শীত মৌসুমের শুরুতে পর্যটন শহর কক্সবাজারে বাড়ছে পর্যটকের আনাগোনা। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ভিড় করছেন হাজার হাজার পর্যটক। তারা মেতে রয়েছেন সাগর তীরের নোনাজলে। গতকাল সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এমনই চিত্র চোখে পড়ে।
এদিকে সৈকতে পর্যটক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বালিয়াড়িতে বেড়েছে প্লাস্টিক বর্জ্য। পর্যটকরা ব্যবহার করার পর যত্রতত্র ফেলছে প্লাস্টিকের বোতল, চায়ের কাপ কিংবা চিপসের প্যাকেট।
কক্সবাজার ছাড়াও পর্যটকেরা ইনানী, হিমছড়ি, মিনি বান্দরবান, মহেশখালী, সোনাদিয়া ও সেন্টমার্টিনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পর্যটকের আগমনে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে সৈকত এলাকার ফটোগ্রাফার, জেড স্কি ও বীচ বাইক চালকদের। একই সঙ্গে জমজমাট ব্যাবসা বার্মিজ মার্কেটগুলোতেও। ব্যবসায়ী ইমাম হোসেন হৃদয় বলেন, এরই মধ্যে তারা বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন বিভিন্ন হোটেল মোটেল রেস্তোরাঁ ও শুটকি মহালে। ব্যাবসা আবারও শুরু হওয়ায় তারা খুশি।
সুগন্ধা পয়েন্টে হকার আজিজ বলেন, আমরা স্বল্প পুঁজি নিয়ে ব্যাবসা করি। এখন ভালোই ব্যাবসা হচ্ছে। প্রতিদিন লোক বাড়ছে পর্যটন এলাকায়।
কক্সবাজার সী সেইফ লাইফ গার্ড সংস্থার ইনচার্জ আদরাম ত্রিপুরা জানান, পর্যটকদের সচেতন করতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
এদিকে হোটেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটন মৌসুম শুরু হওয়ায় আগামী ৪ থেকে ৫ মাস পর্যটকদের আগমন বাড়বে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান বলেন, বর্জ্য নিয়ে বিভিন্ন সময় কথা হয়। পর্যটকদের সচেতন করার লক্ষ্যে আমাদের নানা আয়োজন চলমান রয়েছে। বর্জ্য পরিষ্কার করার জন্য মাসব্যাপী কর্মসূচি চলছে আমরা চাই বর্জ্যমুক্ত থাকুক পর্যটন রাজধানী কক্সবাজার।
শনিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২২ , ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৯, ২৩ রবিউস সানি ১৪৪৪
প্রতিনিধি, কক্সবাজার
শীত মৌসুমের শুরুতে পর্যটন শহর কক্সবাজারে বাড়ছে পর্যটকের আনাগোনা। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে ভিড় করছেন হাজার হাজার পর্যটক। তারা মেতে রয়েছেন সাগর তীরের নোনাজলে। গতকাল সাপ্তাহিক ছুটির দিনে এমনই চিত্র চোখে পড়ে।
এদিকে সৈকতে পর্যটক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বালিয়াড়িতে বেড়েছে প্লাস্টিক বর্জ্য। পর্যটকরা ব্যবহার করার পর যত্রতত্র ফেলছে প্লাস্টিকের বোতল, চায়ের কাপ কিংবা চিপসের প্যাকেট।
কক্সবাজার ছাড়াও পর্যটকেরা ইনানী, হিমছড়ি, মিনি বান্দরবান, মহেশখালী, সোনাদিয়া ও সেন্টমার্টিনে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। পর্যটকের আগমনে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে সৈকত এলাকার ফটোগ্রাফার, জেড স্কি ও বীচ বাইক চালকদের। একই সঙ্গে জমজমাট ব্যাবসা বার্মিজ মার্কেটগুলোতেও। ব্যবসায়ী ইমাম হোসেন হৃদয় বলেন, এরই মধ্যে তারা বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করেছেন বিভিন্ন হোটেল মোটেল রেস্তোরাঁ ও শুটকি মহালে। ব্যাবসা আবারও শুরু হওয়ায় তারা খুশি।
সুগন্ধা পয়েন্টে হকার আজিজ বলেন, আমরা স্বল্প পুঁজি নিয়ে ব্যাবসা করি। এখন ভালোই ব্যাবসা হচ্ছে। প্রতিদিন লোক বাড়ছে পর্যটন এলাকায়।
কক্সবাজার সী সেইফ লাইফ গার্ড সংস্থার ইনচার্জ আদরাম ত্রিপুরা জানান, পর্যটকদের সচেতন করতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।
এদিকে হোটেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পর্যটন মৌসুম শুরু হওয়ায় আগামী ৪ থেকে ৫ মাস পর্যটকদের আগমন বাড়বে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু সুফিয়ান বলেন, বর্জ্য নিয়ে বিভিন্ন সময় কথা হয়। পর্যটকদের সচেতন করার লক্ষ্যে আমাদের নানা আয়োজন চলমান রয়েছে। বর্জ্য পরিষ্কার করার জন্য মাসব্যাপী কর্মসূচি চলছে আমরা চাই বর্জ্যমুক্ত থাকুক পর্যটন রাজধানী কক্সবাজার।