দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের চার-লেনে উন্নীতকরন প্রকল্পের কাজ। চাপরীগঞ্জ থেকে ধাপেরহাট পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলার ৩২ কিলোমিটার অংশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৬০ শতাংশ। চার-লেনের কাজ সম্পন্ন হলে বাঁচবে সময়, কমে আসবে যানযট ও দুঘর্টনা।এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে চার-লেনে উন্নীতকরনের সাসেক-২ প্রকল্পটি সরকারের অগ্রাধিকারভুক্ত জনগুরুত্বপূর্ন প্রকল্প। রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে রংপুরের মডান মোড় পর্যন্ত চার-লেনের কাজ সাসেক-২ প্রকল্পের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। একনেকে পাশ হবার পর আন্তজার্তিক টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০১৯ সালে বগুড়ার মোকামতলা হতে রংপুরের মডার্ন মোড় পর্যন্ত প্রায় ৮০ কিলোমিটার অংশে তিনটি ওয়ার্ক প্যাকেজের কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না-সেভেন ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। অত্যাধুনিক যন্ত্রযাতি ব্যবহার করে এই মহাসড়কে উভয় পাশের ধীরগতির লেন, ব্রিজ, কালভার্ট ও ফ্লাইওভারসহ ফোর লেন উন্নীতকরন প্রকল্পে ইতি মধ্যে কাজ হয়েছে প্রায় ৬০শতাংশ। তবে, ধাপেরহাট থেকে চাপরীগঞ্জ পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলার ৩২ কিলোমিটার অংশের গোবিন্দগঞ্জে প্রায় ১৬৫০ মিটার ও পলাশবাড়ীতে ৭০০ মিটার ফ্লাইওভারের কাজ ভূমি অধিগ্রহন জটিলতায় শুরু হয়নি। ভূমি অধিগ্রহন শাখা জমি বুঝিয়ে দিলে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করার প্রত্যাশা করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। কাজের গুনগত মান নিশ্চিত করনে সওজ প্রকৌশলীসহ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়মিত তদারকী করছেন। সড়কের নির্মাণ কাজে দায়িত্বে নিয়োজিত প্রকৌশলীগন বলছেন, এই সড়ক নির্মাণ সম্পন্ন হলে পাঁচ ঘন্টার মধ্য রংপুর থেকে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব হবে।
এতে, একদিকে যেমন সময় বাঁচবে, অপরদিকে সড়ক দুঘর্টনা ও যানযট কমে আসবে। ইতিমধ্য, কিছু অংশে সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় ফোর লেনের সুফল পেতে শুরু করেছে এই সড়কে চলাচলকারী জনসাধারন।এদিকে প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন, সাসেক-২ এর প্রকল্প পরিচালক ড. মো: ওয়ালিউর রহমান, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক স্বন্তষ কুমার রায়, প্রকল্প ব্যবস্থাপক- আশিক কাদিরসহ অন্যরা।
বৃহস্পতিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৬ আশ্বিন ১৪২৯ ২৪ সফর ১৪৪৪
প্রতিনিধি, গোবিন্দগঞ্জ ( গাইবান্ধা)
দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে ঢাকা-রংপুর মহাসড়কের চার-লেনে উন্নীতকরন প্রকল্পের কাজ। চাপরীগঞ্জ থেকে ধাপেরহাট পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলার ৩২ কিলোমিটার অংশে কাজের অগ্রগতি হয়েছে ৬০ শতাংশ। চার-লেনের কাজ সম্পন্ন হলে বাঁচবে সময়, কমে আসবে যানযট ও দুঘর্টনা।এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের যৌথ অর্থায়নে চার-লেনে উন্নীতকরনের সাসেক-২ প্রকল্পটি সরকারের অগ্রাধিকারভুক্ত জনগুরুত্বপূর্ন প্রকল্প। রংপুর-ঢাকা মহাসড়কের টাঙ্গাইলের এলেঙ্গা থেকে রংপুরের মডান মোড় পর্যন্ত চার-লেনের কাজ সাসেক-২ প্রকল্পের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করছে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর। একনেকে পাশ হবার পর আন্তজার্তিক টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ২০১৯ সালে বগুড়ার মোকামতলা হতে রংপুরের মডার্ন মোড় পর্যন্ত প্রায় ৮০ কিলোমিটার অংশে তিনটি ওয়ার্ক প্যাকেজের কাজ পায় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান চায়না-সেভেন ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড। অত্যাধুনিক যন্ত্রযাতি ব্যবহার করে এই মহাসড়কে উভয় পাশের ধীরগতির লেন, ব্রিজ, কালভার্ট ও ফ্লাইওভারসহ ফোর লেন উন্নীতকরন প্রকল্পে ইতি মধ্যে কাজ হয়েছে প্রায় ৬০শতাংশ। তবে, ধাপেরহাট থেকে চাপরীগঞ্জ পর্যন্ত গাইবান্ধা জেলার ৩২ কিলোমিটার অংশের গোবিন্দগঞ্জে প্রায় ১৬৫০ মিটার ও পলাশবাড়ীতে ৭০০ মিটার ফ্লাইওভারের কাজ ভূমি অধিগ্রহন জটিলতায় শুরু হয়নি। ভূমি অধিগ্রহন শাখা জমি বুঝিয়ে দিলে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করার প্রত্যাশা করছেন ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। কাজের গুনগত মান নিশ্চিত করনে সওজ প্রকৌশলীসহ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়মিত তদারকী করছেন। সড়কের নির্মাণ কাজে দায়িত্বে নিয়োজিত প্রকৌশলীগন বলছেন, এই সড়ক নির্মাণ সম্পন্ন হলে পাঁচ ঘন্টার মধ্য রংপুর থেকে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব হবে।
এতে, একদিকে যেমন সময় বাঁচবে, অপরদিকে সড়ক দুঘর্টনা ও যানযট কমে আসবে। ইতিমধ্য, কিছু অংশে সড়কের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ায় ফোর লেনের সুফল পেতে শুরু করেছে এই সড়কে চলাচলকারী জনসাধারন।এদিকে প্রকল্পের কাজ পরিদর্শন করেন, সাসেক-২ এর প্রকল্প পরিচালক ড. মো: ওয়ালিউর রহমান, অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক স্বন্তষ কুমার রায়, প্রকল্প ব্যবস্থাপক- আশিক কাদিরসহ অন্যরা।