রতিবাদ সমাবেশ ও মানব বন্ধন মধুপুর, ঘাটাইল ও ফুলবাড়িয়া উপজেলার কোচ, গারো সংগঠনের নারী পুরুষ প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। মানববন্ধন শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল গারো বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। সমাবেশে বক্তারা হামলাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।