বাড়ির কাজ করতে গিয়ে উঠানে পরে গিয়ে কোমড়ের নিচ থেকে পায়ের জোড়ার হাড় ভেঙ্গে বিছানায় শুয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নুরজাহান বেগম (৭০)। সমাজের বিত্তবানদের কাছে চিকিৎসার জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন তার বড় ছেলে আওলাদ হোসেন। যেখানে খেতেই পাচ্ছেন না সেখানে কিভাবে তার মায়ের চিকিৎসা করাবেন তাই তিনি ভেবে উঠতে পারছেন না। গত শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তার বাড়িতে গেলে এমন দৃশ্য দেখে মন কেঁদে উঠে।
চিকিৎসার অভাবে ধুকে ধুকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ৭০ বছরের এক বৃদ্ধা। নাম নুরজাহান (৭০) স্বামীর নাম মৃত নুর ইসলাম ঢালী। গ্রাম : পঞ্চসার ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের আধারিয়াতলা গ্রামের ঢালীবাড়ির বাসিন্দ। ১৭ বছর পূর্বেই স্বামীকে হারিয়েছেন নুরজাহান। তিন ছেলে চার মেয়েকে লালন পালন করে বিয়ে দিয়েছেন এবং সংসারের ঘানি টেনে এনেছেন। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। ছেলেদেরও বিয়ে দিয়েছেন কিন্তু তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে পারছেন না তার সন্তানগণ। তিন ছেলের মধ্যে এক ছেলের মৃত্যু হয়েছে। এখন বেঁচে আছেন দুই ছেলে। আওলাদ ও আনিস।
আওলাদ হোসেন ভাই বোনের মধ্যে ৫ম। ভাইয়ের মধ্যে বড় সে। দিনমজুর হিসেবে তিনি কাজ করেন। যখন যেখানে কাজ পান তখন তিনি সেখানে কাজ করে যা পান সে দিয়েই কোন মতে তার সংসার চলে। মায়ের চিকিৎসা করানোর মতো তার সামর্থ নেই।
অপর ছেলে আনিস সেও দিনমজুরের কাজ করে কোনভাবে সংসারের ঘানি টেনে যাচ্ছেন। মায়ের চিকিৎসা করতে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো লাগবে। ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়েছিলেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকারও বেশি টাকার প্রয়োজন শুনে দুই দিন পঙ্গুতে মাকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়িতে নিয়ে এসেছেন।
নুরজাহান বেগমের চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা করতে আগ্রহী যারা তারা তার বড় ছেলে আওলাদের মোবাইল নাম্বারে (০১৯৪৮৯৯৭৫৭৮) যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হলো।
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৫ আশ্বিন ১৪২৯ ২৩ সফর ১৪৪৪
প্রতিনিধি, মুন্সীগঞ্জ
বাড়ির কাজ করতে গিয়ে উঠানে পরে গিয়ে কোমড়ের নিচ থেকে পায়ের জোড়ার হাড় ভেঙ্গে বিছানায় শুয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নুরজাহান বেগম (৭০)। সমাজের বিত্তবানদের কাছে চিকিৎসার জন্য সাহায্যের আবেদন জানিয়েছেন তার বড় ছেলে আওলাদ হোসেন। যেখানে খেতেই পাচ্ছেন না সেখানে কিভাবে তার মায়ের চিকিৎসা করাবেন তাই তিনি ভেবে উঠতে পারছেন না। গত শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) তার বাড়িতে গেলে এমন দৃশ্য দেখে মন কেঁদে উঠে।
চিকিৎসার অভাবে ধুকে ধুকে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ৭০ বছরের এক বৃদ্ধা। নাম নুরজাহান (৭০) স্বামীর নাম মৃত নুর ইসলাম ঢালী। গ্রাম : পঞ্চসার ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের আধারিয়াতলা গ্রামের ঢালীবাড়ির বাসিন্দ। ১৭ বছর পূর্বেই স্বামীকে হারিয়েছেন নুরজাহান। তিন ছেলে চার মেয়েকে লালন পালন করে বিয়ে দিয়েছেন এবং সংসারের ঘানি টেনে এনেছেন। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। ছেলেদেরও বিয়ে দিয়েছেন কিন্তু তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করতে পারছেন না তার সন্তানগণ। তিন ছেলের মধ্যে এক ছেলের মৃত্যু হয়েছে। এখন বেঁচে আছেন দুই ছেলে। আওলাদ ও আনিস।
আওলাদ হোসেন ভাই বোনের মধ্যে ৫ম। ভাইয়ের মধ্যে বড় সে। দিনমজুর হিসেবে তিনি কাজ করেন। যখন যেখানে কাজ পান তখন তিনি সেখানে কাজ করে যা পান সে দিয়েই কোন মতে তার সংসার চলে। মায়ের চিকিৎসা করানোর মতো তার সামর্থ নেই।
অপর ছেলে আনিস সেও দিনমজুরের কাজ করে কোনভাবে সংসারের ঘানি টেনে যাচ্ছেন। মায়ের চিকিৎসা করতে প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকার মতো লাগবে। ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়েছিলেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকারও বেশি টাকার প্রয়োজন শুনে দুই দিন পঙ্গুতে মাকে চিকিৎসা করিয়ে বাড়িতে নিয়ে এসেছেন।
নুরজাহান বেগমের চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা করতে আগ্রহী যারা তারা তার বড় ছেলে আওলাদের মোবাইল নাম্বারে (০১৯৪৮৯৯৭৫৭৮) যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হলো।