যুক্তরাষ্ট্রের বড় অস্ত্র নির্মাণকারী কোম্পানি রেইথন ও বোয়িং ডিফেন্সের প্রধান নির্বাহীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন। মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন তাইওয়ানকে যে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছে তাতে অবদান রাখার জন্য এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে চীন।
রাজধানী বেইজিংয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ের সময় চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যতম মুখপাত্র মাও নিং এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন। তিনি বলে, রেইথন টেকনোলজির চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গ্রেগোরি জে. হায়েস এবং বোযড়ং ডিফেন্স, স্পেস অ্যান্ড সিকিউরিটির প্রেসিডেন্ট-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা থিওডোর কোলবার্টের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দেন।
মার্কিন অস্ত্র নির্মাণকারী দুই প্রতিষ্ঠানের প্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে মূলত যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে তাইওয়ানকে যে ১০০ কোটি ৬০ লাখ ডলার মূল্যের অস্ত্র সরবরাহ করতে যাচ্ছে তার পরিপ্রেক্ষিতে।
গত বুধবার মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটিতে ‘তাইওয়ান পলিসি অ্যাক্ট’ নামে একটি বিল পাস হয়েছে।
ওই বিলের আওতায় নতুন করে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে এই অস্ত্র দেবে। এই বিল এখন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে পাস হবে, তারপর প্রেসিডেন্টের জন্য হোয়াইট হাউজে পাঠানো হবে।
প্রেসিডেন্ট বিলে সই করলে তা আইনে পরিণত হবে। অন্যদিকে, চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখ- মনে করে ও মার্কিন সরকারের এই অস্ত্র সরবরাহকে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বলে বিবেচনা করে।
রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৪ আশ্বিন ১৪২৯ ২০ সফর ১৪৪৪
যুক্তরাষ্ট্রের বড় অস্ত্র নির্মাণকারী কোম্পানি রেইথন ও বোয়িং ডিফেন্সের প্রধান নির্বাহীদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন। মার্কিন প্রতিরক্ষা সদর দপ্তর পেন্টাগন তাইওয়ানকে যে বিপুল পরিমাণে অস্ত্র সরবরাহ করে আসছে তাতে অবদান রাখার জন্য এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে চীন।
রাজধানী বেইজিংয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ের সময় চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অন্যতম মুখপাত্র মাও নিং এই নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেন। তিনি বলে, রেইথন টেকনোলজির চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা গ্রেগোরি জে. হায়েস এবং বোযড়ং ডিফেন্স, স্পেস অ্যান্ড সিকিউরিটির প্রেসিডেন্ট-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা থিওডোর কোলবার্টের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপের ঘোষণা দেন।
মার্কিন অস্ত্র নির্মাণকারী দুই প্রতিষ্ঠানের প্রধানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে মূলত যুক্তরাষ্ট্র নতুন করে তাইওয়ানকে যে ১০০ কোটি ৬০ লাখ ডলার মূল্যের অস্ত্র সরবরাহ করতে যাচ্ছে তার পরিপ্রেক্ষিতে।
গত বুধবার মার্কিন সিনেটের পররাষ্ট্র সম্পর্কবিষয়ক কমিটিতে ‘তাইওয়ান পলিসি অ্যাক্ট’ নামে একটি বিল পাস হয়েছে।
ওই বিলের আওতায় নতুন করে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে এই অস্ত্র দেবে। এই বিল এখন মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে পাস হবে, তারপর প্রেসিডেন্টের জন্য হোয়াইট হাউজে পাঠানো হবে।
প্রেসিডেন্ট বিলে সই করলে তা আইনে পরিণত হবে। অন্যদিকে, চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখ- মনে করে ও মার্কিন সরকারের এই অস্ত্র সরবরাহকে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ বলে বিবেচনা করে।