রুনা লায়লার ৭০তম জন্মদিন উদযাপিত

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী, সুর¯্রষ্টা রুনা লায়লার জন্মদিন (১৭ নভেম্বর) উপলক্ষে গত ২০ নভেম্বর রাজধানীর ওয়েস্টিনের বলরুমে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বর্ণাঢ্য আয়োজন। ‘মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিং’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও এবং সাংবাদিক অভি মঈনুদ্দীনের আয়োজনে নগদ শুভেচ্ছায় রুনা লায়লার ৭০তম জন্মদিন উৎসবের মূল মধ্যমণি ছিলেন রুনা লায়লাই। তাকে ঘিরে এই আয়োজনে সহপৃষ্ঠপোষক হিসেবে ছিল ‘স্বপ্নধরা’। বাংলাদেশের নন্দিত উপস্থাপিকা শান্তা জাহানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই রুনা লায়লাকে নিয়ে শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন চলচ্চিত্র নায়ক, প্রযোজক, পরিচালক ও রুনা লায়লার স্বামী এম এ আলমগীর। এরপর একে একে রুনা লায়লাকে নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন সুবর্ণা মুস্তাফা, রুনা লায়লার ভাই সৈয়দ আলী মুরাদ, খুরশীদ আলম, রফিকুল আলম-আবিদা সুলতানা, কণা রেজা, ফেরদৌস, ধ্রুব গুহ, আঁখি আলমগীর, রবি চৌধুরী, আসিফ আকবর। এরপর রুনা লায়লার হাতে নগদের পক্ষ থেকে ‘নগদ’র নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন এবং স্বপ্নধরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রশিদ রুনা লায়লাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। দুজনই রুনা লায়লাকে নিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে আগত সব অতিথি, সব সংবাদমাধ্যম, টাইটেল স্পন্সর, কো-স্পন্সরসহ সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা জানিয়ে রুনা লায়লা বলেন, ‘ আজকের এই দিনটির জন্য গেল একটি বছর নীরবে নিভৃতে কাজ করে গেছে অভি মঈনুদ্দীন। তার একক প্রচেষ্টায় এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হলো, এর জন্য অভির প্রতি আমার অনেক ভালোবাসা এবং দোয়া রইল। সেইসঙ্গে নগদ এবং স্বপ্নধরাকেও ধন্যবাদ। ধন্যবাদ আগত সব শিল্পীসহ যারা যারা এসেছেন। ধন্যবাদ আমার সব মিউজিশিয়ান এবং সংগীতশিল্পী। ধন্যবাদ আমার পরিবারের সদস্যদের। মাদিহা মার্সিহার জন্যও অনেক দোয়া।’ তারপর অভি মঈনুদ্দীন বলেন, ‘আমার এই স্বপ্নপূরণে সবার আগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে শান্তা জাহান। নগদের ঝলক ভাই, স্বপ্নধরার মাসুদ ভাইসহ আরও যারা নানানভাবে পাশে ছিলেন তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

পরম কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা রুনা লায়লা আপার প্রতি, কারণ তিনি এই জন্মদিনকে উৎসবে পরিণত করার জন্য আমার ওপর আস্থা রেখেছেন। শ্রদ্ধা রইল আলমগীর ভাইয়ের প্রতিও।’ অনুষ্ঠানে স্বপ্নধরার মাসুদুর রশিদের সৌজন্যে ৭০ পাউন্ডের কেক কাটা হয়। অনুষ্ঠানে রুনা লায়লার গাওয়া এবং সুর করা সংগীত পরিবেশন করেন বাপ্পা মজুমদার, আঁখি আলমগীর, আসিফ আকবর, কণা, নীশিতা, কিশোর, অপু আমান, ইমরান, ইউসুফ, কোনাল, লিজা, ঝিলিক। অনুষ্ঠানে পূর্ণিমা, সুইটি, তারিন, রিচি, অপি করিম, ফারজানা চুমকি, দীপা খন্দকার, রুনা খান, নাদিয়া, তাহমিনা সুলতানা মৌ, উপল-দিঠি, তানিয়া হোসেইন, মুক্তি-শরীফ রাজকুমার, মিসেস মুরাদসহ আরও অনেক তারকা উপস্থিত ছিলেন। দেশের বাইরে থেকে গোলাম আলী, হরিহরণ, হৈমন্তী শুক্লা, সোনু নিগম, মিতালী মুখার্জি, প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি, আদনান সামী, সেলিম মার্চেন্ট, রুনা লায়লার মেয়ে তানি লায়লা, মেয়ের জামাই ও নাতি নাতনি উপস্থিত ছিলেন।

মঙ্গলবার, ২২ নভেম্বর ২০২২ , ০৭ অগ্রহায়ণ ১৪২৯, ২৬ রবিউস সানি ১৪৪৪

রুনা লায়লার ৭০তম জন্মদিন উদযাপিত

বিনোদন প্রতিবেদক

image

উপমহাদেশের প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী, সুর¯্রষ্টা রুনা লায়লার জন্মদিন (১৭ নভেম্বর) উপলক্ষে গত ২০ নভেম্বর রাজধানীর ওয়েস্টিনের বলরুমে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল বর্ণাঢ্য আয়োজন। ‘মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিং’-এর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও এবং সাংবাদিক অভি মঈনুদ্দীনের আয়োজনে নগদ শুভেচ্ছায় রুনা লায়লার ৭০তম জন্মদিন উৎসবের মূল মধ্যমণি ছিলেন রুনা লায়লাই। তাকে ঘিরে এই আয়োজনে সহপৃষ্ঠপোষক হিসেবে ছিল ‘স্বপ্নধরা’। বাংলাদেশের নন্দিত উপস্থাপিকা শান্তা জাহানের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই রুনা লায়লাকে নিয়ে শুভেচ্ছা ব্যক্তব্য রাখেন চলচ্চিত্র নায়ক, প্রযোজক, পরিচালক ও রুনা লায়লার স্বামী এম এ আলমগীর। এরপর একে একে রুনা লায়লাকে নিয়ে অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন সুবর্ণা মুস্তাফা, রুনা লায়লার ভাই সৈয়দ আলী মুরাদ, খুরশীদ আলম, রফিকুল আলম-আবিদা সুলতানা, কণা রেজা, ফেরদৌস, ধ্রুব গুহ, আঁখি আলমগীর, রবি চৌধুরী, আসিফ আকবর। এরপর রুনা লায়লার হাতে নগদের পক্ষ থেকে ‘নগদ’র নির্বাহী পরিচালক মারুফুল ইসলাম ঝলক শুভেচ্ছা স্মারক তুলে দেন এবং স্বপ্নধরার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুদুর রশিদ রুনা লায়লাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। দুজনই রুনা লায়লাকে নিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে আগত সব অতিথি, সব সংবাদমাধ্যম, টাইটেল স্পন্সর, কো-স্পন্সরসহ সবার প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা জানিয়ে রুনা লায়লা বলেন, ‘ আজকের এই দিনটির জন্য গেল একটি বছর নীরবে নিভৃতে কাজ করে গেছে অভি মঈনুদ্দীন। তার একক প্রচেষ্টায় এত সুন্দর একটি অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হলো, এর জন্য অভির প্রতি আমার অনেক ভালোবাসা এবং দোয়া রইল। সেইসঙ্গে নগদ এবং স্বপ্নধরাকেও ধন্যবাদ। ধন্যবাদ আগত সব শিল্পীসহ যারা যারা এসেছেন। ধন্যবাদ আমার সব মিউজিশিয়ান এবং সংগীতশিল্পী। ধন্যবাদ আমার পরিবারের সদস্যদের। মাদিহা মার্সিহার জন্যও অনেক দোয়া।’ তারপর অভি মঈনুদ্দীন বলেন, ‘আমার এই স্বপ্নপূরণে সবার আগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে শান্তা জাহান। নগদের ঝলক ভাই, স্বপ্নধরার মাসুদ ভাইসহ আরও যারা নানানভাবে পাশে ছিলেন তাদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

পরম কৃতজ্ঞতা, শ্রদ্ধা রুনা লায়লা আপার প্রতি, কারণ তিনি এই জন্মদিনকে উৎসবে পরিণত করার জন্য আমার ওপর আস্থা রেখেছেন। শ্রদ্ধা রইল আলমগীর ভাইয়ের প্রতিও।’ অনুষ্ঠানে স্বপ্নধরার মাসুদুর রশিদের সৌজন্যে ৭০ পাউন্ডের কেক কাটা হয়। অনুষ্ঠানে রুনা লায়লার গাওয়া এবং সুর করা সংগীত পরিবেশন করেন বাপ্পা মজুমদার, আঁখি আলমগীর, আসিফ আকবর, কণা, নীশিতা, কিশোর, অপু আমান, ইমরান, ইউসুফ, কোনাল, লিজা, ঝিলিক। অনুষ্ঠানে পূর্ণিমা, সুইটি, তারিন, রিচি, অপি করিম, ফারজানা চুমকি, দীপা খন্দকার, রুনা খান, নাদিয়া, তাহমিনা সুলতানা মৌ, উপল-দিঠি, তানিয়া হোসেইন, মুক্তি-শরীফ রাজকুমার, মিসেস মুরাদসহ আরও অনেক তারকা উপস্থিত ছিলেন। দেশের বাইরে থেকে গোলাম আলী, হরিহরণ, হৈমন্তী শুক্লা, সোনু নিগম, মিতালী মুখার্জি, প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জি, আদনান সামী, সেলিম মার্চেন্ট, রুনা লায়লার মেয়ে তানি লায়লা, মেয়ের জামাই ও নাতি নাতনি উপস্থিত ছিলেন।