জিনপিং-পোপ বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ চীনের

মধ্য এশিয়ার দেশ কাজাখস্তানে চীনের শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক বসতে চেয়েছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস। ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে পোপের এমন ইচ্ছার কথা চীনকেও জানানো হয়। ওই সময় উভয় নেতা কাজাখ রাজধানীতে থাকলেও চীনের তরফে বিষয়টি নাকচ করে দেয়া হয়।

এ ধরনের বৈঠকের জন্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের হাতে পর্যাপ্ত সময় নেই বলে জানানো হয়। ভ্যাটিকান সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে চীনের কাছে কখন বা কিভাবে এই প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল সে সম্পর্কে সূত্রটি বিস্তারিত কিছু জানায়নি। পোপ এবং শি উভয়েই কাজাখস্তানে ছিলেন। জিনপিং দেশটিতে একটি সরকারি সফরে গিয়েছিলেন। একই সময়ে ধর্মীয় নেতাদের একটি কংগ্রেসে যোগ দিতে সেখানে ছিলেন পোপ ফ্রান্সিস।

পোপ ফ্রান্সিসের কাছে কাজাখ রাজধানীতে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার সাক্ষাতের সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে চান সাংবাদিকরা। উত্তরে পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এ সম্পর্কে আমার কাছে কোনও খবর নেই।??’ তিনি চীনে যেতে প্রস্তুত কিনা জানতে চাইলে পোপ ফ্রান্সিস জবাব দেন, ‘আমি সবসময় চীনে যেতে প্রস্তুত।’

শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৩ আশ্বিন ১৪২৯ ১৯ সফর ১৪৪৪

জিনপিং-পোপ বৈঠকের প্রস্তাব নাকচ চীনের

মধ্য এশিয়ার দেশ কাজাখস্তানে চীনের শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠক বসতে চেয়েছিলেন ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মগুরু পোপ ফ্রান্সিস। ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে পোপের এমন ইচ্ছার কথা চীনকেও জানানো হয়। ওই সময় উভয় নেতা কাজাখ রাজধানীতে থাকলেও চীনের তরফে বিষয়টি নাকচ করে দেয়া হয়।

এ ধরনের বৈঠকের জন্য প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের হাতে পর্যাপ্ত সময় নেই বলে জানানো হয়। ভ্যাটিকান সূত্রের বরাত দিয়ে এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

ভ্যাটিকানের পক্ষ থেকে চীনের কাছে কখন বা কিভাবে এই প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল সে সম্পর্কে সূত্রটি বিস্তারিত কিছু জানায়নি। পোপ এবং শি উভয়েই কাজাখস্তানে ছিলেন। জিনপিং দেশটিতে একটি সরকারি সফরে গিয়েছিলেন। একই সময়ে ধর্মীয় নেতাদের একটি কংগ্রেসে যোগ দিতে সেখানে ছিলেন পোপ ফ্রান্সিস।

পোপ ফ্রান্সিসের কাছে কাজাখ রাজধানীতে চীনা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে তার সাক্ষাতের সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে চান সাংবাদিকরা। উত্তরে পোপ ফ্রান্সিস বলেন, ‘এ সম্পর্কে আমার কাছে কোনও খবর নেই।??’ তিনি চীনে যেতে প্রস্তুত কিনা জানতে চাইলে পোপ ফ্রান্সিস জবাব দেন, ‘আমি সবসময় চীনে যেতে প্রস্তুত।’