ফাস্ট চার্জিং ফ্যানদের জন্য সুখবর নিয়ে আসছে শাওমি। নতুন ২১০ ওয়াটের চার্জিং ফোন নিয়ে এসে রেকর্ড করতে যাচ্ছে তারা। কারণ এতে কূন্য থেকে পূর্ণ চার্জ হতে ৮ মিনিট সময় লাগবে। আর এ চার্জিং প্রযুক্তি যখন বাজারে আসবে তখন এটি হবে বিশে^র সবচেয়ে শক্তিশালী ও দ্রুতগতির চার্জিং ব্যবস্থা। বর্তমানে ২০০ ওয়াটের কুইক চার্জিং প্রযুুক্তি নিয়ে শীর্ষে আছে আইকিউওও নামে এক চীনা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি।
ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা চালিয়েছে শাওমি। এক্ষেত্রে শাওমি ১১ আল্ট্রা ফোনটিকে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ৮ মিনিটে ফোনটি পূর্ণ চার্জ হয়েছে। ইতোমধ্যে ২১০ ওয়াটের বিদ্যুৎ পরিবহনে সক্ষম এমন দ্রুত একটি চার্জারকে সার্টিফিকেট দিয়েছে শাওমি। এখন চেষ্টা করা হচ্ছে কত মাপের ব্যাটারির মধ্যে এমন চার্জ সক্ষমতা ধরে রাখা সম্ভব। তবে যদি ব্যাটারির আকার বড় হয় তাহলে চার্জ ধরে রাখার সময়টাতে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, শাওমি ১৩ অথবা ১৩ আল্ট্রা ফোনগুলোর মতো আগামীর হাই-এ্যান্ড ফোনগুলোতে এ চার্জিং প্রযুক্তি থাকতে পারে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ , ০৭ আশ্বিন ১৪২৯ ২৫ সফর ১৪৪৪
ফাস্ট চার্জিং ফ্যানদের জন্য সুখবর নিয়ে আসছে শাওমি। নতুন ২১০ ওয়াটের চার্জিং ফোন নিয়ে এসে রেকর্ড করতে যাচ্ছে তারা। কারণ এতে কূন্য থেকে পূর্ণ চার্জ হতে ৮ মিনিট সময় লাগবে। আর এ চার্জিং প্রযুক্তি যখন বাজারে আসবে তখন এটি হবে বিশে^র সবচেয়ে শক্তিশালী ও দ্রুতগতির চার্জিং ব্যবস্থা। বর্তমানে ২০০ ওয়াটের কুইক চার্জিং প্রযুুক্তি নিয়ে শীর্ষে আছে আইকিউওও নামে এক চীনা কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি।
ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি পরীক্ষা চালিয়েছে শাওমি। এক্ষেত্রে শাওমি ১১ আল্ট্রা ফোনটিকে ব্যবহার করা হয়েছে। এতে দেখা গেছে, মাত্র ৮ মিনিটে ফোনটি পূর্ণ চার্জ হয়েছে। ইতোমধ্যে ২১০ ওয়াটের বিদ্যুৎ পরিবহনে সক্ষম এমন দ্রুত একটি চার্জারকে সার্টিফিকেট দিয়েছে শাওমি। এখন চেষ্টা করা হচ্ছে কত মাপের ব্যাটারির মধ্যে এমন চার্জ সক্ষমতা ধরে রাখা সম্ভব। তবে যদি ব্যাটারির আকার বড় হয় তাহলে চার্জ ধরে রাখার সময়টাতে কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।
ধারণা করা হচ্ছে, শাওমি ১৩ অথবা ১৩ আল্ট্রা ফোনগুলোর মতো আগামীর হাই-এ্যান্ড ফোনগুলোতে এ চার্জিং প্রযুক্তি থাকতে পারে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।