মুক্তির জন্য ছাড়পত্র পেল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘সাঁতাও’। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা খন্দকার সুমন। জানান, ১৫ সেপ্টেম্বর ছাড়পত্রের সার্টিফিকেট হাতে পেয়েছে তিনি। চলচ্চিত্রটিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইনুন পুতুল ও ফজলুল হক। নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠা একটি গ্রামের গল্প এটি। যেখানে নানা প্রকল্পের নাম করে নদীর ওপর একের পর এক বাঁধ নির্মিত হয়েছে। উজানে বাঁধের কারণে নদীর ভাটি অঞ্চল প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হচ্ছে। অন্যদিকে সেচ প্রকল্পের নিয়ন্ত্রক গ্রামের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ। কৃষকের এই অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে রমরমা ব্যবসা করছে দাদন ব্যবসায়ী এবং ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থাগুলো।
নির্মাতা বলেন, ‘এমন সব চলমান ঘটনার বিপরীতে থাকা একজন সাধারণ কৃষক ফজলু। মাতা-পিতাহীন ফজলু বিয়ে করে উজানের মেয়ে পুতুলকে। ফজলু ও পুতুল দম্পতির পরিবারে নতুন সদস্য হয়ে আসে একটি গরু। ফজলু,
পুতুল এবং গরু নিয়ে এগোতে থাকে চলচ্চিত্রের মানবিক ও প্রাণবিক গল্প।’ চলচ্চিত্রটির অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোঃ সালাউদ্দিন, সাবেরা ইয়াসমিন, সাক্ষ্য শাহীদ, শ্রাবণী দাস রিমি, তাসমিতা শিমু, মিতু সরকার, ফারুক শিয়ার চিনু, আফরিনা বুলবুল, রুবেল লোদী, কামরুজ্জামান রাব্বী, আব্দুল আজিজ মন্ডল, বিধান রায়, জুলফিকার চঞ্চল, বিনয় প্রসাদ গুপ্ত, সুপিন বর্মণ, রেফাত হাসান সৈকত, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু, আলমগীর কবীর বাদল, রবি দেওয়ান, দীনবন্ধু পাল, হামিদ সরকার, মোঃ হানিফ রানা, আকতার হোসেন, আজিজুল হাকিম শিউস, সাইফুল ইসলাম লিটন, রাসেল তোকদার, মজনু সরকার, আবু কালাম, সিদ্দীক আলী, সুজন মাহমুদ, তাহসিনা আকতার তন্বী, নিশাত তাহিয়াত মিমন এবং তিস্তাবাজার এলাকার অনেকেই। আইডিয়া এক্সচেঞ্জ-এর ব্যানারে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন শরিফ উল আনোয়ার সজ্জন। পরিচালনার পাশাপাশি এর কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন খন্দকার সুমন। নির্মাতা জানান, শিগগিরই ছবিটি মুক্তির তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।
শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৩ আশ্বিন ১৪২৯ ১৯ সফর ১৪৪৪
বিনোদন প্রতিবেদক
মুক্তির জন্য ছাড়পত্র পেল প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জীবন নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘সাঁতাও’। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নির্মাতা খন্দকার সুমন। জানান, ১৫ সেপ্টেম্বর ছাড়পত্রের সার্টিফিকেট হাতে পেয়েছে তিনি। চলচ্চিত্রটিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইনুন পুতুল ও ফজলুল হক। নদীর অববাহিকায় গড়ে ওঠা একটি গ্রামের গল্প এটি। যেখানে নানা প্রকল্পের নাম করে নদীর ওপর একের পর এক বাঁধ নির্মিত হয়েছে। উজানে বাঁধের কারণে নদীর ভাটি অঞ্চল প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হচ্ছে। অন্যদিকে সেচ প্রকল্পের নিয়ন্ত্রক গ্রামের প্রভাবশালী ব্যক্তিবর্গ। কৃষকের এই অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে রমরমা ব্যবসা করছে দাদন ব্যবসায়ী এবং ক্ষুদ্র ঋণদাতা সংস্থাগুলো।
নির্মাতা বলেন, ‘এমন সব চলমান ঘটনার বিপরীতে থাকা একজন সাধারণ কৃষক ফজলু। মাতা-পিতাহীন ফজলু বিয়ে করে উজানের মেয়ে পুতুলকে। ফজলু ও পুতুল দম্পতির পরিবারে নতুন সদস্য হয়ে আসে একটি গরু। ফজলু,
পুতুল এবং গরু নিয়ে এগোতে থাকে চলচ্চিত্রের মানবিক ও প্রাণবিক গল্প।’ চলচ্চিত্রটির অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোঃ সালাউদ্দিন, সাবেরা ইয়াসমিন, সাক্ষ্য শাহীদ, শ্রাবণী দাস রিমি, তাসমিতা শিমু, মিতু সরকার, ফারুক শিয়ার চিনু, আফরিনা বুলবুল, রুবেল লোদী, কামরুজ্জামান রাব্বী, আব্দুল আজিজ মন্ডল, বিধান রায়, জুলফিকার চঞ্চল, বিনয় প্রসাদ গুপ্ত, সুপিন বর্মণ, রেফাত হাসান সৈকত, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু, আলমগীর কবীর বাদল, রবি দেওয়ান, দীনবন্ধু পাল, হামিদ সরকার, মোঃ হানিফ রানা, আকতার হোসেন, আজিজুল হাকিম শিউস, সাইফুল ইসলাম লিটন, রাসেল তোকদার, মজনু সরকার, আবু কালাম, সিদ্দীক আলী, সুজন মাহমুদ, তাহসিনা আকতার তন্বী, নিশাত তাহিয়াত মিমন এবং তিস্তাবাজার এলাকার অনেকেই। আইডিয়া এক্সচেঞ্জ-এর ব্যানারে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন শরিফ উল আনোয়ার সজ্জন। পরিচালনার পাশাপাশি এর কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন খন্দকার সুমন। নির্মাতা জানান, শিগগিরই ছবিটি মুক্তির তারিখ চূড়ান্ত করা হবে।