২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে খাদ্য-শস্য আমদানি বেড়েছে ১২ শতাংশ। বিপরীতে আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৯২ শতাংশ বেশি। ২০২০-২১ সালে আমদানিতে ব্যয় ২৬৮ কোটি ডলার। যা ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় ৬০ শতাংশ বেশি। যার মধ্যে চাল এবং ভোজ্য তেল এর আমদানি ব্যয়ের হার সবচেয়ে বেশি। এর পেছনে মূলত তিনটি কারণ দেখা যায়; পণ্যের দাম বৃদ্ধি, জাহাজ ভাড়া এবং ডলার।
অপরদিকে প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর ভর করেই ডিসেম্বরে একক মাসে রেকর্ড ৪৯০ কোটি ডলারের বেশি। শুধু পোশাক থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪০৪ কোটি ডলার। এ দুই মাইলফলকের পাশাপাশি চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রথম ছয় মাসের সার্বিক রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও। দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বেশিরভাগই বৈদেশিক অর্থায়ন পরিচালিত। যত বেশি রপ্তানি আয় হয়, তা দেশের বাহিরে চলে যায়। এত রপ্তানি আয় হয়েও আমাদের ভাগ্যের চাকা নড়ে না। পোশাক শ্রমিকদের মাসিক বেতন ৮-১৮ হাজারের মধ্যে। কিন্তু বর্তমান বাজার খরচ, সন্তানের খরচ, চিকিৎসা, বাড়ির ভাড়া যে হারে বেড়েছে তাতে এই বেতন খুবই নগণ।
মো. হাসান
শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
শনিবার, ১৯ নভেম্বর ২০২২ , ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪২৯, ২৩ রবিউস সানি ১৪৪৪
২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে খাদ্য-শস্য আমদানি বেড়েছে ১২ শতাংশ। বিপরীতে আমদানি ব্যয় বেড়েছে ৯২ শতাংশ বেশি। ২০২০-২১ সালে আমদানিতে ব্যয় ২৬৮ কোটি ডলার। যা ২০১৯-২০ অর্থবছরের তুলনায় ৬০ শতাংশ বেশি। যার মধ্যে চাল এবং ভোজ্য তেল এর আমদানি ব্যয়ের হার সবচেয়ে বেশি। এর পেছনে মূলত তিনটি কারণ দেখা যায়; পণ্যের দাম বৃদ্ধি, জাহাজ ভাড়া এবং ডলার।
অপরদিকে প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাকের ওপর ভর করেই ডিসেম্বরে একক মাসে রেকর্ড ৪৯০ কোটি ডলারের বেশি। শুধু পোশাক থেকে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪০৪ কোটি ডলার। এ দুই মাইলফলকের পাশাপাশি চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রথম ছয় মাসের সার্বিক রপ্তানি প্রবৃদ্ধিও। দেশের বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো বেশিরভাগই বৈদেশিক অর্থায়ন পরিচালিত। যত বেশি রপ্তানি আয় হয়, তা দেশের বাহিরে চলে যায়। এত রপ্তানি আয় হয়েও আমাদের ভাগ্যের চাকা নড়ে না। পোশাক শ্রমিকদের মাসিক বেতন ৮-১৮ হাজারের মধ্যে। কিন্তু বর্তমান বাজার খরচ, সন্তানের খরচ, চিকিৎসা, বাড়ির ভাড়া যে হারে বেড়েছে তাতে এই বেতন খুবই নগণ।
মো. হাসান
শিক্ষার্থী, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়