রাজারহাটে যাত্রাবিরতি চাই

নিরাপদ, আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী ভ্রমণের জন্য ট্রেনের জনপ্রিয়তা সবার শীর্ষে। বাংলাদেশে প্রতিদিন লাখো মানুষ ট্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় যাতায়াতের জন্য কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস অন্যতম একটি ট্রেন। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ২০১৯ সালের শেষের দিকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। কিন্তু নামে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস হলেও পুরোপুরি সুবিধা ভোগ করতে পারছে না খোদ কুড়িগ্রাম জেলার মানুষ। এ জেলার মানুষের জন্য অফলাইনে মাত্র ৫০টি শোভন চেয়ার আসন বরাদ্দ যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।

তাছাড়া যাত্রাপথে কুড়িগ্রামের অন্যতম উপজেলা ও রেল স্টেশন রাজারহাটের উপর দিয়ে গেলেও এখানে যাত্রাবিরতি করে না। ফলে ট্রেন ভ্রমণে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার মানুষ। নাম কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস অথচ কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দার যদি সুবিধা না পায় তাহলে এর চেয়ে দুঃখের কিছু থাকে না।

তাই কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের একজন যাত্রী হিসেবে আরও কিছু সংখ্যক আসন বরাদ্দ ও রাজারহাটে যাত্রাবিরতি দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করছি।

শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ

বুধবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৫ আশ্বিন ১৪২৯ ২৩ সফর ১৪৪৪

রাজারহাটে যাত্রাবিরতি চাই

নিরাপদ, আরামদায়ক ও সাশ্রয়ী ভ্রমণের জন্য ট্রেনের জনপ্রিয়তা সবার শীর্ষে। বাংলাদেশে প্রতিদিন লাখো মানুষ ট্রেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকে। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গের কয়েকটি জেলায় যাতায়াতের জন্য কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস অন্যতম একটি ট্রেন। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে ২০১৯ সালের শেষের দিকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। কিন্তু নামে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস হলেও পুরোপুরি সুবিধা ভোগ করতে পারছে না খোদ কুড়িগ্রাম জেলার মানুষ। এ জেলার মানুষের জন্য অফলাইনে মাত্র ৫০টি শোভন চেয়ার আসন বরাদ্দ যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল।

তাছাড়া যাত্রাপথে কুড়িগ্রামের অন্যতম উপজেলা ও রেল স্টেশন রাজারহাটের উপর দিয়ে গেলেও এখানে যাত্রাবিরতি করে না। ফলে ট্রেন ভ্রমণে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে রাজারহাট ও উলিপুর উপজেলার মানুষ। নাম কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস অথচ কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দার যদি সুবিধা না পায় তাহলে এর চেয়ে দুঃখের কিছু থাকে না।

তাই কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের একজন যাত্রী হিসেবে আরও কিছু সংখ্যক আসন বরাদ্দ ও রাজারহাটে যাত্রাবিরতি দেয়ার জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করছি।

শাহ্ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ