‘ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল’ তার বিপরীতে আমরা ভোলাবাসী বলতে পারি, বাতাস ও বৃষ্টি আসিবার পূর্বে, বিদ্যুৎ চলিয়া গেল। ‘ভোলা জেলায় লোডশেডিংয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ। পাশাপাশি রয়েছে লোভোল্টেজের সমস্যা। প্রতিদিন গড়ে চার-পাঁচ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি বা বর্ষার মৌসুমে ১২-২৪ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ থাকে না ভোলায়। সন্ধ্যার পর থেকে অকারণে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং মেনে নেয়া যায় না। অতিষ্ঠ সাধারণ গ্রাহকরা ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে শতভাগ বিদ্যুৎ-সুবিধা নিশ্চিত করার ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণা মতে প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুতের লাইন আসলেও লোডশেডিং যেন ইতিহাসকে কোনভাবেই ছাড়তে পারছে না।
লোডশেডিংয়ে ফলে সরকারি ও বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। জেলার শিল্প ও কল-কারখানায় উৎপাদনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটতেছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বহির্বিভাগে রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে রিপোর্ট ডেলিভারি দিতে বিলম্ব হওয়ার কারণে ডাক্তার দেখিয়ে রোগীরা যথাসময়ে চিকিৎসাসেবা না নিয়েই বাসায় চলে যান। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, আকস্মিক ঝড় ও কারিগরি ত্রুটির ছাড়া ভোলা জেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখুন।
রাসেল হোসাইন
বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৫ আশ্বিন ১৪২৯ ২৩ সফর ১৪৪৪
‘ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল’ তার বিপরীতে আমরা ভোলাবাসী বলতে পারি, বাতাস ও বৃষ্টি আসিবার পূর্বে, বিদ্যুৎ চলিয়া গেল। ‘ভোলা জেলায় লোডশেডিংয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে মানুষ। পাশাপাশি রয়েছে লোভোল্টেজের সমস্যা। প্রতিদিন গড়ে চার-পাঁচ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকছে না। মাঝেমধ্যে বৃষ্টি বা বর্ষার মৌসুমে ১২-২৪ ঘণ্টাও বিদ্যুৎ থাকে না ভোলায়। সন্ধ্যার পর থেকে অকারণে মাত্রাতিরিক্ত লোডশেডিং মেনে নেয়া যায় না। অতিষ্ঠ সাধারণ গ্রাহকরা ক্রমেই ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে। প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে শতভাগ বিদ্যুৎ-সুবিধা নিশ্চিত করার ঘোষণা দিয়েছেন। ঘোষণা মতে প্রতিটি বাড়িতে বিদ্যুতের লাইন আসলেও লোডশেডিং যেন ইতিহাসকে কোনভাবেই ছাড়তে পারছে না।
লোডশেডিংয়ে ফলে সরকারি ও বেসরকারি অফিস-আদালতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। জেলার শিল্প ও কল-কারখানায় উৎপাদনও মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার ব্যাঘাত ঘটতেছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। বহির্বিভাগে রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রে রিপোর্ট ডেলিভারি দিতে বিলম্ব হওয়ার কারণে ডাক্তার দেখিয়ে রোগীরা যথাসময়ে চিকিৎসাসেবা না নিয়েই বাসায় চলে যান। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ, আকস্মিক ঝড় ও কারিগরি ত্রুটির ছাড়া ভোলা জেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক রাখুন।
রাসেল হোসাইন